সোমবার, নভেম্বর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

১৪ এপ্রিল থেকে আসতে পারে সাধারণ ছুটির ঘোষণা

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আগামী ১৪ এপ্রিল বুধবার থেকে সাত দিনের জন্য সারাদেশে কঠোর লকডাউনের পাশাপাশি সাধারণ ছুটি ঘোষণা দেয়া হতে পারে।
খবর বাংলা ট্রিবিউনের।

এ লক্ষ্যে কাজ করছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। চূড়ান্ত করা হচ্ছে লকডাউন চলাকালীন বিধিনিষেধ ও নির্দেশনা। এগুলো চূড়ান্ত করতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব সংশ্লিষ্ট মহলগুলোর সঙ্গে কথা বলছেন, মিটিং করছেন। বেশিরভাগ মিটিং জুমে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিব।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে রবিবার (১১ এপ্রিল) ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এই মুহূর্তে আর কোনও উপায় না দেখে এমন সিদ্ধান্তের দিকে এগুচ্ছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এসব চূড়ান্ত করে অনুমোদনের জন্য সামারি পাঠানো হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে অনুমোদন পাওয়ার পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হবে প্রজ্ঞাপন।

রবিবার (১১ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে রাতে অথবা কাল সোমবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে জানা গেছে।

সূত্র জানিয়েছে, কাঙ্ক্ষিত ফল না পাওয়া না গেলে লকডাউনের সময়সীমা বাড়তে পারে। এ সময় সরকারের দেওয়া কঠোর বিধিনিষেধ মানতে হবে। এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে সরকারের ওপরমহল থেকে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মানুষের জীবন বাঁচাতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সাধারণ ছুটির আপাতত এক সপ্তাহের হলেও পরিস্থিতি বিবেচনায় পরে পরবর্তীতে এটি আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোরও চিন্তাভাবনা আছে। সাধারণ ছুটি বা লকডাউন চলাকালীন কী কী নির্দেশনা মানতে হবে জারি করা পরিপত্রে এসব বিষয় স্পষ্ট করা হবে।

সূত্র জানিয়েছে, গত বছর ২৬ মার্চ থেকে ঘোষণা করা সাধারণ ছুটির আদলেই হবে এবারের সাধারণ ছুটি, এটি এক প্রকার নিশ্চিত। এ সময় সব কিছু বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মাঠে কারা কাজ করবে সে বিষয় নিয়েও ওপরমহলে বিস্তর আলাপ আলোচনা চলছে বলে জানা গেছে। গতবছর মাঠে পুলিশ, বিজিবি’র পাশাপাশি সেনাবাহিনী ছিল। এবছর মাঠে সেনাবাহিনী থাকবে কিনা তা নিয়েও আলাপ আলোচনা চলছে বলে জানা গেছে।

গত বছর সাধারণ ছুটি চলাকালীন প্রথমে জরুরি সেবা ছাড়া প্রায় সবকিছু বন্ধ থাকলেও এক পর্যায়ে গার্মেন্টস কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছিল। এবারও ‘কঠোর লকডাউনে’ পোশাক ও বস্ত্র কারখানা খোলা রাখার দাবি জানিয়েছে এ খাতের চারটি সংগঠন। এ দাবিতে রবিবার সোনারগাঁও হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমইএ ও ইএবি।

এর পরপরই বিকেলের দিকে বিকেএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি মোহম্মদ হাতেম বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠিয়ে জানিয়েছেন, কঠোর লকডাউনেও গার্মেন্টসসহ শিল্প কারখানা খোলা থাকবে বলে কেবিনেট সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে বিষয়টি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি।
সংশ্লিষ্ট কেউই এর সত্যতা নিশ্চিতের দায়িত্ব নেননি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পুলিশের গায়ে নতুন পোশাক

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন ঘিরে মাঠে থাকবে ৯ দিনের বিশেষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আসন্ন জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

‘আমাদের কেন একজন গণহত্যাকারীর সত্যায়ন দরকার হলো?’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, অনেকেই এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেকবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিনে ২৩ জেলায় ডিসি রদবদল
  • আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টা
  • গণভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত ‘হ্যাঁ’ হলে যা হবে
  • যে কারণে নির্বাচন ও গণভোট একসাথে, থাকবে ৪ প্রশ্ন
  • এখন আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধান উপদেষ্টা
  • দিল্লিতে বোমা হামলায় ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
  • ৩-৪ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সিদ্ধান্ত: আইন উপদেষ্টা
  • দেশ-বিদেশের কোনো শক্তিই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: প্রেস সচিব
  • পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব
  • দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতার নির্দেশ
  • নির্বাচনী প্রচারণায় পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা
  • একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের