রবিবার, ফেব্রুয়ারি ২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অগ্নিকাণ্ডের পর যাত্রীসহ লঞ্চ ফেলে পালিয়ে যান স্টাফরা

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামের লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না নৌযানটির মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারীর। তাঁরা পালিয়ে গেছেন বলে দাবি বেঁচে ফেরা যাত্রীদের। এমনকি লঞ্চের কর্মচারীদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

যাত্রীদের অভিযোগ, আগুন লাগার ১৫ মিনিট পরে নদীর পাড়ে নিয়ে থামান লঞ্চের মাস্টার। কিন্তু যাত্রীদের ঝুঁকিতে ফেলে লঞ্চের মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারী পালিয়ে যান। ওই সময় কয়েক শ যাত্রী নামতে পারলেও লঞ্চে থেকে যান ঘুমিয়ে থাকা যাত্রীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মেসার্স নেভিগেশন কোম্পানির এমভি অভিযান-১০ লঞ্চটির ধারণক্ষমতা দিনে ৭৬০ জন। তবে রাতে তা কমে হয় ৪২০ জন। এ ছাড়া লঞ্চটির লাইসেন্সের মেয়াদও ছিল ২০২১এর জানুয়ারি পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় লঞ্চটি ২৫ জন কর্মচারীসহ ৩১০ জনের ভয়েস ক্লিয়ারেন্স দিয়ে টার্মিনাল ত্যাগ করে।

বেঁচে যাওয়া যাত্রী বরগুনার ব্যাংক কলোনীর প্রান্ত এবং চরকলোনি এলাকার তুহিন খান জানান, ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার সময়ই লোক ভর্তি ছিল। চাঁদপুরে থামালে সেখানে থেকে এত পরিমাণ লোক ওঠে যে তিল ধারণের ঠাঁইও ছিল না। ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া এলাকায় সুগন্ধা নদীতে পৌঁছালে রাত সাড়ে ৩টার দিকে লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে আগুন ধরে যায়। এ সময় কেবিন ও ডেকের বেশির ভাগ যাত্রী ঘুমিয়ে ছিল।

তারা বলেন, ‘আগুন লাগার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর লঞ্চটি একটি চরে ভিড়েছিল। এসময় লঞ্চের কোনো স্টাফকে পাওয়া যায়নি।

তুহিন বলেন, আমি আমার স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে লাফ দিয়ে তীরে নামি। পরে হুড়োহুড়ি করে কয়েক শ মানুষ নামতে পেরেছে। তবে যারা কেবিনে এবং ঘুমিয়ে ছিল তারা নামতে পারেনি। তখন আরো অনেকে লঞ্চ থেকে আমার মত লাফ দিয়ে নেমে যায়। লঞ্চটি যদি তখন সেখানে নোঙর করত সবাই নেমে যেতে পারত।

প্রান্ত বলেন, আমি তৃতীয় তলা থেকে নেমে আসি লঞ্চের কোন স্টাফ বা কেবিন বয়কে দেখিনি। ধারনা করছি তারা লঞ্চ ভেড়ার সাথে সাথে লাফিয়ে পালিয়ে যায়।

ঘটনার পর থেকে লঞ্চের সুপারভাইজার আনোয়ার হোসেনসহ স্টাফদের মুঠোফোন বন্ধ রয়েছে। তবে শুক্রবার বিকেলে মুঠোফোনে লঞ্চটির মালিক হাম জালাল রনির সাথে কথা হয়। এসময় তিনি দাবি করেন, আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত নাশকতা। তবে শনিবার দুপুর থেকে তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা যায়নি। এ পর্যন্ত নিখোঁজদের তালিকায় লঞ্চের স্টাফদের নাম নেই।

বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান জানান, এখনো পর্যন্ত লঞ্চের কোনো স্টাফ বা মালিকের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।কন্টোল রুমের ২৫ জন নিহতদের তালিকায় ও লঞ্চ স্টাফদের নাম নেই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

দুর্নীতিরোধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে : কালিগঞ্জে মন্ত্রিপরিষদ সচিব

মো: আবু বক্কর সিদ্দিক, কালিগঞ্জ (সাতক্ষীরা): মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড.মো.আব্দুর রশিদ বলেছেন, ‘সম্মিলিতবিস্তারিত পড়ুন

ইতালি নেওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে দুই যুবককে গু*লি করে হ*ত্যা

ইতালি নেওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে হৃদয় হাওলাদার (২৬) ও রাসেল হাওলাদারবিস্তারিত পড়ুন

জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো

বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম। পেট্রল, অকটেন, ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে বেড়েছেবিস্তারিত পড়ুন

  • সামরিক শক্তিতে মিয়ানমার-ইরাকের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
  • রাজনৈতিক দল গঠন ও পদত্যাগের ব্যাপারে যা বললেন উপদেষ্টা নাহিদ
  • বাংলাদেশকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের
  • দেশের সবচেয়ে ধনী ও দরিদ্র জেলা
  • ১৪ ফেব্রুয়ারি শবে বরাত
  • সাত কলেজ নিয়ে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
  • দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে ১৯ শতাংশ মানুষ
  • নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ করবে ইসি, প্রাধান্য ৩টি বিষয়ে
  • রক্ত দিয়ে ছাত্ররা যা অর্জন করেছে, তা তাদেরই রক্ষা করতে হবে : ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে ড. ইউনূস
  • ছুটিতে পাঠানো বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের পদত্যাগ
  • বাংলা একাডেমি পুরস্কার : আলোচনা-সমালোচনায় শেষ হলো ঘোষণা
  • ভারতীয় ভিসা বন্ধে ফাঁকা বেনাপোল ইমিগ্রেশন, আয় বন্ধ দুই দেশেই