শনিবার, জুন ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অগ্নিকাণ্ডের পর যাত্রীসহ লঞ্চ ফেলে পালিয়ে যান স্টাফরা

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামের লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না নৌযানটির মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারীর। তাঁরা পালিয়ে গেছেন বলে দাবি বেঁচে ফেরা যাত্রীদের। এমনকি লঞ্চের কর্মচারীদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

যাত্রীদের অভিযোগ, আগুন লাগার ১৫ মিনিট পরে নদীর পাড়ে নিয়ে থামান লঞ্চের মাস্টার। কিন্তু যাত্রীদের ঝুঁকিতে ফেলে লঞ্চের মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারী পালিয়ে যান। ওই সময় কয়েক শ যাত্রী নামতে পারলেও লঞ্চে থেকে যান ঘুমিয়ে থাকা যাত্রীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মেসার্স নেভিগেশন কোম্পানির এমভি অভিযান-১০ লঞ্চটির ধারণক্ষমতা দিনে ৭৬০ জন। তবে রাতে তা কমে হয় ৪২০ জন। এ ছাড়া লঞ্চটির লাইসেন্সের মেয়াদও ছিল ২০২১এর জানুয়ারি পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় লঞ্চটি ২৫ জন কর্মচারীসহ ৩১০ জনের ভয়েস ক্লিয়ারেন্স দিয়ে টার্মিনাল ত্যাগ করে।

বেঁচে যাওয়া যাত্রী বরগুনার ব্যাংক কলোনীর প্রান্ত এবং চরকলোনি এলাকার তুহিন খান জানান, ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার সময়ই লোক ভর্তি ছিল। চাঁদপুরে থামালে সেখানে থেকে এত পরিমাণ লোক ওঠে যে তিল ধারণের ঠাঁইও ছিল না। ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া এলাকায় সুগন্ধা নদীতে পৌঁছালে রাত সাড়ে ৩টার দিকে লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে আগুন ধরে যায়। এ সময় কেবিন ও ডেকের বেশির ভাগ যাত্রী ঘুমিয়ে ছিল।

তারা বলেন, ‘আগুন লাগার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর লঞ্চটি একটি চরে ভিড়েছিল। এসময় লঞ্চের কোনো স্টাফকে পাওয়া যায়নি।

তুহিন বলেন, আমি আমার স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে লাফ দিয়ে তীরে নামি। পরে হুড়োহুড়ি করে কয়েক শ মানুষ নামতে পেরেছে। তবে যারা কেবিনে এবং ঘুমিয়ে ছিল তারা নামতে পারেনি। তখন আরো অনেকে লঞ্চ থেকে আমার মত লাফ দিয়ে নেমে যায়। লঞ্চটি যদি তখন সেখানে নোঙর করত সবাই নেমে যেতে পারত।

প্রান্ত বলেন, আমি তৃতীয় তলা থেকে নেমে আসি লঞ্চের কোন স্টাফ বা কেবিন বয়কে দেখিনি। ধারনা করছি তারা লঞ্চ ভেড়ার সাথে সাথে লাফিয়ে পালিয়ে যায়।

ঘটনার পর থেকে লঞ্চের সুপারভাইজার আনোয়ার হোসেনসহ স্টাফদের মুঠোফোন বন্ধ রয়েছে। তবে শুক্রবার বিকেলে মুঠোফোনে লঞ্চটির মালিক হাম জালাল রনির সাথে কথা হয়। এসময় তিনি দাবি করেন, আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত নাশকতা। তবে শনিবার দুপুর থেকে তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা যায়নি। এ পর্যন্ত নিখোঁজদের তালিকায় লঞ্চের স্টাফদের নাম নেই।

বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান জানান, এখনো পর্যন্ত লঞ্চের কোনো স্টাফ বা মালিকের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।কন্টোল রুমের ২৫ জন নিহতদের তালিকায় ও লঞ্চ স্টাফদের নাম নেই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে গত ১৬ জুন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত আশু বাস্তবায়নযোগ্যবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিলো এডিবি

চার প্রকল্পে বাংলাদেশকে ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দিলো এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় নির্বাচনে দল ও প্রার্থীরা যা করতে পারবে, যা পারবে না

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা-২০২৫বিস্তারিত পড়ুন

  • দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ ও দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার বিষয়ে অধিকাংশ দল একমত: আলী রীয়াজ
  • এবার ৫ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
  • এখন থেকে ৫ আগস্ট সরকারি ছুটি: উপদেষ্টা ফারুকী
  • সংসদ নির্বাচন থেকে উঠে যাচ্ছে পোস্টার: ইসি সানাউল্লাহ
  • নির্বাচন নিয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা দেয়া হয়নি: আইএসপিআর
  • ইলেকটোরাল পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চায় বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল
  • আর বসে থাকার সুযোগ নেই, দ্রুতই ব্যবস্থা : আসিফ
  • ইরান থেকে বাংলাদেশিদের ফেরাতে সহযোগিতা করবে পাকিস্তান
  • ১১ মাসে রাজস্ব আদায় ৩ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকা: এনবিআর
  • রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে এসএসএফকে কাজ করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • অভ্যুত্থানের বার্ষিকীতে জুলাই সনদ প্রকাশ করবো: প্রধান উপদেষ্টা
  • প্রতারণা করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে ২ বছরের কারাদণ্ড : অধ্যাদেশ জারি