শুক্রবার, জানুয়ারি ৩১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অবাগ লাগে আমার দলের লোকেরা কী করে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড নিয়ে তার মেয়ে ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আমার অবাগ লাগে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আমাদের দলের যারা ছিল, তারা কী করে জড়িত থাকল?

এই হত্যার বিচার নিয়ে প্রধানন্ত্রী বলেন, হত্যার বিচার করেছি, তবে এই ষড়যন্ত্রের পেছনে কারা সেটা এখনো চিহ্নিত হয়নি। তবে সেটা একদিন না একদিন বের হবে, এটা ঠিক। কিন্তু আমার একটাই কাজ। একটা ছিল প্রত্যেক্ষভাবে যারা হত্যা করেছিল তাদের বিচার করা আর সব থেকে বড় কাজ হলো- দেশের মানুষগুলোকে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন দেশের মানুষের উন্নয়ন করা। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা।

রোববার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কৃষক লীগ আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্ত ও প্লাজমা দান কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

তিনি বলেন, যখনই কোনো রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান বলেছেন- তখনই জাতির জনক পাল্টা জবাবে বলেছেন- এরা আমার সন্তানের মতো, ওরা কেন আমাকে মারবে? আর সেই বিশ্বাসের চরম আঘাত দিল যেন। তাকে নির্মমভাবে হত্যা করল।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আমরা ১৫ আগস্ট যারা স্বজন হারিয়েছি, আমাদের কিন্তু কোনো বিচার চাওয়ার অধিকার ছিল না। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে খুনিদের বিচারের পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। খুনিদেরকে পুরস্কৃতি করা হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান খুনিদেরকে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেয়, ব্যবসা করার সুযোগ দেয় বিপুল অর্থের মালিক করে দেয়। জিয়ার পথ ধরে জেনারেল এরশাদ এই খুনিদের রাজনীতি করার সুযোগ দেয়, রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দেয়। এমনকি ভোট চুরি করে পার্লামেন্টের মেম্বার করে। তার থেকে এক ধাপ উপরে গিয়ে খালেদা জিয়া খুনি রশীদকে পার্লামেন্টে বসায় বিরোধী দলের নেতার চেয়ারে। আর এক খুনিকে পার্লামেন্টে মেম্বার করে এবং তাদেরকে পুরস্কৃত করে।

‘১৯৯৬ সালে আমরা যখন সরকারে আসি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে খুনিদের বিচারের পথে নিয়ে এসে বিচারকাজ শুরু করি। প্রথম যেদিন বিচারের রায় হবে ৮ নভেম্বর, সেদিন খালেদা জিয়া তখন বিরোধী দলে, সেদিন হরতাল ডেকেছিল যেনো কোনোমতেই বিচারক কোর্টে যেতে না পারে, আর বিচারের রায় দিতে না পারে। কিন্তু সেই বিচারের রায় হয়েছিল’ বলেন শেখ হাসিনা।

তিনি আরও বলেন, একজন মৃত ব্যক্তিকে খালেদা জিয়া প্রমোশন দেয় এবং তাকে অবসরভাতা দিয়ে পুরস্কৃত করে। তারা ২০০১ সালে ক্ষমতা এসে খুনিদের আবার পৃষ্টপোষকতা করে। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের অনেকে মতামত দিয়েছিল যে এটা আমাদের জন্য বোঝা ছিল, চলে গেছে ভালোই হয়েছে, এরা তো আর কোনো দিন মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সামরিক শক্তিতে মিয়ানমার-ইরাকের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ

বিশ্বে সামরিক দিক থেকে শক্তিশালী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার।বিস্তারিত পড়ুন

রাজনৈতিক দল গঠন ও পদত্যাগের ব্যাপারে যা বললেন উপদেষ্টা নাহিদ

সরকার থেকে পদত্যাগের বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারেরবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের

বাংলাদেশে বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জাপান। একই সঙ্গেবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশের সবচেয়ে ধনী ও দরিদ্র জেলা
  • ১৪ ফেব্রুয়ারি শবে বরাত
  • সাত কলেজ নিয়ে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
  • দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে ১৯ শতাংশ মানুষ
  • নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ করবে ইসি, প্রাধান্য ৩টি বিষয়ে
  • রক্ত দিয়ে ছাত্ররা যা অর্জন করেছে, তা তাদেরই রক্ষা করতে হবে : ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে ড. ইউনূস
  • ছুটিতে পাঠানো বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের পদত্যাগ
  • বাংলা একাডেমি পুরস্কার : আলোচনা-সমালোচনায় শেষ হলো ঘোষণা
  • ভারতীয় ভিসা বন্ধে ফাঁকা বেনাপোল ইমিগ্রেশন, আয় বন্ধ দুই দেশেই
  • ‘ফেব্রুয়ারিতে সংস্কার প্রতিবেদনের পরই জানা যাবে নির্বাচনের তারিখ’
  • ভারতকে কোনো বিষয়ে ছাড় দেয়া হবে না: বিজিবি প্রধান
  • ঢাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক