মঙ্গলবার, এপ্রিল ১৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস

আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস আগামীকাল শনিবার (১৬ জুলাই)। ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিভিন্ন মিথ্যা-বানোয়াট,হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

ঐ সময় শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ ২৫ লাখ গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে জমা দেয়। এসব দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরায় ফিরে আসে। যুগপৎভাবে বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের।

দিবসটি উপলক্ষে দলটি বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহন করেছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনসমূহ পৃথক পৃথক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

সেদিন ভোরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই সহস্রাধিক সদস্য সম্পূর্ণ বে-আইনীভাবে শেখ হাসিনার ধানমন্ডিস্থ বাসভবন সুধা সদন ঘেরাও করে। সেই সময় শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করছিলেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যৌথবাহিনীর সদস্যরা শেখ হাসিনাকে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে সুধা সদন থেকে বের করে নিয়ে আসে এবং যৌথবাহিনীর সদস্যরা বন্দি অবস্থায় তাঁকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নীলনকশা অনুযায়ী আদালতের কার্যক্রম শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময়ের প্রায় দুই ঘণ্টা আগেই আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জামিন আবেদন আইন বহির্ভূতভাবে না মঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।

শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে বাংলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে অবরুদ্ধ করার অপপ্রয়াস চালায় তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। শেখ হাসিনা আদালতের গেটে দাঁড়িয়ে প্রায় ৩৬ মিনিটের অগ্নিঝরা বক্তৃতার মাধ্যমে তৎকালীন সরকারের হীন-রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।
গ্রেফতার পূর্ব মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটি চিঠির মাধ্যমে দেশের জনগণ এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদেরকে গণতন্ত্র রক্ষায় মনোবল না হারিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার আহ্বান জানান।

আওয়ামীলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠন ও গণতন্ত্রপ্রত্যাশী দেশবাসীর ক্রমাগত প্রতিরোধ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুকন্যার আপোষহীন ও দৃঢ় মনোভাব এবং দেশবাসীর অনড় দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ১১ জুন দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগ ও নানামুখী ষড়যন্ত্রের পর তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

এদিকে, কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আজ এক বিবৃতিতে, যার যার অবস্থান থেকে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে পরম করুণাময়ের নিকট দেশবাসীকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে সকল বাঙালি হৃদয়ে দেশপ্রেমের বহ্নিশিখা প্রজ্জ্বলিত করে সংকট জয়ের ঐক্যবদ্ধ সুরক্ষা ব্যুহ সৃষ্টি করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকারকে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মুক্তিপণ নয়, আন্তর্জাতিক চাপেই নাবিকরা মুক্ত : নৌপ্রতিমন্ত্রী

সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তিপণ দিয়ে ২৩ নাবিকের মুক্তির কথা জানা গেলেওবিস্তারিত পড়ুন

হাসপাতালের প্রিজন সেলে আসামির হাতে আসামি খুন

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের প্রিজন সেলে হত্যা মামলার এক আসামিকেবিস্তারিত পড়ুন

‘৫০ লাখ ডলার দিয়ে’ ছাড়া পেল এমভি আবদুল্লাহ

৫০ লাখ ডলার মুক্তিপণ নিয়ে ২৩ নাবিকসহ সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশিবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘একটা মাস কীভাবে কেটেছে, তা বলতে পারব না’
  • আজ পহেলা বৈশাখ ১৪৩১
  • বাংলা নববর্ষ অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
  • চলতি বছর ছাড়াতে পারে তাপমাত্রার রেকর্ড
  • ডেঙ্গু চিকিৎসায় যেসব পদক্ষেপ নিতে বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • ইসরায়েল থেকে ফ্লাইট ঢাকায় নামল যে কারণে
  • পহেলা বৈশাখে হামলার শঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার
  • ঈদের ছুটিতেও স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাঘাত ঘটেনি : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে মোদির চিঠি
  • আ. লীগ খেতে নয়, জনগণকে দিতে আসে : প্রধানমন্ত্রী
  • মালয়েশিয়ায় ঈদের দিনে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
  • ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ
  • error: Content is protected !!