শনিবার, ডিসেম্বর ২১, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত হবে সুপার ড্রাইভওয়ে

দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেড়িবাঁধ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। এ কারণে ঝুঁকিতে আছে উপকূলীয় ২৫ জেলার প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ। সেই ঝুঁকি মোকাবেলায় নতুন মেগা প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। বাঁধ টেকসই করতে নকশায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। আর বাঁধ নির্মাণের পর রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও নেওয়া হবে নতুন পরিকল্পনা। এজন্য কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত সুপার ড্রাইভওয়ে নির্মাণ করা হবে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রায় ১৭ হাজার কিলোমিটার বাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলের পাঁচ হাজার ৭৫৭ কিলোমিটার বাঁধের পুরোটাই ঝুঁকিপূর্ণ। ২০০৯ সালে ঘূর্ণিঝড় আইলার পর গত ডিসেম্বরে উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’। এরপর ২০ মে আঘাত হানে আম্ফান। এসব দুর্যোগ খুলনার কয়রা-পাইকগাছা ও দাকোপ, সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও আশাশুনি এবং বাগেরহাটের মোংলাসহ অন্যান্য উপজেলা লণ্ডভণ্ড করে দেয়।
প্রায় ১৫০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। উপকূলের মানুষ শুরু থেকেই বলে আসছে, তাদের ত্রাণের প্রয়োজন নেই; দরকার টেকসই বাঁধ।

মেগা প্রকল্প সম্পর্কে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে উপকূলীয় এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে আট হাজার কোটি টাকার চারটি প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনার ১৪ নম্বর পোল্ডারে ৯৫৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, ৩১ নম্বর পোল্ডারে এক হাজার ২০১ কোটি ১২ লাখ টাকা, সাতক্ষীরার ৫ নম্বর পোল্ডারে তিন হাজার ৬৭৪ কোটি তিন লাখ এবং ১৫ নম্বর পোল্ডারে ৯৯৭ কোটি ৭৮ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে এসব প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। শেষ হবে দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে।’

উপমন্ত্রী জানান, ওই চারটি প্রকল্পের বাইরে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণে আরো কয়েকটি প্রকল্প প্রণয়নের কাজ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া বাঁধ সুরক্ষায় কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত সুপার ড্রাইভওয়ে নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। শুধু বেড়িবাঁধ নয়, পুরো উপকূলের উন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে হাওর উন্নয়ন বোর্ডের মতো উপকূলীয় উন্নয়ন বোর্ড গঠনের বিষয়টি বিবেচনাধীন।

সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের নির্বাহী সদস্য পলাশ আহসান বলেন, বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জরুরি তহবিল গঠন এবং বাঁধ ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্ত করতে হবে। ওয়াপদা বাঁধের ১০০ মিটারের মধ্যে চিংড়ি বা কাঁকড়ার ঘের তৈরিতে সরকারের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা দ্রুত কার্যকর করতে হবে। নিয়মিত ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে উপকূলের নদ-নদীর পানির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে।
সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুলিশের বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন

শেখ আমিনুর হোসেন, সাতক্ষীরা: আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৪তম মহান বিজয় দিবস। বাঙালিবিস্তারিত পড়ুন

২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ এর প্রথমার্ধে হতে পারে নির্বাচন

আগামী বছরের (২০২৫ সাল) শেষে দিকে বা ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘অমর গাঁথা মহান বিজয় দিবস’
  • নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আমরা সরে যাব: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মাথাপিছু জাতীয় আয়, ভারত-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে
  • শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি
  • রাজনৈতিক বিরোধিতাকে ‌‘সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে চালিয়েছে আওয়ামী লীগ: মার্কিন প্রতিবেদন
  • যুক্তরাষ্ট্র অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে : হোয়াইট হাউসের প্রেস ব্রিফিং
  • তুরস্কের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি নেতারা
  • প্রকৃত গণতন্ত্রের চর্চা করতে হবে: তারেক রহমান
  • যাত্রা শুরু করলো ‘অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স’
  • টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌপথে সব ধরণে ট্রলার চলাচল বন্ধ
  • নিজের ‘দুর্নীতির অভিযোগ’ নিয়ে যা বললেন দুদকের নতুন চেয়ারম্যান
  • একইদিনে ইউনিয়ন পরিষদ ও জাতীয় নির্বাচনের সুপারিশ করা হবে : জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান