শনিবার, এপ্রিল ২০, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় স্ত্রীর নির্যাতনের বিচার চাইলেন কলেজ শিক্ষক

কলারোয়ায় স্ত্রীর নির্যাতনের বিচার চেয়ে জেলা পুলিশ সুপারের সহযোগিতা চাইলেন নির্যাতিত এক কলেজ শিক্ষক। তিনি বলেন-আমি মফিজুর রহমান, পিতাঃ মৃত ইছাহক সরদার সহকারী অধ্যাপক আমানুল্লাহ কলেজ কলারোয়া।

গত ২৮ ডিসেম্বর বুধবার কয়েকটি অনলাইন পত্রিকা ফেসবুক লাইফে আমি দেখতে পেলাম যে, ফাতিমা নার্গীস (৫৫) সহকারী অধ্যাপক, শেখ আমানুল্লাহ কলেজ কলারোয়া। কয়েকটি ফেসবুক লাইফে ও সংবাদ সম্মেলন করে কুরুচি পূর্ণ, বক্তব্য দিয়েছে। তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও সম্পূর্ণ অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। নিজেদের অপকর্ম ঢাকার অভিপ্রায়ে এলাকার এক কুচক্রীমহলের পরামর্শে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার প্রচেষ্টায় নির্বোধ ও পাগল, ছাগলের মত বক বকানী মাত্র। আমি উক্ত বক্তব্যের তীব্র ও প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

প্রকৃত ঘটনা হল- আমরা সংসারে ৫টা লোক, আমি আমার স্ত্রী ফাতিমা নার্গীস, আমার দুই কন্যা ও আমার শাশুড়ী। আমরা সবাই মিলে সুখে শান্তিতে প্রায় ২৯বৎসর ঘর সংসার করিয়া আসিতেছি। আল্লাহ আমাদের কোন দিক থেকে অপূর্ণ রাখেনি। আমার বড় কন্যার নাম রিফাৎ হুমায়রা রহমান মীম বয়স ১৫বৎসর দশম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্রী। ইং ২০২১ সালে, কলারোয়া থানার রঘুনাথপুর গ্রামের কাবিল হোসেনের ছোট ছেলে শফিকুল ইসলাম (২৪), আমার নাবালিকা মেয়ের স্কুলে যাওয়ার পথে তাহার পিছু লাগে কিন্তু মেয়েকে কন্ট্রোল না করতে পেরে আমার নির্বোধ অর্থ লোভী স্ত্রী ফাতিমা নার্গীসকে ফেসবুকের মাধ্যমে বিভিন্ন মিথ্যা প্রলোভন দেখাইয়া, (যেমন পাশে^র তিনতলা বাড়ীর ছবি পাঠান, বড় বড় ৮টা ঘেরের মালিকসাজা এবং অনার্স মাষ্টারর্স পড়–য়া, প্রতি মাসে ৩-৪ লক্ষ টাকা ইনকাম করা ইত্যাদি) প্রথমে আমার স্ত্রীকে সুকৌশলে বশে নিয়ে আসে এবং পরবর্তীতে আমার মেয়েকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখাইয়া ফুসলাইয়া নিয়ে যায়। তারই জের হিসাবে আমার স্ত্রী ফাতিমা নার্গীস বিগত ইংরেজী ২৯জুলাই ২০২১ তারিখে আমার নাবালিকা কন্যা মীম (১৫) কে ঐ নেশাখোর লম্পট, ইয়াবা, হিরোইন খোর মুর্খ্য বকাটে, টুকাই পর সম্পদ লোভী, কলারোয়া থানার কয়েকটা মামলার আসামী শফিকুল ইসলামের সাথে আমার ও আমার পরিবারের কাউকে না জানাইয়া সরকারী আইনের পরিপন্থী ভূঁয়া জাল জালিয়াতি বিয়ের কাগজ ও এফিডেভিট তৈয়ারী করে বিগত ইংরেজী ১৮অক্টোবর ২০২১ তারিখে ঐ ছেলের হাতে উঠাইয়া দেয়। বহু কষ্ট করে আমি আমার বাঁচ্চাটাকে উদ্ধার করি কিন্তু পরবর্তীতে ফাতিমা নার্গীস আমার মেধাবী ও সুন্দরী মেয়ের ভবিষ্যৎ এর ভাবনা না ভেবে পুনরায় বিগত ইং ২০ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে আমার এবং পরিবারের কাউকে না জানাইয়া ভোর রাত্রে আমার স্ত্রীর সহযোগীতায় ঐ নেশাখোর ও লম্পট ছেলেটা আমার মেয়েকে মাইক্রযোগে অপহরণ করে পালাইয়া যায়।

পরবর্তীতে আমি কলারোয়া থানায় আমার স্ত্রীকে বাদ দিয়ে একটি অপহরণ মামলা দায়ের করি এবং কয়েক মাস পরে র‌্যাব-৬ টিকটিম উদ্ধার করে এবং আদালতের মাধ্যমে মেয়ে, মায়ের জিম্মায় পায়। মায়ের জিম্মায় পাওয়াতে ঐ মহিলা আমার মেয়েকে নিয়ে রঘুনাথপুর আসামী শফিকুল ইসলামের বাড়ীতে অবস্থান করে। ইতোমধ্যে থানার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে ফাতিমা নার্গীস অপহরণের সহায়তাকারী হিসাবে ৪নং আসামীর অন্তভুক্ত হয়। মামলা নং-২২২/২২। নারী ও শিশু আদালতে বিচারধীন আছে। মামলায় ঐ ছেলে শফিকুল ৬৪দিন জেল হাজতে ছিল।

প্রকৃত পক্ষে আমার শাশুড়ী ও ক্লাস ঝরী এ পড়ুয়া ছোট মেয়ে শীন আমার নিকট থাকার কারনে আমি তাহার বিরুদ্ধে কোন মামলা করি নাই। সে নিজেই তার অপকর্ম ও বক্তব্যের কারণে অপহরণ, বাল্যবিবাহ ও জালিয়াতি মামলার অন্তর্ভূক্ত হইয়াছে। অন্যদিকে আমার স্ত্রীর পিতা বোঁচ নাই। শুধুমাত্র তার মা বেঁচে আছেন। মামারা তাঁকে মানুষ করিয়াছেন। তার মা অর্থাৎ আমার শাশুড়ী কলারোয়া গালর্স স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তিনি অত্যান্ত ভদ্র, ধার্মিক, হাজী ও সম্মানী ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত। তিনি ও প্রায় ২৮বৎসর আমার সংসারে আছেন। আমার স্ত্রীর পৈত্রিক কোন সম্পত্তি পায় নাই। আমি তাহার এবং কন্যা দুইটার সুখের কথা চিন্তা করে প্রায় ১৫ বিঘার মত সম্পত্তি দিয়েছি। উক্ত সম্পত্তির মূল্য কয়েক কোটি টাকা। উক্ত সম্পত্তির লোভে ঐ মাদকসেবী ছেলে এবং ছেলের পিতা কাবিল হোসেন সহ এলাকার কিছু ক্রিমিনাল লোক, উক্ত সম্পদের লোভে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে সহযোগীতা করে আসছে এবং বিভিন্ন ধরনের কুবুদ্ধি ও উসকানীমূলক বক্তব্য ও মদদ দিয়ে তাহাকে বিপদগামী ও জাহান্নামের দরজায় ঠেলে দিচ্ছে। ইতোমধ্যে আমার মেধাবী বড় মেয়ে মীম বিগত এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করিয়াছে। মা হয়ে মেয়ের জীবনটার অপরিমেয় ক্ষতি সাধন করিয়াছে যাহা কখন ও পোষাতে পারবে না। আমার কলেজের কিছু শিক্ষক, আমার আপন ভাইয়েরা, আমার ব্যবসায়িক শত্রুপক্ষ, ঐ নেশাখোর ছেলের কিছু বন্ধুমহল ঐ নির্বোধ মহিলাটাকে পাগল বানাইয়া দিয়েছে। তারা যেটাই শিখাচ্ছে ঐ মহিলা সেটাই বলছে। তাকে এখন পাবনায় পাগলাগারদে পাঠানো ছাড়া কোন গত্যান্তর নাই। আমি বা আমরা শিক্ষক, শিক্ষকই মানুষ গড়ার কারিগর সমাজে এখনও কিছুটা হলেও শিক্ষকদের মর্যাদা আছে কিন্তু ফাতিমা নার্গীসের মত শিক্ষক, শিক্ষক সমাজের কলংক, জাতির ক্ষতিকারক, রাষ্ট্রের শত্রু। একজন শিক্ষক যদি তাহার সন্তানকে সু-শিক্ষায় শিক্ষিত না করে বাল্য বিবাহের নাম করে বিপদ গামী করে, তাহার উজ্জল ভবিষৎ নষ্ট করে দেয় তবে অন্যের ছেলে মেয়েদের কে সে কি-শিক্ষা দিবে?। ছাত্র ছাত্রীরা তার নিকট কি শিখবে?। প্রশাসন সহ সাংবাদিক ভাইদের নিকট আমার আকুল আবেদন, বস্তু নিষ্ট সংবাদ পরিবেশন করে সামাজিক অবক্ষয় থেকে সমাজকে বাঁচানোর চেষ্টা করুন। সার্বিক বিষয়টি জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশ সুপারের সার্বিক সহযোগিতা ও হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এছাড়া একই দিনে ওই কলেজ শিক্ষকের শাশুড়ি সংবাদ সম্মেলনে বলেন-আমি মোছাঃ আবেদা খাতুন (৭০) সাবেক প্রধান শিক্ষক কলারোয়া গালর্স হাইস্কুল, কলারোয়া, পিতাঃ মৃত আজিম উদ্দীন সরদার সাং- তুলসীডাংগা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা। আমার একমাত্র কন্যা ফাতিমা নার্গীসকে (৫৫) ইং ১৯৯৪ সালে আমি মোঃ মফিজুর রহমানের সাথে বিয়ে দিয়েছিলাম। তাহারা উভয়ই কলারোয়া শেখ আমানুল্লাহ কলেজের সহকারী অধ্যাপক। তাহাদের ০২ টা কন্যা সন্তান। বড় মেয়েটার নাম-মীম (১৫) ও ছোট মেয়েটার শীন (১১)। তাহারা প্রায় ২৯ বৎসর যাবৎ সুখে শান্তিতে বসবাস করিতেছে। আমি ও মেয়ে জামাই এর বাড়ীতে একসাথে প্রায় ২৮ বৎসর যাবৎ আছি। আমার জামাই মোঃ মফিজুর রহমান পারিবারিক ভাবে ধনী শ্রেণীর লোক। শিক্ষকতা পেশার সাথে সাথে সে সার ও মাছের খাদ্যের ব্যবসা করে। আমার স্বামী বেঁচে নাই। আমার মেয়ে পৈত্রিক কোন সম্পত্তি পায় নাই। আমার জামাই মফিজুর রহমান তাদের চাকুরীর টাকা এবং ব্যবসায়িক ইনকাম দিয়ে অনেক সম্পত্তি আমার মেয়ে ফাতিমা নার্গীসের নামে দিয়েছে। আমার মেয়ে ফাতিমা নার্গীস গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২২তারিখে ফেসবুক লাইফে এবং সাংবাদিক সম্মেলন করে যে সমস্ত বক্তব্য দিয়েছে তাহা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।

প্রকৃত ঘটনা হল-আমার মেয়ে ফাতিমা নার্গীস, আমার বড় নাবালিকা নাতনী মীমকে (১৫)নিউ দশম শ্রেণীতে পড়াকালীন বিগত ইংরেজী ২৯জুলাই ২০২১ কলারোয়া থানার রঘুনাথপুর গ্রামের কাবিল হোসেনের নেশাখোর, বকাটে, বেকার, টাউট ছেলের সাথে পরিবারের কাউকে না জানাইয়া জাল জালিয়াতি ভূঁয়া বিয়ের কাবিল নামা ও এফিডডেভিট তৈয়ারী করে তাঁর হাতে তুলে দেয় এবং পুনরায় ২০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখ ভোর রাত্রে ঐ নেশাখোর ছেলেটা আমার নাতনীকে অপহরণ করে এবং আমার মেয়ে তাকে সহায়তা করে, ছোট মেয়ে শীন আমাকে এবং আমার জামাইকে ফেলে বাসা থেকে পালাইয়া যায়। আমার জামাই সম্পর্কে যে সমস্ত কথা লাইফে বা লোকের সাথে বলে বেড়াচ্ছে তাহা আদৌ সঠিক নয়। আমার জামাই তাহাকে যদি মারপিট সহ আর্থিক অত্যাচার করত, তা-হলে আমি জামাই এর বাড়ীতে থাকতাম না। জামাই তার নামে অনেক জমাজমি দিয়েছে। জামাইয়ের চরিত্রের দোষ দিয়েছে সেটা সঠিক নয়। এমনকি তাহার তালাক দেওয়ার বিষয়টি আইন সংঙ্গত হয়নি। ঐ নেশাখোর পরিবারটা আমার মেয়ের সম্পদের লোভে তাকে আটকাইয়া রাখিয়াছে। স্বামীর অনুমতি ছাড়াই তার মেয়েকে বাল্য বিয়ে দিয়ে আমার নাতনীর জীবন টাকে নষ্ট করে দিয়েছে। চলতি এসএসসি পরীক্ষায় মেধাবী নাতনী ফেল করিয়াছে। এখন ও সে মেয়ের সাথে ঐ নেশাখোর পরিবারের সাথেই থাকে। আমার ও তার খালা খালুদের ও মামাদের সাথে সম্পর্ক রাখে নাই এবং ঐ নেশাখোর পরিবার এবং এলাকার কিছু কুচক্রী অর্থলোভী লোক তাহাকে যাহা শিখাচ্ছে, সে সেটাই তোতা পাখির মত ব্যাক্ত করিতেছে। আমার জামাই তার বিরুদ্ধে কোন মামলা করেনি। সে নিজেই তার অপকর্মের ও বক্তব্যের কারণে মামলায় জড়াইয়া পড়িয়াছে। আমি এবং আমার আত্মীয় স্বজন জামাইসহ সবাই মিলে তাদেরকে ফিরানোর চেষ্টা করেছি এমনকি কলারোয়া থানার ওসি. সাহেব পর্যন্ত চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছে। ফাতিমা নার্গীস ‘মা’ হয়ে একটা মেয়ের জীবনকে চিরতরে ধ্বংস করে দিতে পারে সেটা ইতিহাসে বিরল। আমার জামাই মফিজুর রহমানের শত্রুপক্ষের সাথে হাত মিলাইয়া তার দেওয়া সম্পত্তি বিক্রি করার পায়তারা চালাচ্ছে। আমার মেয়ে ফাতিমা নার্গীসের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে এবং তাহার মাথার চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজন। সে সব সময় মিথ্যা কথা বলছে। সে আমার এবং আমার পরিবারের মান সম্মান সবই নষ্ট করে দিচ্ছে। আমার কোন সম্পদ নাই এবং মফিজুর রহমান আমাকে আটকাইয়া রাখে নাই। ঐ নেশাখোর ছেলেটা আমার মেয়েকে বিভিন্ন কায়দায় বিভিন্ন ভাবে জমি বিক্রয় করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছে এবং মেয়েকে ভয়ভীতি দেখাইয়া লাইফে আসা, সংবাদ সম্মেলনে মিথ্যাচার সহ কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিতে বাধ্য করায়। আমি আশাংকা করিতেছি যে- ঐ নেশাখোর ছেলেটা এবং ছেলের পিতা আমার মেয়ে ও নাতনীকে যে কোন সময় সম্পদের লোভে মেরে ফেলতে পারে। এমতাবস্থায় আমার মেয়েটাকে উদ্ধার করার আশু প্রয়োজন। এ ব্যাপারে আমি সমাজের গন্যমান্য ব্যাক্তি ও জেলা প্রশাসন সহ জেলা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

চুয়াডাঙ্গায় রেড এলার্ট জারি : সাতক্ষীরায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি

খুলনা অঞ্চলে তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে গোটা বিভাগ।বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়া মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ সমবায় সমিতির নির্বাচন ২২ এপ্রিল

দীপক শেঠ, কলারোয়া: আগামি ২২ এপ্রিল সোমবার কলারোয়া উপজেলা বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারীবিস্তারিত পড়ুন

তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে মে মাসে, সর্বোচ্চ হতে পারে ৪৪ ডিগ্রি

প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। টানা হিটওয়েভে ওষ্ঠাগত জনজীবন। তাপমাত্রার পারদ চড়াওবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলায় পুরস্কার বিতরণ
  • কলারোয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবুল কাশেমের ইন্তেকাল
  • কলারোয়ার জয়নগর মদন মোহন মন্দিরে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
  • কলারোয়া সরকারি কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়া বেত্রবতী হাইস্কুলে নববর্ষ উদযাপন
  • কলারোয়ায় নিহত ঢাবি শিক্ষার্থীর পরিবারের পাশে সাতক্ষীরা বিসিএস অফিসার্স ফোরাম
  • কলারোয়া পৌর মেয়র মনিরুজ্জামান বুলবুলের মাতা সায়রা বানুর ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন
  • কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে ইফতারি বিতরন
  • কলারোয়াতে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেলাই মেশিন বিতরণ
  • প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ করলেন তালা-কলারোয়া সংসদ সদস্য স্বপন
  • সোনাবাড়ীয়া সমাজকল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে নগদ অর্থ, ঈদবস্ত্র ও ইফতার বিতরণ
  • কলারোয়ায় নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের ঈদের কেনাকাটা, ফুটপাত বাজার নির্ভর