শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

চাল সরবরাহে ব্যর্থ চাল কল মালিকদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ খাদ্য মন্ত্রীর

ধান মজুদকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জেলায় বাজার মনিটরিং কমিটির করার কার্যক্রম জোরদার করতে জেলা প্রশাসকদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে উল্লেখ করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

এসময় তিনি অবৈধ মজুদদারদের তথ্য জেলা প্রশাসন ও খাদ্য মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে চাল কল মালিক নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান।

আজ সকালে ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে চাল কল মালিক নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে পর্যাপ্ত ফসল হয়েছে, খাদ্য শস্যের কোন সংকট হবে না। এসময়ে বাজারে চালের দাম বৃদ্ধি অযোক্তিক। প্রয়োজনে বেশি কর ছাড় দিয়ে খাদ্য শস্য আমদানি করা হবে। চাল কল মালিকদের প্রতি মানবিক হওয়ার আহবান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, নূন্যতম লাভে বাজারে চাল সরবরাহ করুন। এসময় চুক্তি মোতাবেক চাল সরবরাহে ব্যর্থ চালকল মালিকদের তালিকা প্রস্তুত করতে খাদ্য অধিদপ্তরের প্রতি নির্দেশনা দেন তিনি।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে কৃষি বিপনন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা বক্তব্য রাখেন।

এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলা হতে চাল কল নেতৃবৃন্দ মতামত তুলে ধরেন।এসময় তারা মধ্যেই শতভাগ চাল সরবারহের অঙ্গীকার করেন।

নওগাঁ জেলার অটো চাল কল মালিক সমিতির বেলাল আহমেদ বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান চাল প্যাকেটজাত করছেন, বাজারে সে গুলো বেশি দামে বিক্রয় হচ্ছে। আবার অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীও এখন ধান মজুদ করছে উচ্চ দামে বিক্রির আশায়। তিনি বলেন, আমদানির মাধ্যমে সরবরাহ বাড়ানো হলে মজুদ করা ধান বাজারে আসতে শুরু করবে চালের দামও নেমে আসবে।

চাপাইনবাবগঞ্জের এরফান গ্রুপের সত্ত্বাধিকারী মো: এরফান আলী বলেন, ফুড গ্রেইন লাইসেন্স ছাড়া অনেকেই ধানের মজুদ করেছেন। বাজারে ধানের সংকটের কারনে মিল মালিকগণ ধান কিনতে পারছেন না। ফলে চুক্তি অনুযায়ী অনেক চাল কল মালিক খাদ্য গুদামে সময়মতো চাল দিতে পারছেন না। এসময় তিনি অবৈধ মজুদদারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানান।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সংগ্রহ ও সরবরাহ) খাজা আব্দুল হান্নান সভায় উল্লেখ করেন, ৩০ জুনের মধ্যে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ৭৫ শতাংশ ছিলো। করোনা মহামারি ও সাম্প্রতিক অতি বৃষ্টিতে সংগ্রহ অভিযান ব্যাহত হয়েছে। ৩০ জুন পর্যন্ত সিদ্ধ চাল সংগ্রহ হয়েছে ৫৭ শতাংশ এবং আতপ চাল ৪৬ শতাংশ।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, খাদ্য অধিদপ্তেরর মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ ও মিল মালিক প্রতিনিধিগণ এ সময়ে ভার্চুয়ালি সভায় যুক্ত ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘বাংলাদেশের উন্নয়নে পাকিস্তান লজ্জা পায় আর বিএনপি অন্ধকার দেখে’

বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল উন্নয়ন দেখতে পায়বিস্তারিত পড়ুন

তীব্র দাবদাহ অব্যাহত, রেকর্ড ভাঙল ৭৬ বছরের

এখন দেশের বেশিরভাগ জেলায় তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। এবিস্তারিত পড়ুন

যে দুই বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

  • কী করছেন হিট অফিসার
  • রাজধানীতে বসবে ২০ পশুর হাট, কোন হাটের ইজারা কত?
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি, ক্লাস চলবে শনিবারও
  • ৪২.২ ডিগ্রি তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, গলছে পিচ
  • আরও কমলো সোনার দাম
  • র‍্যাবের মুখপাত্র হলেন আরাফাত ইসলাম
  • কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটারদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট
  • বান্দরবানের ৩ উপজেলার নির্বাচন স্থগিত: ইসি
  • কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
  • বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যা বলছে আমেরিকা
  • প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক
  • যুদ্ধে নয়, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থ ব্যয় করুন : প্রধানমন্ত্রী