শনিবার, জানুয়ারি ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ছয় দফা নিপীড়িত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস : রাষ্ট্রপতি

রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বলেছেন, ‘ঐতিহাসিক ছয় দফা কেবল বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ নয়, সারা বিশ্বের নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস।’

তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ছয় দফার দাবি থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে বলে আমার বিশ্বাস। বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। তার সেই স্বপ্ন পূরণে তথা সুখি-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে আমি সকলের প্রতি আহ্বান জানাই।’

রাষ্ট্রপতি সোমবার (৭ জুন) ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৬৬ সালের ঐতিহাসিক ছয় দফা একটি অন্যতম মাইলফলক। ঐতিহাসিক এ দিনে আমি জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য যারা জীবন দিয়েছেন, আমি তাদের স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।’

তিনি বলেন, ‘বাঙালির স্বাধীনতা একদিনে অর্জিত হয়নি। ১৯৪৮ সালে বাংলা ভাষার দাবিতে যে আন্দোলনের সূত্রপাত হয়, তার সফল পরিসমাপ্তি ঘটে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। রচিত হয় বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি।

এরপর ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠন, ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯৬২ সালে শিক্ষা কমিশন আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় বাঙালির স্বায়ত্তশাসনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালে লাহোরে সর্বদলীয় সম্মেলনে ঐতিহাসিক ছয় দফা প্রস্তাব পেশ করেন। শাসনতান্ত্রিক কাঠামো, কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা, মুদ্রানীতি, রাজস্ব ও করনীতি, বৈদেশিক বাণিজ্য, আঞ্চলিক বাহিনী গঠনসহ এই ছয় দফার মধ্যেই তিনি পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরেন, যার মধ্যে নিহিত ছিল বাঙালির স্বাধিকার ও স্বায়ত্তশাসনের রূপরেখা।’

রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, ‘ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণার পর শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে বারবার গ্রেফতার করে এবং তার ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। তা সত্ত্বেও তিনি ছয় দফার দাবি থেকে পিছপা হননি। তার নেতৃত্বে দাবি আদায়ের আন্দোলন বেগবান হয় এবং তা অল্প সময়ের মধ্যে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে। শাসকগোষ্ঠী ছয় দফার আন্দোলন স্থিমিত করতে গ্রেফতার, নির্যাতনসহ কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

১৯৬৬ সালের ৭ জুন ছয় দফা দাবির সমর্থনে আওয়ামী লীগের আহ্বানে সাধারণ ধর্মঘট চলাকালে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মদদে পুলিশের গুলিতে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে ১১ জন নিহত হন। আহত ও গ্রেফতার হন অনেকে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ড. ইউনূসের পরিবার সম্পর্কে ইন্ডিয়া ডট কমের প্রতিবেদন মিথ্যা : প্রেস উইং

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পরিবার নিয়ে ইন্ডিয়া ডট কম-এর প্রকাশিত প্রতিবেদনটিবিস্তারিত পড়ুন

পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে, আমরা ভালো আছি: আসিফ নজরুল

পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন ও বিচারবিস্তারিত পড়ুন

‘সংস্কার ছোট পরিসরে নাকি দীর্ঘ মেয়াদে, সে সিদ্ধান্ত জনগণের’

বাংলাদেশের নাগরিকরা যেন কোনো বাধা বা হুমকি ছাড়াই অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনেবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্বাচনে ফিরতে পারবে না আ.লীগ, সদস্য-সহযোগীদেরও বিচার হবে- উপদেষ্টার প্রেস সচিব
  • শেখ হাসিনাকে ফেরত না দেয়া হলে সেটা ভারতের প্রত্যর্পণ চুক্তির লঙ্ঘন : আইন উপদেষ্টা
  • সুইজারল্যান্ড পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • মেধাবী, সৎ, ভালো ও আদর্শবানদের দলের সামনে নিয়ে আসতে হবে: তারেক রহমান
  • ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়লো
  • গর্ভবতী-সন্তানসহ নারীরাও গুমের শিকার হয়েছিলেন : গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন
  • বিএনপির সদস্য নবায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান
  • অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দেয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
  • জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নির্বাচন কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: সিইসি
  • পাল্টে যাচ্ছে পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের পোশাক
  • সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ব্যবহারের অনুমতি পেলো বিজিবি
  • হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের বিশেষ নির্দেশনা ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরের