বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ১৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঝাউডাঙ্গায় নজর কেঁড়েছে ‘কালো মানিক’

মৎস্য ঘেরের পাশাপাশি ২০১৫ সাল থেকে গবাদিপশু পালন করে সফলতা পেয়েছেন আব্দুল মান্নান নামের এক যুবক। প্রথমে ২টি গরু দিয়ে শুরু করলেও তার খামারে এখন ১০টি গরু। তার মধ্যে ১৮ মন ওজনের সব থেকে বড় গরুটির নাম কালো মানিক। গায়ের রং কালো বলে গরুটির নাম দেয়া হয়েছে কালো মানিক। এ বছর ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৫ লক্ষ টাকায় ওই গরুটি বিক্রি করার প্রত্যাশা রয়েছে খামারী আব্দুল মান্নানের।

জানা গেছে, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা পল্লী বিদ্যুত অফিস সংলগ্ন গোবিন্দকাটি খালের পাড় এলাকার মৃত আব্দুর রউফের ছেলে খামারী আব্দুল মান্নান। ধানের কুড়া, বিচুলিসহ খালের পাড়ে লাগানো নেপিয়া ঘাসসহ প্রাকৃতিক গোখাদ্য খাওয়ানোর পাশাপাশি কর্মচারি দিয়ে সঠিক পরিচর্যা করেন গবাদিপশুদের। খামারে গরুর পাশাপাশি ১০টি সুস্বাস্থ্যবান ছাগল, হাস, মুরগী, কবুতর ও খরগোশ রয়েছে। তবে করোনার প্রাদূর্ভাবে খামারের গবাদিপশু বিক্রি করতে না পেরে তুলনামূলক লোকশান ও বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই খামারী।

খামারী আব্দুল মান্নান বলেন, ‘মাছের ব্যবসার সাথে ২০১৫ সাল থেকে গবাদিপশু পালনের কাজ শুরু করেন। প্রথম থেকে ভালো লাভ হওয়াতে বাড়তি সময় ও শ্রমিক দিয়ে খামার বড় করে বর্তমানে বিক্রি যোগ্য ১০টি গরু ও ১০টি ছাগল আছে। যার মধ্যে প্রায় ১৮ মন ওজনের সব থেকে বড় গরু ‘কালো মানিক’কে ঈদুল আজহা উপলক্ষে আনুমানিক ৫ লক্ষ টাকায় বিক্রি করা হবে। গরুটির বুকের মাপ ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি ও লম্বা ৭ ফুট ৬ ইঞ্চি। পরিচ্ছন্ন খামারে ৩জন কর্মচারী গবাদিপশু দেখাশোনা করেন।’

দৈনিক কালো মানিকের পিছনে প্রায় এক হাজার টাকা খরচ করেন তিনি।

খামারী আব্দুল মান্নান আরো বলেন, ‘কালো মানিক’কে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরে মাধ্যমে সরকারি অনলাইন হাটে বিক্রি করার উদ্যোগ নিয়েছেন।’

কালো মানিককে দেখতে আসা কলারোয়া বঙ্গবন্ধু মহিলা কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক জহিরুল ইসলাম শাহীন বলেন, ‘ফেসবুকে কালো মানিককে দেখে সরেজমিনে এসে দেখলাম। মনটা জুড়িয়ে গেলো।’

এলাকবাসী কে.এম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘কীটনাশক ব্যবহার ছাড়াই প্রাকৃতিক উপায়ে পরিচ্ছন্ন খামারে আব্দুল মান্নান কালো মানিককে অনেক পরিশ্রম করে বড় করেছেন।’

সাতক্ষীর সদর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা জয়দেব কুমার সিংহ বলেন, ‘জেলা সদরের ৮ হাজার ৪৩৪টি গরু খামার রয়েছে। ২ হাজার ৩০৬টি গরু খামার ও ১ হাজার ৫০০ ছাগলের খামার। এবছর ঈদুল আজহাতে ৬ হাজার গরু ও ছাগল-ভেড়ার বিক্রির চাহিদা আছে ৪১১০টি। খামারীরা যাতে ন্যায্য মূল্য পেতে পারে সেদিকে খেয়াল রেখে ছবি ও বিবরণ অনলাইনভুক্ত করে সাতক্ষীরা সদর অনলাইন গরু হাটের মাধ্যমে বিক্রি করে খামারীদের সহযোগীতা করা হচ্ছে।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরায় প্রেমিকার উপর অভিমান করে প্রদীপ কুমার আত্মহত্যা

সাতক্ষীরার মুন্সিগঞ্জে প্রেমিকার উপর অভিমান করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন প্রদীপবিস্তারিত পড়ুন

বইছে তাপপ্রবাহ, গরম আরো বাড়ার আভাস

দেশজুড়ে বইছে তাপপ্রবাহ। গরমে নাকাল জনজীবন। আগামী ৫ দিনে তাপমাত্রা কমার আভাসবিস্তারিত পড়ুন

তেজগাঁওয়ে ‘যমুনা এক্সপ্রেস’ লাইনচ্যুত

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে মাছের আড়তের সামনে ঢাকা অভিমুখী আন্তঃনগর ‘যমুনা এক্সপ্রেস’ লাইনচ্যুত হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

  • মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
  • মিয়ানমারের ৪৬ বিজিপি সদস্য ঢুকল বাংলাদেশে
  • ২৩ বছর পর জেল থেকে বেরিয়ে দেখেন পরিবারের কেউই বেঁচে নেই
  • দেবহাটায় উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন কিনলেন মুজিবর রহমান
  • কলারোয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবুল কাশেমের ইন্তেকাল
  • সাতক্ষীরা জেলা কৃষকলীগের প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন
  • আশাশুনির আনুলিয়ায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচে খুলনা জেলা ১-০ গোলে জয়ী
  • আশাশুনির টেংরাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হাফিজুল আর নেই
  • নড়াইলের সুলতান মঞ্চ চত্বরে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে সুলতান মেলার উদ্বোধন
  • দেবহাটায় ইউপি সদস্যর বিরুদ্ধে ৪ বার গর্ভের সন্তান নষ্টের অভিযোগ
  • কলারোয়ার জয়নগর মদন মোহন মন্দিরে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
  • পদত্যাগ করলেন আশাশুনি উপজেলার খাজরা ইউপি চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ ডালিম