শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ চায় জাতিসংঘ

ভাসানচর রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক এজেন্সির (ইউএনএইচসিআর) হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি।

তিনি বলেছেন, ওইসব রোহিঙ্গার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ চায় ইউএনএইচসিআর এবং জাতিসংঘের অংশীদাররা। তারা বুঝতে চায় ওইসব রোহিঙ্গার আকাঙ্খা সম্পর্কে এবং ওই দ্বীপে তাদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে চায়। রোববার তিনি এ নিয়ে একটি টুইট করেছেন। তাতে ফিলিপ্পো বলেছেন, যেকোন স্থানান্তর অবশ্যই স্বেচ্ছায় এবং জ্ঞাত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে হতে হবে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ইউএন নিউজ। এতে বলা হয়, মিডিয়ার রিপোর্ট অনুসারে প্রায় ১৬০০ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে কক্সবাজারের আশ্রয় শিবির থেকে বঙ্গোপসাগরের বুকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে। এই দ্বীপটি ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার ঝুঁকিপ্রবণ।

উল্লেখ্য, কক্সবাজারে আশ্রয় শিবিরে প্রায় ৯ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করছে। গত সপ্তাহে বাংলাদেশে অবস্থিত জাতিসংঘ অফিস বলেছে, ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরের প্রস্তুতি অথবা তাদের শনাক্তকরণের সঙ্গে তাদেরকে জড়িত করা হয়নি। এক বিবৃতিতে ওই অফিস বলেছে, ভাসানচরে যেকোনো পুনর্বাসন হওয়া উচিত প্রযুক্তিবিষয়ক সুরক্ষার অধীনে। ভাসানচরে শরণার্থীদের বসবাসের নিরাপত্তা, উপযোগিতা ও তা টেকসই কিনা তা নিরপেক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করতে চায় জাতিসংঘ। একই সঙ্গে সুরক্ষা কাঠামো, সহযোগিতা এবং মূল ভূখন্ডে ফেরার উপযোগিতা যাচাই করে দেখতে চায় তারা।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সরকার ভাসানচর প্রকল্প ঘোষণার সময় থেকেই এই স্থানান্তর পরিকল্পনা ভালভাবে বুঝতে গঠনমূলক আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে আসছে জাতিসংঘ। একই সঙ্গে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতি, প্রক্রিয়া ও অপারেশনাল ইস্যু বিবেচনার জন্য প্রস্তাব দিয়ে আসছে। (আমরা) এখনও এই আলোচনা অব্যাহত রাখতে ইচ্ছুক।

রোহিঙ্গা সঙ্কটের শুরু ২০১৭ সালের আগস্টে। ওই সময় মিয়ামনারের পশ্চিমাঞ্চলে সশস্ত্র একটি গ্রুপ পুলিশের আউটপোস্টে হামলা চালায়। এর পর রোহিঙ্গাদের ওপর শুরু হয় ধারাবাহিক আক্রমণ। এসব রোহিঙ্গার বেশির ভাগই মুসলিম। মানবাধিকার বিষয়ক গ্রুপগুলো এবং জাতিসংঘের সিনিয়র কর্মকর্তারা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ওই হামলাকে জাতি নিধনের উদ্দেশে বলে অভিহিত করেছেন। মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর ওই নৃশংস হামলার পর ৭ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা জীবনের মায়ায় পালিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। তাদের সঙ্গে পোশাক ছাড়া তেমন কিছুই ছিল না। বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের এই ঢল নামার আগে থেকেই এখানে অবস্থান করছিলেন মিয়ানমারে বাস্তুচ্যুত আরো কমপক্ষে দুই লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী।

একই রকম সংবাদ সমূহ

এবার যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলো ইরান

গাজা ইস্যুতে ইরাইলকে সমর্থন করায় এবার মার্কিন ও ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞাবিস্তারিত পড়ুন

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরো ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের বিমান হামলায় অন্তত ৪০ জন ফিলিস্তিনি নিহতবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলে কারাবন্দি থেকে উপন্যাস লিখে পুরস্কার জিতলেন ফিলিস্তিনি লেখক

২০ বছর ধরে ইসরাইলের কারাগারে বন্দি আছেন ফিলিস্তিনি লেখক বাসিম খান্দাকজি। এবিস্তারিত পড়ুন

  • আফগানিস্তানে মসজিদের ভেতরে হামলা, নিহত ৬
  • এবার ইসরাইলি পণ্য বয়কটের ঢেউ মালয়েশিয়ায়, ১০০ কেএফসির আউটলেট বন্ধ ঘোষণা
  • যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার
  • যুদ্ধ করতে চায় না সেনারা, বিপাকে নেতানিয়াহু
  • চলতি বছর মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি আলোচনা শুরু করবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড
  • নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
  • ঢাকা আসছে চীনের দুই প্রতিনিধি দল
  • ইরানের প্রেসিডেন্টকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়েছে পাকিস্তান
  • এবার ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর একটি ইউনিটের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের!
  • ইসরাইলি অস্ত্র আমাদের বাচ্চাদের খেলনা: ইরান
  • মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার জন্য ইসরাইল ও পশ্চিমারা দায়ী: তুরস্ক
  • নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, উত্তাল ইসরাইল