রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন মিত্র দেশের নতুন নিষেধাজ্ঞা মিয়ানমার জান্তা সরকারের ওপর

যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশ কানাডা, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া মিয়ানমারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। সেনা অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের দুই বছর পর দেশটির সামরিক শাসকদের ওপর চাপ প্রয়োগে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেন, নিষেধাজ্ঞাগুলো ছয় ব্যক্তি ও তিনটি প্রতিষ্ঠানের ওপর দেওয়া হয়েছে। এসব ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান জান্তা সরকারকে জ্বালানি খাতের প্রসার, বিমানবাহিনীর ঊর্ধ্বতন নেতৃত্ব তৈরিসহ রাজস্ব ও অস্ত্র সংগ্রহে সাহায্য করেছে। তিনি আরো জানান, দেশটির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন, খনি কোম্পানি, জ্বালানিবিষয়ক কর্মকর্তা ও সাবেক-বর্তমান কয়েক জন সেনা কর্মকর্তার ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তাছাড়া প্রথম বারের মতো মিয়ানমার অয়েল অ্যান্ড গ্যাস এন্টারপ্রাইজের (এমওজিই) কর্মকর্তাদের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জান্তা সরকার যে নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা গভীরভাবে ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারে অবাধ, নিরেপক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে—এমন আকাঙ্ক্ষায় দৃঢ় অবস্থানে রয়েছে।

জানা যায়, মিয়ানমারের জান্তা সরকার এ বছরের আগস্ট মাসের মধ্যে দেশটিতে নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের জন্য যোগ্য হতে রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে কঠোর সব শর্ত বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—রাজনীতিতে বিপুলসংখ্যক সেনাসদস্য যুক্ত করা, যাতে ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ জান্তা সরকারের হাতেই থাকে এবং বিরোধীরা চাপের মধ্যে থাকে। যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্র দেশগুলোর দাবি, জান্তা সরকার যেসব নিয়ম বেঁধে দিয়েছে, তার সবই সাবেক ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্মতাদের নিয়ে গঠিত ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির পক্ষে গেছে। ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে এই দলকে হারিয়েই ক্ষমতায় গিয়েছিল অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি)।

মিয়ানমারের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো থেকে জানা যায়, জান্তা সরকার এখন জরুরি শাসনের মেয়াদ বাড়াবে কি না, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে। এছাড়া সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য একটি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে কি না, তা নিয়েও তাদের কথাবার্তা চলছে। আর নতুন নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যে তাদের মন্তব্য পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী মিয়ানমারের নির্বাচিত সরকার উৎখাত করার সময় নোবেল বিজয়ী সু চি গ্রেফতার হন। সে সময় জান্তা সরকার ক্ষমতা দখল করলেও দেশটির সিংহভাগ জনগণ তা মেনে নেয়নি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ভিক্ষা না করার মুচলেকা দিয়ে হজ-ওমরায় যেতে হবে পাকিস্তানিদের

সৌদি আরবে গিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি ঠেকাতে নিজ নাগরিকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে পাকিস্তান।বিস্তারিত পড়ুন

যে দেশে কয়েদির বেতন কারারক্ষী ও শিক্ষকের চেয়েও বেশি

বেতন-ভাতা ও মর্যাদার ক্ষেত্রে অনুন্নত দেশের শিক্ষকরা বেশ পিছিয়ে। কিন্তু যুক্তরাজ্যের মতোবিস্তারিত পড়ুন

দেড় ঘণ্টার ভিডিওতে হাসিনাকে নিয়ে একটি কথাও বলেননি ট্রাম্প

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো গুঞ্জন— যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ‘শেখবিস্তারিত পড়ুন

  • পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে বন্দুক হামলায় নিহত ৩৮
  • বাংলাদেশের ১০০ শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
  • আগামী নির্বাচনের সময় জানালেন উপদেষ্টা সাখাওয়াত
  • জনবল সংকট : দক্ষ কর্মী ভিসার সংখ্যা বাড়াচ্ছে জার্মানি
  • জ্বালানি তেল নিয়ে সুসংবাদ, নেপথ্যে চীন
  • বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিতে কাজ করবে ভারতীয় মার্কিনিরা!
  • আন্তর্জাতিক বাজারে আরো কমলো জ্বালানি তেলের দাম
  • হাত কাঁপছিলো-কপাল ঘর্মাক্ত, কালিমা পাঠ শেষেই হেসে উঠলেন
  • সোলেইমানি হত্যার বিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার তেহরানের
  • বাংলাদেশ-পাকিস্তান সমুদ্র যোগাযোগ চালু, উদ্বিগ্ন ভারত
  • বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করলো নেপাল
  • সংস্কারের পরেই নির্বাচন: এএফপিকে ড. ইউনূস