রবিবার, মে ১৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শান্তিচুক্তির ২৩ বছর

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ২৩তম বার্ষিকী আজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদকালে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (পিসিজেএসএস) মধ্যে এই চুক্তি সই হয়। এই চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে তিন পার্বত্য জেলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের অবসান ঘটে।চুক্তিতে সরকারের পক্ষে সই করেন সে সময়ের জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ্ এবং জনসংহতি সমিতির পক্ষে সই করেন জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লার্মা ওরফে সন্তু লার্মা।

চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে অবসান ঘটে শান্তিবাহিনীর দীর্ঘ প্রায় দুই দশকের সংগ্রামের। শান্তিচুক্তির ফলে প্রাথমিকভাবে শান্তি বাহিনীর সদস্যরা অস্ত্র জমা দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। সরকার তাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে।

সরকার ও জনসংহতি সমিতির মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তি বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছিল। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে পাহাড়ে শান্তির সুবাতাস বইতে শুরু করে। চুক্তির ফলে স্বাভাবিকতা ফিরে আসায় দূর পাহাড়ের বুক চিরে রাত-দিন ছুটছে যানবাহন। এক সময় জেলার বাইরের অন্য জেলার সঙ্গে যোগাযোগ করার মতো কোনো ব্যবস্থা ছিল না। পাহাড়ের পর্যটন স্পট সাজেক ছিল আতঙ্কিত ও বিচ্ছিন্ন। যোগাযোগ ছিল নিষিদ্ধ। চুক্তির ফলে সেই সাজেক পর্যটন স্পট আজ সর্বত্র সুনাম ছড়িয়েছে। গড়ে উঠেছে বড় বড় হোটেল-রেস্তোরাঁ। প্রতিনিয়ত আসছে শত শত পর্যটক।

এছাড়া সারাদেশে সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় পার্বত্য এলাকায় বিগত সময়ে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। পাহাড়ে শান্তির পাশাপাশি সেখানে বসবাসকারীদের আর্থ-সামাজিক জীবনেও এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিশ্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। তিনি পার্বত্য এলাকার সকল অধিবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পার্বত্য জেলাসমূহের নৈসর্গিক সৌন্দর্য সমুন্নত রাখা ও পর্যটন শিল্পের প্রসারেও নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে আজ পার্বত্য জেলাসমূহ কোনো পিছিয়ে পড়া জনপদ নয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার শান্তি চুক্তির আলোকে পার্বত্য অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

শান্তিচুক্তির ২৩ বছর পূর্ণের দিনটি উপলক্ষে খাগড়াছড়ি রিজিয়ন ও পার্বত্য জেলা পরিষদ করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দিনব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

দেবহাটায় কন্যা শিশু ধর্ষণের চেষ্টায় মামলা

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার দেবহাটায় ৫ বছর বয়সী এক কন্যা শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায়বিস্তারিত পড়ুন

আশাশুনির বড়দলে ঘোড়া প্রতীকের জনসভা

কৃষ্ণ ব্যানার্জী, সাতক্ষীরা: আশাশুনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী খাজরা ইউনিয়নবিস্তারিত পড়ুন

জনস্রোত বইছে তালায় দোয়াত-কলমের জনসভায়

ইব্রাহিম খলিল, তালা: আগামী মঙ্গলবার (২১ মে) সাতক্ষীরার তালা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।বিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় প্রচান্ড তাপদাহে তাল শাঁসের কদর বেড়েছে
  • কালিগঞ্জে উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
  • বেনাপোলে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় মায়ানমার নাগরিকসহ আটক-৪
  • যশোরের রাজগঞ্জে পুলিশ সেজে ডাকাতির সময়, আসল পুলিশের হাতে এক যুবক আটক
  • কেশবপুরে থানার ওসি-সহ ৩জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
  • সাতক্ষীরার প্রথিতযশা সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদের সুস্থতা কামনা
  • তালায় ট্রাক উল্টে ২ শ্রমিক নিহত, আহত ১১
  • ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
  • সৌদিতে চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
  • রাঙামাটিতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ইউপিডিএফ কর্মীসহ নিহত ২
  • প্রধানমন্ত্রী চান বাংলাদেশের সকল মানুষ এক ছাতার নিচে বাস করবে: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
  • তাপপ্রবাহ কমতে পারে রবিবার থেকে