বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গুটি গুটি আম পরিপক্ক আমে পরিণত হচ্ছে

কলারোয়ায় আম চাষীদের ভাগ্য বাতাসে ঝুলছে

মোস্তফা হোসেন বাবলু : সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় গাছে গাছে উঁকি দিচ্ছে আমের গুটি। চলতি মৌসুমে অনুকুল আবহাওয়ায় গুটি নষ্ট হবার সম্ভাবনা কম। তাই এবারও আমের বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন আম চাষিরা।

গত ৪ বছরের সারাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বিভিন্ন প্রকার ঝড়,করোনা মহামারী থাকায় ক্ষতি পুষিয়ে নিয়ে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে এবার বিদেশে রপ্তানিও করা যাবে বলে, মনে করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

সরজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার আম গাছ গুলোতে ছোট বড় আকারে গুটিতে ভরে গেছে। অনেক বাগানে এখন পরিপূর্ণ আমে ধরণ আসতে শুরু করেছে। সময়ের ব্যবধানে ধীরে ধীরে আম বড় হচ্ছে। এ বছর গাছে গুটির পরিমান বেশি। তাই বাতাসে দুলছে আমচাষীদের ভাগ্য।আমচাষী ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্মকর্তারা এবারও কলারোয়া উপজেলায় আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন।তাদের বক্তব্য- প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে পাশাপাশি ভালো মতো পরিচর্যা হলে চলতি মৌসুমে আমের ফলন গত সকল মৌসুমকে টপকে যাবে।

তাই আশায় বুক বেধে আম চাষিরা আগাম শুরু করেছেন পরিচর্যা। তাদের একমাত্র ভরসা চলতি মৌসুমে তারা আম থেকে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে।

মৌসুমি আম চাষী ও ব্যবসায়ীরা জানান- প্রকৃতি এরকম থাকলে ফলন লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করবে। উপজেলায় বিভিন্ন জাতের আম চাষ হয়ে থাকে। এরমধ্যে হিমসাগর, ন্যাড়া, গোবিন্দভোগ, মল্লিকা, আম্রপালি, বোম্বাই, লতা, দেশীয় লতা ইত্যাদি।

তারা আরো জানান- কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পরামর্শে গাছে মুকুল আসার ১৫ থেকে ২০ দিন আগেই তারা পুরো গাছ সাইপারম্যাক্রিন ও কার্বারিল গ্রুপের কীটনাশক দিয়ে ভালোভাবে স্প্রে করে গাছ ধুয়ে দিয়েছেন। এতে গাছে থেকে শোষক জাতীয় পোকা নিধন হয়েছে।

উপজেলার ইংলিশপুর গ্ৰামের রফিকুল ইসলাম মিলন হ জানান- এ বছরের আবহাওয়া আমের জন্য কিছুটা অনুকুলে রয়েছে। কিছুই দিন আগে যে হালকা বৃষ্টি হয়েছে তাতে আমের জন্য খুব ভালো হয়েছে। । এর মধ্যে অনেক গাছে গুটি ছাড়িয়ে আমে পরিণত হয়েছে।

উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ এসএম ইনামুল হক জানান- ধান, পাট বা অন্য ফসলের মত আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাও কৃষি অধিদফতরের কাছেই থাকে। কারণ কলারোয়া উপজেলার আম দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশের বাজারে যায়। এ বছর উপজেলায় আমচাষ হয়েছে ৫৯০ হেক্টর। প্রতি হেক্টর জমিতে ৩৫ থেকে ৪০ মন আমের উৎপাদন হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার শাকদহ খানপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতল ভবনের কাজের উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ার শাকদহ খানপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতল ভবনের কাজ শুরু হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষায় পাস ৭৪.৯১%

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত আলিম পরীক্ষা২০২৫ এর ফলাফলে জানাবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরায় আলিম পরীক্ষায় শীর্ষে সাতক্ষীরা আলিয়া কামিল মাদ্রাসা
  • কলারোয়া উপজেলা মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সভা
  • হ্যান্ডবল খেলায় কলারোয়ার মেয়েরা ৩ বার সাতক্ষীরা জেলা চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়া উপজেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ বিতরণ
  • কলারোয়ায় কপাই ফুটবল টুর্নামেন্টে কসমস ফুটবল একাদশ সেমিফাইনালে উন্নীত
  • কলারোয়ার জালালাবাদে মহিলা দলের সমাবেশ
  • কলারোয়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
  • কলারোয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ১৮০ স্কুল ব্যাগ বিতরণ
  • আত্মমর্যাদাসম্পন্ন জাতি গঠনের শেকড় শিক্ষকের হাতে: অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ
  • কলারোয়ার জয়নগরে বিএনপির মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়া পাবলিক ইন্সটিটিউট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিতে শ্যামনগর
  • কলারোয়া প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন