বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কেশবপুরের ১১ ইউপিতে ৪৮ চেয়ারম্যান প্রার্থী কে কত ভোট পেলেন

যশোরের কেশবপুর উপজেলার ১১ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উৎসব মুখর পরিবেশে ৫ ই জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ১০৪ টি ভোট কেন্দ্রে সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। কেশবপুর সদর ইউনিয়নের ১০ টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে নুতন মূলগ্রাম ভোটকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা অভিযোগে ঐ কেন্দ্রের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। নির্বাচনে ৪টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী, ৪টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ২টি ইউনিয়নে বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।

ত্রিমোহিনী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৩৩৪৫ ভোট পেয়ে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী মটরসাইকেল প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম খান সুজন পেয়েছেন ২৫২৬ ভোট । আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী শেখ অহেদুজ্জামান পেয়েছেন ১১৭৪ ভোট। ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্বাস আলী পেয়েছেন ২১১২ ভোট এবং চশমা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী কবির আলমগীর পেয়েছেন ২৭৩ ভোট।

সাগরদাঁড়ী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৯৬৮৯ ভোট পেয়ে চশমা প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান কাজী মুস্তাফিজুল ইসলাম মুক্ত বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন পেয়েছেন ৭৫১৫ ভোট । আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী অলিয়ার রহমান পেয়েছেন ৫০৬ ভোট। মটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আকরাম খান পেয়েছেন ১৩৬৯ ভোট । ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আমানাত আলী পেয়েছেন ১৭১ ভোট। ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ইসমাইল হোসেন পেয়েছেন ২৮৪ ভোট।

মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ১০০৩৭ ভোট পেয়ে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোজ তরফদার পেয়েছেন ৪৩৬২ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল লতিফ খান পেয়েছেন ৮৯৭ ভোট ।

বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৪৮৯৮ ভোট পেয়ে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী মটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান কে এম খলিলুর রহমান পেয়েছেন ৩৩৮৬ ভোট । আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সামছুর রহমান পেয়েছেন ২৪২৯ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী হযরত আলী পেয়েছেন ৪৬৩ ভোট ।

মঙ্গলকোট ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৭৮০২ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল কাদের বিশ্বাস বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৫৫১২ ভোট । মটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী এস এম কামরুজ্জামান পেয়েছেন ১১০৩ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মিজানুর রহমান মোড়ল পেয়েছেন ৭২২ ভোট ।

কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। কেশবপুর সদর ইউনিয়নের ১০ টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে নুতন মূলগ্রাম ভোটকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা অভিযোগে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। ৯টি ভোট কেন্দ্রে ৫৩৮৭ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী গৌতম রায় এগিয়ে রয়েছে। স্বতন্ত্র মটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন পেয়েছেন ৪৯২৯ ভোট । চশমা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ১২০৭ ভোট । আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আয়ুব আলী পেয়েছেন ১২৩ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আনিছুর রহমান মোড়ল পেয়েছেন ২২৩ ভোট ।

পাঁজিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ১১৬৬১ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী জসীম উদ্দীন বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মকবুল হোসেন পেয়েছেন ২৩৯৩ ভোট । চশমা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মিহির কুমার বসু পেয়েছেন ৭৫ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হামিদ পেয়েছেন ১৯৫ ভোট ।

সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৭৬৪৪ ভোট পেয়ে চশমা প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মুনজুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া মনি পেয়েছেন ৩৯৫৯ ভোট । আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মহির উদ্দিন পেয়েছেন ২ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল আহাদ পেয়েছেন ১৫৬ ভোট ।

গৌরীঘোনা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৬৭৭৪ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম হাবিবুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী মটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী রুবেল হাসনাত পাশা পেয়েছেন ৩৯৮৮ভোট । স্বতন্ত্র চশমা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাসুদুর রহমান পেয়েছেন ২৯৭২ ভোট এবং আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলিমুজ্জামান রানা পেয়েছেন ১৭৩ ভোট ।

সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৪৭৬৯ ভোট পেয়ে চশমা প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী গোলাম মোস্তফা বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী শামছুন্নাহার বেগম পেয়েছেন ৪২৫৭ ভোট। স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সাংবাদিক উত্তম কুমার ঘোষ পেয়েছেন ১৪১০ ভোট। মটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজাউল ইসলাম পেয়েছেন ১৩২৬ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৪৮ ভোট।

হাসানপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন। ৫৬৫৫ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদুজ্জামান বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দি চেয়ারম্যান প্রার্থী আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহাবুবুর রহমান পেয়েছেন ২৪৬৪ ভোট। স্বতন্ত্র মটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলমগীর হোসেন পেয়েছেন ২২৬১ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফ্ফার মোড়ল পেয়েছেন ১২১ ভোট।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শার্শায় বিএনপি’র সমাবেশে দু’গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত-৮

বেনাপোল প্রতিনিধি : যশোরের শার্শায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র সমাবেশে দু’গ্রুপের মধ্যেবিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ ভোগান্তিতে ভারত ফেরত পাসপোর্টযাত্রীরা

বেনাপোল থেকে সব ধরনের দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। রবিবার (২৪ নভেম্বর)বিস্তারিত পড়ুন

যশোরের শার্শায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতের মত বিনিময় সভা

যশোরের শার্শায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বাংলাদেল জামায়াতে ইসলামীর মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতে পালানোর সময় আওয়ামী লীগের প্যানেল মেয়র বিজিবি’র হাতে গ্রেফতার
  • যশোরের শার্শায় ৪ যুগ ধরে খবরের কাগজের ফেরিওয়ালা সিরাজের মৃত্যু
  • কেশবপুরে পথচারীকে বাঁচাতে গিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবকের মৃ*ত্যু
  • বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীদের হয়রানি বন্ধের নির্দেশ
  • বড় ভাই আফিল উদ্দিনের বিষয়ে যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • মনিরামপুরে বেঞ্চে হাত রাখতেই শিক্ষার্থীদের শরীরে চুলকানি, হাসপাতালে অর্ধশতাধিক
  • শার্শার বাগআঁচড়ায় পৃথকভাবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
  • কেশবপুরে যৌথবাহিনীর হাতে আ.লীগ নেতা আটক
  • কেশবপুরে জাতীয় সমবায় দিবস পলিত
  • শার্শায় ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
  • মনিরামপুরে জামাইয়ের লাঠির আঘাতে শাশুড়ীর মৃত্যু
  • ভোটে নির্বাচিত না হওয়ায় আ.লীগ জনগণের কথা ভাবেনি : বিএনপি নেতা অমিত