রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কালিগঞ্জের ৪ জনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ মামলার তদন্ত সম্পন্ন

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার চার জনের বিরুদ্ধে তদন্ত সম্পন্ন করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

সোমবার (২৫ অক্টোবর) তদন্ত সংস্থার ধানমন্ডির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির প্রধান সানাউল হক এ তথ্য জানান। এটি তদন্ত সংস্থার ৭৯তম প্রতিবেদন।

তদন্ত সংস্থা জানায়, সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ ও দেবহাটা থানা এলাকার বাসিন্দা মো. আকবর আলী শেখসহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে। চার আসামির মধ্যে আকবর আলী ছাড়া বাকি তিনজন পলাতক। আসামিদের বিরুদ্ধে দুটি অভিযোগে এনে তদন্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে।

অভিযোগ-১ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আনুমানিক সময় ৪ ঘটিকার সময় রহমতুল্লা মোড়ল, তার পুত্র গোলাম মোস্তফা মোড়লকে সঙ্গে নিয়ে আকবর আলী সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ থানাধীন নলতা হাটে বাজার করতে যান।

এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা আনছারুল মাহমুদ হাটে সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ সড়কে একটি লাইনের বাস-গাড়িতে পাকিস্তানি আর্মি আছে সন্দেহে গ্রেনেড ছুড়ে মারে। কিন্তু এতে কেউ হতাহত হয়নি। এ ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে বিকেল ৫টার দিকে আসামিরা পাকিস্তানি আর্মি ইন্দ্রনগর মাদরাসায় একত্রিত হয়ে নলতা হাটে আক্রমণ করে। রাজাকাররা স্বরাব্দীপুর গ্রামের মাদার আলী গাজীকে গুলি করে হত্যা করে। এ ঘটনায় রাজাকারদের গুলিতে ইন্দ্রনগর গ্রামের আব্দুল রহমান ওরফে মেদু মোড়ল ও রহমতুল্লাহ মোড়ল গুরুতর আহত হন। ২৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টায় রহমতুল্লাহ মোড়ল নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন।

অভিযোগ-২ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে ৬ মে আনুমানিক ১২টার সময় সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ থানাধীন ইন্দ্রনগর মাদরাসার রাজাকার ক্যাম্প থেকে আসামিরাসহ পাকিস্তানি আর্মি দেবহাটা থানাধীন হাদিপুর গ্রামের ঘোষবাড়িতে হামলা করে। সেখান থেকে নরেন্দ্রনাথ ঘোষকে আটক করে বাড়ির পেছনে নিয়ে গুলি হত্যা করে লাশ পুকুরে ফেলে দেয়। এরপর তারা শরৎচন্দ্র ঘোষ, গোপিনাথ ঘোষ, হেমনাথ ঘোষ এবং ওয়াজেদ আলী বিশ্বাসকে আটক করে বাড়ির দক্ষিণ দিকে ডোবায় নিয়ে সারিবদ্ধভাবে হত্যা করে লাশ পানিতে ফেলে রাখে।

সেখানে নরেন্দ্রনাথ ঘোষের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বাধা দিতে গেলে আসামিরা তাকে আটক করে নির্যাতন করে। ঘোষ বাড়ির মালামাল লুটপাট করে এবং অগ্নিসংযোগ করে।

মামলার তদন্ত করেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান কবীর। মামলায় ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: পত্রদূত।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবারবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরা আদালতে কারা মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার মানহানি মামলা

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতে কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়র জেনারেলবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরায় ডাকসু’র পক্ষে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ
  • সাতক্ষীরায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে হুইল চেয়ার বিতরণ
  • সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সাতক্ষীরা-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাড. সালাম
  • ঝাউডাঙ্গায় ইসলামী সংগঠন ব্যবস্থাপনা শীর্ষক আলোচনা ও কর্মশালা
  • সাতক্ষীরা সদরের ফিংড়ীতে জামায়াতের নির্বাচনী সমাবেশ
  • সাতক্ষীরার লাবসা বাইপাস সড়কে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট
  • ১১০ জন সদস্য এক কণ্ঠে শপথ নিলেন পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার জন্য
  • সাতক্ষীরায় ছোট্ট কন্যা শিশুকে ধ*র্ষ*ণ, তিন কিশোর আটক
  • সাতক্ষীরার তুজলপুর গোবিন্দ চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা
  • জামায়াতে ইসলামির প্রতি মানুষের প্রত্যাশা বেড়েছে: ইজ্জত উল্লাহ
  • সাতক্ষীরার বাইপাসে ট্রাক-আলমসাধু সংঘ*র্ষে মারাত্মক আহ*ত-২
  • সাতক্ষীরায় পুরোহিত ও সেবাইতদের প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ