সোমবার, অক্টোবর ২৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

তদন্তে সম্পৃক্ততা না মিললে মামলা থেকে নাম বাদ, পুলিশের নির্দেশনা

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ঘিরে যেসব মামলা হচ্ছে, সেগুলোর প্রাথমিক তদন্তে কোনো আসামির সম্পৃক্ততা পাওয়া না গেলে মামলা থেকে তার নাম প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করতে বলেছে পুলিশ সদর দপ্তর। একইসঙ্গে সঠিক তথ্যপ্রমাণ ছাড়া এসব মামলায় কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিকে গ্রেপ্তার করা যাবে না বলেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (কনফিডেন্সিয়াল) কামরুল আহসানের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গত ১০ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ চিঠি জারি করা হয়েছে।

ওই চিঠিতে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির প্রথম সভার কার্য বিবরণীর বরাত দিয়ে আরও বলা হয়, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান ঘিরে হত্যাকাণ্ড ও অন্যান্য মামলায় তদন্ত ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তার সম্পৃক্ততার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া না গেলে তাদের নামও প্রত্যাহারের ব্যবস্থা নিতে হবে।

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ক্ষমতাচুত্য আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং দলটির নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও আদালতে বহু মামলা হয়েছে। এসব মামলায় নাম উল্লেখ করে আসামি করা ছাড়াও অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবে অসংখ্য আসামি করা হয়েছে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে জুলাইয়ের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে গুলি চালাতে নির্দেশ দিয়ে হত্যা এবং নির্যাতন চালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে এসব মামলায়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামেই ১৬৫টির মামলার তথ্য পাওয়া গেছে, যার মধ্যে ১৪৭টিতে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। বাকি ১৮টি মামলা হয়েছে হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের অভিযোগে।

বর্তমানে পুলিশ ইনভেস্টিগেশন ব্যুরোর (পিবিআই) প্রধানের দায়িত্বে থাকা ডিআইজি মোস্তফা কামাল চিঠি পাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার প্রাথমিক তদন্তে যদি প্রমাণিত হয়, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি জড়িত নয়, তাহলে তাকে কেন গ্রেপ্তার করে হয়রানি করব আমরা? মূল বিষয়টি হচ্ছে, মামলায় যখন পুলিশ রিপোর্ট দেবে, সেখানে তার নাম থাকবে কি থাকবে না।

ক্ষমতার পালাবদলের পর গত এক মাসে বিগত সরকারের মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নামে প্রায় পৌনে তিনশ মামলা হয়েছে আদালতে এবং দেশের বিভিন্ন থানায়। এসব মামলায় নাম প্রকাশ করে আসামি করা হয়েছে ২৬ হাজারের বেশি মানুষকে; অজ্ঞাতপরিচয় আসামি রয়েছে দেড় লাখের ওপর। আর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামেই ১৩০টির বেশি মামলার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, যার মধ্যে ১১৯টিতেই হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। বাকি ১১টি মামলা হয়েছে হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের অভিযোগে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মেট্রোরেল ও সেতুর ‘বিয়ারিং প্যাড’ কী, কাজ কী

রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ : তথ্য উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন তথ্যবিস্তারিত পড়ুন

জনগণ সচেতন থাকলে নির্বাচন সুন্দর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

জনগণ সচেতন থাকলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন খুব সুন্দর হবে বলে মন্তব্যবিস্তারিত পড়ুন

  • রাজধানীতে ট্রেনে মিললো বিপুল অস্ত্র-গুলি
  • মেট্রোরেলে দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবার পাবে ৫ লাখ টাকা : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
  • এর আগেও খুলে গিয়েছিলো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
  • ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পথচারী নিহ*ত
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও বিল নিয়ে মাউশির চিঠি
  • নতুন বন্যপ্রাণী আইনে জামিনের সুযোগ থাকছে না : পরিবেশ উপদেষ্টা
  • স্বৈরাচারের দোসররা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে : ফারুক
  • ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ কবে, জানালো ইসি
  • ক্ষমতায় গেলে শিক্ষাক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেবে বিএনপি : তারেক রহমান
  • প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থি সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
  • শেখ হাসিনা ইউনিক ফর্মুলায় বাকশাল কায়েম করেছিলেন: প্রেস সচিব
  • ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসি’র আর কোন বিকল্প নেই: ইসি মাছউদ