রবিবার, জুলাই ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী—এটি বিএনপির অবস্থান নয়: রিজভী

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জিতলে খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি হবেন আর তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে ফেসবুকে যে প্রচার সেটি সঠিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, আমাদেরকিছু কিছু নেতা বা কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লিখছেন যে, আগামী নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি হবেন-এটা তার ব্যক্তিগত অভিমত হতে পারে। এটা আমাদের দল বিএনপির অবস্থান নয়। এই কথাটা আপনাদের সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলাম।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ‍উপলক্ষ্যে শুক্রবার সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকারের দায়িত্ব নির্বাচন দেওয়া মন্তব্য করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, এখন একটি অন্তবর্তীকালীন সরকার দেশ চালাচ্ছে। এই সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা এবং তার সঙ্গে আরও কিছু আনুসঙ্গিক কাজ আছে, বিভিন্ন সংস্কার আছে, যেটা প্রয়োজনীয় সংস্কার যেটি যে সময় করার কথা সেই সময় করা সম্ভব। কিন্তু জনগণকে আশ্বস্ত করতে হবে যে, দেশের জনগণ এবং তরুণ প্রজন্ম আজকে যাদের ১৮ বছর বয়স, যাদের একুশ বছর বয়স তারা কেউ ভোট দিতে পারেনি, ভোট কী তারা জানে না। কারণ ১৭ বছর ভোট হয়েছে আপনার চতুস্পদজন্তু দিয়ে ভোট কেন্দ্রে দিনের ভোট রাত্রে করেছে। গণতন্ত্রকে ধবংস করার জন্য নির্বাচন কমিশন ধ্বংস করেছে, ভোট ধ্বংস করেছে। এগুলো থেকে উত্তরণে ঘটিয়ে জনগণের মধ্যে আস্থা তৈরি করার জন্যই একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এটা নিশ্চিত করতে হবে। এটা সরকারের দায়িত্ব।

সংসদ নির্বাচনই আগে দরকার মন্তব্য করে রিজভী বলেন, আগে স্থানীয় সরকার নাকি পরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন- এই বির্তকে আমার মনে হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অংশ নেওয়া উচিত নয়। বরং এই সরকারকে প্রথমেই জনগণের ক্ষমতা জনগণকে ফিরিয়ে দিতে হবে। জনগণ তাদের নিরপেক্ষ ভোটের মাধ্যমে যে সরকার গঠন করবে তারাই নির্ধারণ করবে যে, স্থানীয় সরকার নির্বাচন না অন্যান্য নির্বাচন কখন হবে। আপনারা দেখেছেন, বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মহিউদ্দিন চৌধুরী জিতেছেন, সিলেটে বদরউদ্দিন আহমেদ কামরান জিতেছেন, ঢাকা সিটি করপোরেশনে মোহাম্মদ হানিফ জিতেছেন। বিএনপির সময়ে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করায় বিরোধীরা জিতেছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাবস্থায় সেটা হয়নি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, মীর সরাফত আলী সপু, আমিনুল হক, ইশরাক হোসেন, মোনায়েম মুন্না, নুরুল ইসলাম নয়নসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কোন সংস্কারগুলোতে একমত বিএনপি, জানালেন মির্জা ফখরুল

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় বিএনপির অংশগ্রহণ, সংস্কার বিষয়ে একমত ও ভিন্নমত নিয়েবিস্তারিত পড়ুন

সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাতে এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে সরকার। বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রথমবারেরবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় নির্বাচনের আগে অবশ্যই স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে : জামায়াতের নায়েবে আমির

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অবশ্যই স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • ১২টি ছাড়া বিএনপির নামের সব সংগঠন অবৈধ
  • সংস্কার বিষয়ে বিএনপির আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
  • মালয়েশিয়া থেকে ফেরত আসা কেউ জঙ্গি নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আশুরা উপলক্ষে রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল
  • ‘ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো, আর বলতো এখন পর্দা ছুটে গেছে’
  • যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন চায়: সালাহউদ্দিন
  • জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দায়িত্ব অন্তবর্তী সরকারকেই নিতে হবে
  • দলের নাম ভাঙিয়ে অসদাচরণ করলেই ব্যবস্থা : রিজভী
  • দলের কার কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে বিএনপি, জানালেন রিজভী
  • ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা
  • ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ২০১৮’র প্রহসনের নির্বাচনের আগে গোপন বৈঠক হয় যেখানে