শুক্রবার, মার্চ ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মনিরামপুরের রাজগঞ্জ অঞ্চলে স্যালো মেশিনের পানি দিয়ে আমন রোপন

মনিরামপুরের রাজগঞ্জ অঞ্চলের চাষীরা আমন আবাদ করার জন্য জমি প্রস্তুত করতে গভীর নলকুপের পানি ব্যবহার করছেন। এই শ্রাবণ মাসেও বৃষ্টির পানির অভাবে চলতি আমন ধান রোপন মৌসুমে রাজগঞ্জ অঞ্চলের কৃষকরা নাজেহাল হয়ে পড়ছেন। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসেও প্রয়োজন মতো বৃষ্টি না হওয়ায় ধানের চারা রোপন করতে পারছেন না। তাই বাধ্য হয়ে স্যালো মেশিন থেকে ঘন্টা চুক্তি পানি নিয়ে ধান রোপন করছেন তারা।

রাজগঞ্জ অঞ্চলের মাঠে মাঠে যেয়ে দেখা গেছে, কৃষকরা স্যালো মেশিনে পানি তুলে জমিতে দিচ্ছে। কৃষকরা বলেন, আমন চাষের এই ভর মৌসুমে কাংখিত বৃষ্টির দেখা নেই। যে টুকু বৃষ্টি হচ্ছে, তাতে জমি পাকানো যাচ্ছে না। তাই স্যালো মেশিনের উপর ভরসা করতে হচ্ছে। রাজগঞ্জ অঞ্চলের মাঠে মাঠে এই বর্ষা মৌসুমে গভীর এবং অগভীর নলকুপের সব গুলোই পুরোদমে চলছে।

কৃষি বিভাগ বলছে, বৃষ্টি কম হওয়ায় এই অঞ্চলের চাষীরা স্যালো মেশিনের পানি দিয়ে জমি পাকানোর কাজ করছে। তবে এখনও আমন মৌসুমের সময় আছে। আগামীতে বৃষ্টি হলে নেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

রাজগঞ্জের রোহিতা, খেদাপাড়া, হরিহরনগর, ঝাঁপা, চালুয়াহাটি ও মশ্বিমনগর এই ইউনিয়ন গুলোর মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, মাঠে ধান রোপণের জন্য পর্যাপ্ত পানি নেই। পানির জন্য স্যালো মেশিন চালিয়ে পানি তুলতে হচ্ছে। স্যালো মেশিন মালিকদের নিকট থেকে ১২০-১৬০ টাকা ঘন্টা চুক্তিতে পানি ক্রয় করতে হচ্ছে চাষীদের। ফলে কৃষকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন।
এক দিকে কৃষি পণ্যের দাম কম, তারপরও যদি শুরুতেই পানি ক্রয় করে ধান রোপন করতে হয় তাহলে কৃষকের লোকসানের পরিমাণটা অনেক গুন বৃদ্ধি পাবে বলে হতাশা প্রকাশ করেছেন কয়েকজন কৃষক।

কথা হয় ঝাঁপা ইউনিয়নের হানুয়ার গ্রামের কৃষক শাহাজান কবির সঙ্গে।
তিনি বলেন, কৃষক ধান চাষের মৌসুম পায় তিনটি। বোরো, আউস ও আমন। বোরো ধান চাষ করতে হয় শীতের সময়। তাই বোরো চাষ করতে হয় স্যালো ম্যাশিনের পানি দিয়ে। ফলে খরচ হয় অনেক বেশি। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে আউস চাষ এখন আর হয় না। তাই লাভের আশা করতে হয় আমন চাষে। কিন্তু চলতি বছরে আষাঢ়-শ্রাবণ মাসেও কাংখিত বৃষ্টির দেখা নেই। ফলে ধান রোপণে খুব বিপদে আছি।

ঝাঁপা গ্রামের কৃষক আসমত আলীসহ কয়েকজন জানান, যদি পানি কিনে ধান রোপন করতে হয়, তাহলে কৃষকের লোকসানের পরিমাণ অনেক বেশি হবে।

এদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, আকাশের পানি আর স্যালো মেশিনের পানির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। তবে স্যালো মেশিনের পানি দিয়ে আমনের আবাদ করলে কৃষকের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শার্শার কায়বায় বিএনপির ইফতার মাহফিল সফল করতে প্রস্তুতি সভা

শাহারুল ইসলাম রাজ, শার্শা : যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়নে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীবিস্তারিত পড়ুন

যশোরের শার্শায় ৫ ভাইকে পিটানোর ঘটনায় থানায় অভিযোগ দেওয়ায় বাদীকে হুমকি

বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি: যশোরের শার্শায় একই পরিবারের ৫ ভাইকে পিটিয়ে জখম করারবিস্তারিত পড়ুন

শার্শা উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে বহাদুরপুর ইউনিয়নে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

মোঃ শাহারুল ইসলাম রাজ, শার্শা (যশোর): সারা দেশের ন্যায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলবিস্তারিত পড়ুন

  • মনিরামপুরে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
  • শার্শায় সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আশাকে ফুলের শুভেচ্ছা
  • বেনাপোলে চোরাচালানীদের ধাওয়া করার সময় দূর্ঘটনার কবলে বিজিবি সদস্য নিহত, আহত- ১
  • যশোরের শার্শায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ
  • সারাদেশে ধর্ষণের প্রতিবাদে বেনাপোলে প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন
  • যশোরের বেনাপোলে ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশুর মৃত্যু, এলাকায় শোকের ছায়া
  • যশোরের বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভ্রমণ ট্রাক্স জাল করার অপরাধে যুবক আটক
  • যশোরের শার্শায় সেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে থানায় এজাহার দায়ের
  • যশোরের চৌগাছায় ছেলের হাতে পিতা খুন
  • যশোরের শার্শায় পুলিশের পৃথক অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত আসামিসহ আটক ৪
  • মনিরামপুরের খেদাপাড়ায় তেলের ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড, ব্যবস্থাপক দগ্ধ
  • রাজগঞ্জে কলেজ শিক্ষক আলমের ইন্তেকাল, শোক প্রকাশ