শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

২২৬ ফুট উঁচু মিনারের মসজিদ, নামাজ পড়েন আড়াই হাজার মুসল্লি

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বিভাগ খুলনার ঐতিহ্যবাহী সুউচ্চ মিনারের দারুল উলুম জামে মসজিদ।

ষাটের দশকে তালগাছিয়ার পীর হযরত মাওলানা মকসুদুল্লাহ ও আল্লামা শামছুল হক ফরিদপুরী (রহ.)-এর অনুপ্রেরণায় খুলনার বিশিষ্ট সমাজসেবক হাজি আবদুল হাকীম জমাদ্দার ব্যক্তি উদ্যোগে নির্মাণ করেন জামেয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া দারুল উলুম জামে মসজিদ ও মাদ্রাসা।

সাদা টাইলস দিয়ে তৈরি মসজিদটির নান্দনিক মিনারটি খুলনা বিভাগের সর্বোচ্চ। যার উচ্চতা ২২৬ ফুট। ইসলামের সৌন্দর্যবোধ ও সৌকর্যকে অনুসরণ করে নির্মিত হয় এই মসজিদ। মসজিদের সামনে ও পেছনে রয়েছে অসংখ্য বনসাই, সুপারি ও নারিকেলসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা। প্রকৃতির এ সৌন্দর্য ও গাছের ছায়া মুসল্লিদের মনে বইয়ে দেয় প্রশান্তির সুবাতাস।

মসজিদটিতে রয়েছে ১৫টি গম্বুজ, অসংখ্য মিনার ও সুদৃশ্য গেট। মসজিদ সংলগ্ন কওমি মাদ্রাসার প্রবেশপথে নজরকাড়ে পবিত্র গ্রন্থ আল-কুরআনের সাদৃশ্য গেট। এ মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে প্রায় দেড় হাজার ছাত্র।

আজানের ধ্বনি ভেসে এলে মুসল্লিরা ইবাদত বন্দেগির নূরানি জগতে প্রবেশ করতে ছুটে আসেন এখানে। সাজানো-গোছানো তিনতলা বিশিষ্ট মসজিদটিতে রয়েছে অসংখ্য বিদেশি ঝাড়বাতি ও লাইট। দুবাই, রাজস্থান, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আনা হয়েছে বিভিন্ন পশুর চামড়া। যাতে খোদাই করে লেখা রয়েছে আয়তুল কুরসিসহ বিভিন্ন কোরআনের আয়াত। ৮ পাখার ২টি বিদেশি ফ্যান রয়েছে এখানে।

এ মসজিদে এক সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন প্রায় আড়াই হাজার মুসল্লি। রাতে মসজিদের আলোর ঝলকানি দেখা যায় অনেক দূর থেকে। ওজু করার জন্য রয়েছে সুন্দর ব্যবস্থা। মসজিদের ভেতরে রয়েছে কাঠের কারুকার্য খচিত কাজ। যারা বসে নামাজ পড়েন তাদের জন্য রয়েছে নারকেল ও তাল গাছের গোড়া দিয়ে তৈরি ২০টি চেয়ার।

স্থানীয় মুসল্লিদের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকা থেকে নামাজ আদায় করতে আসেন অনেকে। এখানে নামাজ আদায় করে আলাদা তৃপ্তি পান তারা। এছাড়া বিভিন্ন এলাকা থেকে খুলনায় আসা লোকজন দেখতে আসে এই মসজিদ।

জামেয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া দারুল উলুম জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মো. মোশাররফ হোসাইন বলেন, ১৯৮৪ সালে মসজিদটির প্রতিষ্ঠাতা হাজি আবদুল হাকীম জমাদ্দারের মৃত্যুর পর হাল ধরেন তার ছেলে আবদুল জব্বার জমাদ্দার। তিনিই এখন বহন করেন মসজিদের যাবতীয় খরচ। বিভাগের অন্যতম সুন্দর এ মসজিদ দেখে মুগ্ধ হন সবাই। এই মুগ্ধতা ছাড়িয়ে যাক সকল মানবকুলে, এমনটা প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের।

রহমত, বরকত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে আসা পবিত্র মাস রমজান মাসে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা আল্লাহর দরবারে নিজেকে সপে দেন। সব ধরনের পাপ থেকে বিরত থেকে রহমত অনুসন্ধান করেন বিশ্বের মুসলিমরা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মহররমের আশুরার দিনে যত ঘটনাবলী ও ফজিলত

মহররমের আশুরার দিনে যত ঘটনাবলী ও ফজিলত আলহাজ্ব প্রফেসর মো. আবু নসরবিস্তারিত পড়ুন

১৭ জুলাই পবিত্র আশুরা, থাকে সরকারি ছুটি

বাংলাদেশের আকাশে শনিবার পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। সোমবার শুরু হচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন

ভারতে পদদলিত হয়ে মৃত বেড়ে ১১৬ অ্যাম্বুলেন্সে নেওয়া হচ্ছে মৃতদের

ভারতের উত্তরপ্রদেশের হাথরাসে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ভিড়ের মধ্যে পদদলিত হয়ে মৃতের সংখ্যাবিস্তারিত পড়ুন

  • হজে গিয়ে ৫৩ বাংলাদেশির মৃত্যু
  • ছ’মাস না পেরোতেই অযোধ্যার রাম মন্দিরে ফাটল, চুইয়ে পড়ছে পানি
  • ইসরাইলের বাধায় কুরবানি দিতে পারেননি গাজাবাসীর অনেকেই
  • আসুন ত্যাগের মহিমায় দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করি: প্রধানমন্ত্রী
  • ফিলিস্তিনের গাজায় পশু প্রবেশে বাধা, কোরবানিও করতে দিচ্ছে না ইসরায়েল
  • ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে প্রকম্পিত আরাফাতের ময়দান
  • কোরবানীর শিক্ষা: প্রকৃত সুখ ও আনন্দ ভোগে নয়, ত্যাগে
  • হজের পাঁচ দিনের ধারাবাহিক সব আমল
  • জমজমের পানি মুসলমানদের কাছে কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
  • শরিকে কুরবানি যেভাবে করবেন
  • মিনায় জড়ো হওয়ার মধ্য দিয়ে হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু
  • হজে যেতে পারলেন না গাজার ২৫০০ মুসল্লি