শুক্রবার, মার্চ ২৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

আন্দোলনে বাধা নেই, সন্ত্রাস-নৈরাজ্য হলে ছেড়ে দেব না : প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির শাসনামলে আওয়ামী লীগ এবং মহিলা লীগের নেতাকর্মীদের ওপর চরম অত্যাচার চালানো হয়েছিলো বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল আমাদের নেতাকর্মীদের উপর যে অত্যাচার চালানো হয়েছিল তা ভুলবো কীভাবে, এদেশের মানুষ তা কোনোদিন ভুলবে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তখন একদিকে বিএনপি, একদিকে জামায়াত অন্যদিকে পুলিশ মিলে নির্যাতন করতো। নারী নেতাকর্মীদের রাস্তায় ফেলে বুট দিয়ে লাথি মেরেছে। কাউকে রেহাই দেয়নি। কিন্তু আমরা তো তা করছি না। তাদের মেয়েরা মিছিল করতে পারছে। তারা সমাবেশ মিছিল সবকিছু করতে পারছে আমরা কোনো বাধা দিচ্ছি না।

‘তবে আন্দোলনের নামে বোমা মারলে, মানুষকে অত্যাচার করলে, সন্ত্রাস-নৈরাজ্য হলে একটাকেও ছাড়ব না।’

শনিবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগের ষষ্ঠ ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০০১ এর নির্বাচনের পর যেভাবে বিএনপি এবং জামায়াতের সন্ত্রাসীরা মেয়েদের ওপর পাশবিক অত্যাচার করেছে, বাংলাদেশে এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে এই অত্যাচারের শিকার না হয়েছে। মা-মেয়েকে একসঙ্গে ধর্ষণ করেছে-গণধর্ষণ করেছে। ছোট্ট ৬ বছরের শিশুও রেহাই পায়নি। ফাহিমা, মহিমা, রুমাসহ কত মেয়ে। ফাতেমা, বেদানা— আমরা তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি, ট্রমা সেন্টারে নিয়ে গিয়েছি। আমরা তাদেরকে বাঁচাতে পারিনি।’

তিনি বলেন, ‘ঠিক পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেভাবে আত্যাচার করেছিল বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর একইভাবে অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে এ দেশের মা বোনের ওপর।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৫ আগস্ট একটি কালো দিন। সেদিন জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়। একইসঙ্গে আমার মাকে হত্যা করা হয়। মেয়েরা স্বামীর কাছে কত কিছু দাবি করে, কিন্তু আমার মা বাবার কাছে কখনো কিছু চাননি। ঘাতকের দল যখন আমার বাবাকে হত্যা করে, তখন আমার মা বলেছিলেন, আমার স্বামীকে হত্যা করেছ, আমাকেও হত্যা করো।

তিনি আরো বলেন, হানাদার বাহিনী মেয়েদের ধরে ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করেছে। তখন জাতির পিতা সুইজারল্যান্ড থেকে নার্স এনে তাদেরকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। জাতির পিতা সবসময় নারী ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করতেন।

সকাল থেকেই এই সম্মেলনস্থল রঙিন সাজে সাজতে শুরু করে। শাড়িসহ বর্ণিল পোশাক আর নানা সাজে উপস্থিত হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা।

সম্মেলন উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকা ব্যানার, প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে। শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন, অন্যদিকে শাহবাগ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি হয়ে শাপলা চত্বর পর্যন্ত সাজানো হয়েছে নানাভাবে।

এর আগে ২০১৭ সালের ৪ মার্চ বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রতি তিন বছর পর সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও প্রায় পাঁচ বছর পর এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে নির্ধারিত সময়ে সম্মেলন হয়নি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা

কলারোয়া নিউজ ডেস্ক: যতোই দিন গড়াতে থাকলো, আন্দোলনের তীব্র্রতাও বাড়তে থাকলো। ১১বিস্তারিত পড়ুন

পণ্য বর্জন কারীদের বউদের কয়খানা ভারতীয় শাড়ি আছে: শেখ হাসিনা

বিএনপি সত্যিকার অর্থে ভারতীয় পণ্য বর্জন করতে পারে কিনা, জানতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘ভারত ইস্যু’ হঠাৎ সরগরম কেন?

বাংলাদেশে রাজনীতিতে ‘ভারত ইস্যু’ ইদানীং বেশ জমে উঠেছে।বিশেষ করে বিরোধী দল বিএনপিবিস্তারিত পড়ুন

  • বুধবার থেকে মেট্রোরেল চলাচলের সময় ১ ঘণ্টা বাড়ছে
  • বার্ন ইনস্টিটিউট দেখলেন ভুটানের রাজা
  • বঙ্গবন্ধুর ডাকে পুলিশ সদস্যরা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • সরকার পাশে থাকায় খুশি বীর মুক্তিযোদ্ধারা
  • চূড়ান্ত বিজয় না আসা পর্যন্ত লড়াই করতে বলেছিলেন বঙ্গবন্ধু: জয়
  • রাজাকারের সন্তানরা ভারতবিরোধিতা শুরু করেছেন : নানক
  • বাংলাদেশকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা পাকিস্তানের
  • স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতিকে অভিনন্দনপত্র, কী লিখেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট
  • বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে গর্বিত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • তৃতীয় দিনে ২ ঘণ্টায় শেষ ট্রেনের টিকিট, হিট ৯৫ লাখ
  • আগামী বছর থেকে শনিবার খোলা থাকতে পারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান!
  • প্রশিক্ষণ নিতে ভুটানের ডাক্তার আসবেন বাংলাদেশে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • error: Content is protected !!