সোমবার, অক্টোবর ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস শ্রমজীবি মানুষদের

সারাদেশের ন্যায় কলারোয়ায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস শ্রমজীবি ও খেঁটে খাওয়া মানুষদের। শ্রম বিক্রির টাকায় সংসার চালানো দুরুহ ব্যাপার হয়ে উঠেছে। শ্রম বিক্রির ৩/৫শত টাকা দিয়ে ১লিটার তেল কিনে বাকি টাকা দিয়ে কাঁচা বাজার ও মাছ কিনে হাত শুন্য। অপরদিকে সংসারের অন্যান্য খরচ তো পড়েই রইলো। দ্রব্যমূল্যের উর্ধোগতি বাজারে কিভাবে দিনমজুরীর সিমিত আয়ে সংসারের ঘানি টানবেন সেই চিন্তায় ধ্যানমগ্ন থাকেন খেঁটেখাওয়া দিন মজুর পরিবারের কর্তারা।

সরকারি চাকরিজীবী ও ব্যাবসায়ীরা ছাড়া ভালো নেই বর্তমান সময়ের শ্রমজীবি ও খেঁটেখাওয়া পরিবার গুলো। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতেও শ্রমিকের মজুরী নির্ধারিত রয়েছে ৩/৫ শত টাকার মধ্যো। তারউপর শ্রমজীবি মানুষদের চাহিদা ও খরচে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। সবমিলিয়ে শত অভাব অনটনের মধ্যো দিয়ে দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারগুলোর দিন শেষে মিথ্যা ভালো থাকার চেষ্টা।

অপরদিকে কলারোয়ার মাঠগুলোতে ইরি-বোরো ধানের আবাদ শুরু হয়েছে সেখানেও মোটা অংকের খরচ। ধারদেনা করে সেই খরচও সামলাতে হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধোগতিতে মজুরীর টাকায় সংসার চলেনা তার উপরে লম্বা খরচের বহর, সংসারের কর্তা নিরবে বয়েই চলেছে। অপরদিকে বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমার নামি নিচ্ছেনা। এভাবে চলতে থাকলে নিন্ম মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো একটা সময়ে দেনার দায়ে নানা অপকর্ম, দুশ্চিন্তা গ্রস্থ হয়ে মাদকে আসক্ত, মানুষিক রোগাক্রান্ত এমন নানা সমস্যার সম্মুখিন হতে পারে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।

কলারোয়ার জয়নগরের দিনমজুর ইসমাইল ঢালী জানিয়েছেন, তিনি সহ তার এক সন্তান ও তার স্ত্রী তিন জনে দিন মজুর। মাঠে নেই কোন ফসলি জমি, অন্যোর জমিতে কামলা খেটে খাই, ২৫০/৩০০টাকা মজুরী পায়, নিত্য পন্যোর দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজার সওদা করে খুব বেশি টাকা থাকে না কাছে তার উপর আরেক সন্তানের লেখাপড়ার খরচের জন্য প্রতি মাসে ২হাজার টাকা দিতে হয়। সব মিলিয়ে অতি কষ্টে দিনানিপাত করছেন ইসমাইলের পরিবারটি। তাই তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আকুতি জানিয়েছেন সত্তর বাজারের সকল নিত্য পন্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য।

জয়নগরের আরেক দিনমজুর চিরঞ্জিত ঘোষ জানিয়েছেন, ৩ জনের সংসার। মা, বাব ও আমি। বাবা প্যারালাইজড কোন কাজ করতে পারেন না মাঠে অল্প কিছু জমি রয়েছে। আমি নিজে লেখাপড়ার পাশাপাশি দিনমজুরী করে কোন রকমে সংসার চালাচ্ছি। নিত্য পন্যোর দাম অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় দিনমজুরীর টাকায় সংসার চালাতে দিশেহারা হয়ে পড়েছি। তিনিও নিত্যপন্যোর বাজার নিয়ন্ত্রনের আকুতি জানিয়েছেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ধুলিহর

কলারোয়া পাবলিক ইন্সটিটিউট ৮দলীয় নক আউট ফুটবল টুর্নামেন্টে কসমস ফুটবল একাদশ কালিগন্জকেবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় বাঁশের ভাসমান সাঁকোয় নদী পারাপার

কলারোয়ার কোঠাবাড়ি- রায়টা গ্রামের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র বাঁশের সাঁকোটিতে টেকসই কোনো ব্যবস্থাবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় তিন ইউনিয়নের ৪টি ওয়ার্ডে মহিলা দলের সমাবেশ

কে এম আনিছুর রহমান : সাতক্ষীরার কলারোয়ায় তিনটি ইউনিয়নের ৪টি ওযার্ড বিএনপি’রবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় সীমান্ত বহুমুখী সমবায় সমিতির উদ্যোগে ফলজ বৃক্ষের চারা বিতরণ
  • কলারোয়ার আহসাননগর রাস্তার বেহাল দশায় ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ
  • সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা
  • কলারোয়ার শাকদহ খানপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতল ভবনের কাজের উদ্বোধন
  • কলারোয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষায় পাস ৭৪.৯১%
  • সাতক্ষীরায় আলিম পরীক্ষায় শীর্ষে সাতক্ষীরা আলিয়া কামিল মাদ্রাসা
  • কলারোয়া উপজেলা মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সভা
  • হ্যান্ডবল খেলায় কলারোয়ার মেয়েরা ৩ বার সাতক্ষীরা জেলা চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়া উপজেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ বিতরণ
  • কলারোয়ায় কপাই ফুটবল টুর্নামেন্টে কসমস ফুটবল একাদশ সেমিফাইনালে উন্নীত
  • কলারোয়ার জালালাবাদে মহিলা দলের সমাবেশ
  • কলারোয়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত