রবিবার, আগস্ট ২৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার আবেদন ফাইল দেখে মতামত

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার ব্যাপারে আবেদন-সংক্রান্ত ফাইল দেখে মতামত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

বৃহস্পতিবার (৬ মে) দুপুরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি জানান, জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার আবেদন-সংক্রান্ত ফাইলটি বুধবার রাতে আইন মন্ত্রণালয়ের ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে এসেছে। সেখান থেকে যথাযথ প্রক্রিয়া শেষে আবেদনটি তার কাছে আসবে। এরপর সেটি দেখে মতামত দেয়া হবে।

আবেদনে হাতে আসলে কী ধরনের মতামত নেয়া হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, আবেদনটি এখনো আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি। আবেদনটি আসার পর দেখে বলতে পারব।

এদিকে আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা করাতে ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের করা আবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে পৌঁছেছে।

আবেদন দিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় খালেদার ভাই

এর আগে, বুধবার (৫ মে) রাতে শামীম ইস্কান্দার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় আবেদনপত্রটি দিয়ে এসেছেন বলে খালেদা জিয়ার বোন সেলিমা ইসলাম নিশ্চিত করেন।

এ সময় সেলিমা ইসলাম জানিয়েছিলেন, চিঠিটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর সিদ্ধান্ত তারা জানতে পারবেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, পত্রে নির্দিষ্ট কোনো দেশের কথা উল্লেখ না করা হলেও বেগম জিয়ার চিকিৎসা লন্ডনে করানোর ইচ্ছা তাদের। যেহেতু এর আগেও সেখানে তার চিকিৎসা করা হয়েছে। যেখানে তার বড় ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে থেকেই খালেদা জিয়া চিকিৎসা করাতে পারবেন বলেও জানান সেলিমা ইসলাম।

তিনি জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনকে বিদেশে নিতে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। তবে তারা সরকারের গ্রিন সিগনালের অপেক্ষায় রয়েছে বলে মন্তব্য করেন খালেদার বোন।

এদিকে খালেদা জিয়ার শারীরিক বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, এখনও তার (খালেদা জিয়া) শ্বাসকষ্ট আছে। ফুসফুসে পানি ছিল তা বের করা হয়েছে। তবে আরও আছে যেটা বের করতে হবে।

গত ১০ এপ্রিল বেগম জিয়া করোনায় আক্রান্ত হলেও, কোভিড-১৯-এর কোনো উপসর্গ ছিল না বলে জানিয়েছিল তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা। এরপর ১৫ এপ্রিল তার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হলেও বেশ কয়েকটি পরীক্ষা শেষে বেগম জিয়াকে আবারও তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় নেয়া হয়।

এ রিপোর্টে তার ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ে। প্রথমবার পজিটিভ হওয়ার ১৪ দিনের মাথায় ২৪ এপ্রিল আবারও করোনা টেস্ট করানো হলে কোভিড পজিটিভই থাকে বেগম জিয়ার। এর তিন দিন পর অর্থাৎ ২৭ এপ্রিল আবারও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে নেয়া হয় একই হাসপাতাল এভারকেয়ারে।

চিকিৎসকদের পরামর্শে সেখানেই নন-কোভিড ইউনিটে ভর্তি করা হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে। এরপর গত ৩ মে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে করোনারি কেয়ার ইউনিট-সিসিইউতে নেয়া হয় তাকে। সেদিন থেকেই তিনি চতুর্থ দিনের মতো সিসিইউতেই আছেন বিএনপির এই নেত্রী।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বেনাপোল বন্দরে প্রথম চালানে ৩১৫ টন চাল আমদানি

এম ওসমান: চলতি বছরে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম চালানে ভারত থেকে ৩১৫বিস্তারিত পড়ুন

কেন্দ্র-বাক্স দখল, অনিয়ম হলে পুরো কেন্দ্রের ভোট বাতিল : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এ এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে রমজানেরবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচনের প্রস্তুতি যেভাবে নেয়া দরকার সেভাবে নিচ্ছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এবং অন্য সময়ও দেশে যেন বাইরের দেশ থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘প্রধান উপদেষ্টার পরিচিতির কারণে বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে’ : প্রেস সচিব
  • সিন্ডিকেট রুখতে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • বিচার চলাকালে আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : সিইসি
  • ২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণ সিলেবাস-নম্বরে
  • সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
  • ১৩ বছরে প্রথমবার ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ‘ঐতিহাসিক’ বলছে ইসলামাবাদ
  • এক মাস মৃ*ত্যুর সঙ্গে লড়ে হার মানলো মাইলস্টোন শিক্ষার্থী তাসনিয়া
  • ঢাকায় বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন ২৫ থেকে ২৮ আগস্ট, যেসব ইস্যুতে আলোচনা
  • শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা
  • জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে এনআইডি সেবা চালু
  • উপদেষ্টা মাহফুজের পিতা ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারি নির্বাচিত
  • ‘সাদাপাথর লুটে জড়িতরা যত বড়ই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে’