পাওনা টাকার জন্য আদালতে মামলা করে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এক শিক্ষক
নিজস্ব প্রতিনিধি : হাওলাদি টাকা ফেরত না পেয়ে আদালতে মামলা করায় স্কুল শিক্ষককে হয়রানি সহ বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করার অভিযোগ আসামি রেজাউল করিম এর বিরুদ্ধে। মামলা সূত্রে জানাযায় সাতক্ষীরা সদর এর মাগুরা গ্রামের মুনসুর আলীর পুত্র তালতলা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এস এম মোর্তজা আলম এর নিকট থেকে ঐ স্কুুলের প্রধান শিক্ষক ও কাঠিয়া গ্রামের মৃত আবুল কাসেম এর পুত্র বহু অপরাধের অপরাধী রেজাউল করিম। শিক্ষক এস এম মোর্তজা আলম এর নিকট থেকে চলতি বছরের মে মাসের ৩০ তারিখ নগত বিশ লক্ষ্য টাকা হাওলাদ বা কর্য নেয়, এক মাসের মধ্যে ফেরত দেওয়ার অঙ্গীকার করে। উক্ত টাকা রেজাউল করিম সময় মত টাকা ফেরত না দিয়ে শিক্ষক মোর্তজা আলমকে ৩১ জুলাই ২০২৪ সাল বিশ লক্ষ্য টাকার সোনালী ব্যাংক এর একটি চেক প্রদান করেন। যার হিসাব নং ১৭৭৪৮ চেক নং ২৬৩১৩৩২ উক্ত টাকার জন্য মোর্তজা আলম চেকটি নিয়ে আগস্ট ১ তাং ব্যাংককে গেলে ঐ একাউন্ট এ টাকা না থাকাই চলতি বছরের আগস্ট মাসের ৭ তারিখে সাতক্ষীরা সোনালী ব্যাংক কতৃপক্ষ ডিজ অনার করেন চেক। তখন শিক্ষক এস এম মোর্তজা আলম পাওনা টাকার জন্য সাতক্ষীরা আদালতে মামলা করে যার নং ১০৮৭/২৪। পরবর্তীতে আসামি রেজাউল করিমকে আদালত লিগ্যাল নোটিশ জারী করে এবং আগস্ট এর ৮ তারিখে লিগ্যাল নোটিশ গ্রহণ করেন আসামি রেজাউল করিম। এবিষয়ে মামলার বাদী শিক্ষক মোর্তজা আলম এপ্রতিবেদককে বলেন আসামী রেজাউল করিম আমাকে টাকা তো দিবেনা বরং মিথ্যা মামলা দিয়ে ঘায়েল করার জন্য সড়যন্ত্র করছে। আমাকে লোক মাধ্যমে জীবন ও পরিবারের ক্ষতিসহ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের সড়যন্ত্র অব্যহত রেখেছেন, তাই আমিসহ আমার পরিবার নিপত্তাহীনতায় ভুগছি। এ বিষয়ে আসামি শিক্ষক রেজাউল করিম এর বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করেও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। উল্লেখ্য রেজাউল করিম ইতি পূর্বে একাধিক অপরাধ এর দায়ে জেল খেটেছেন যার মামলা নং ৯২/১৬, শুধু তাই নয় তার বিরুদ্ধে স্কুলের টাকা আত্নসাৎসহ নানাবিধ অপরাধ এর জন্য তদন্ত চলমান আছে। আমনকি শিক্ষার্থীদের নির্যাতন থেকে শুরু করে এনম কোনো অপরাধ নাই যা ঐ দুর্নীতিবাজ শিক্ষক রেজাউল করিম করিনি।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)