শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রোববার বিধিনিষেধের মেয়াদ শেষ হচ্ছে, এরপর?

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামীকাল রোববার (৩০ মে) মধ্যরাতে। এরপর বিধিনিষেধ আর বাড়বে কি-না, সেই ব্যাপারে আজ শনিবার (২৯ মে) রাত পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সিদ্ধান্ত যাই হোক- রোববারই তা জানা যাবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গত ৫ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। সেই শিথিল লকডাউন ছিল অনেকটাই অকার্যকর।

পরে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে আটদিনের কঠোর লকডাউন শুরু হয়। পরে পাঁচ দফা লকডাউন বা বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত ২৩ মে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ৭ দিন অর্থাৎ ২৪ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

এ সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে আন্তঃজেলা বাস, লঞ্চ এবং ট্রেনসহ সব ধরনের গণপরিবহন চলার অনুমতি দেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে হোটেল-রেস্তোরাঁগুলো আসন সংখ্যার অর্ধেক মানুষকে সেবা দেয়ার অনুমতি পায়।

এছাড়া বিধিনিষেধে আগে থেকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান ও শপিংমল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা ছিল। খোলা ছিল শিল্প-কারখানাও। তবে জরুরি সেবা দেয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া যথারীতি অফিস বন্ধ রয়েছে। সীমিত পরিসরে হচ্ছে ব্যাংকের লেনদেন।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিধিনিষেধ বাড়ানো বা তুলে দেয়ার বিষয়ে সরকার চুলচেরা বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে। কারণ করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট শঙ্কা হয়ে ঝুলে আছে। সবকিছু একেবারে খুলে দিলে মানুষের বেপরোয়া আচরণ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে বিপর্যয় হতে পারে। আবার অফিস-আদালত দীর্ঘদিন বন্ধ করে রাখাও ক্ষতির কারণ হচ্ছে।

বিধিনিষেধ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় যুক্ত থাকা একজন সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে শনিবার সন্ধ্যায় বলেন, রোববারের পর বিধিনিষেধ বাড়বে নাকি তুলে দেয়া হবে, সেই বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। মিটিংয়ের জন্য আমরা রেডি ছিলাম, সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে যে একটা মিটিং হয়, সেটা এখনও হয়নি। সরকার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলছে, বিদেশের খোঁজ-খবর নিচ্ছে। মোটামুটি সব তো চলছেই। তারপরও বিধিনিষেধ থাকলে একটা সুবিধা তো পাওয়া যায়ই।

তিনি বলেন, এছাড়া এখন সীমান্ত এলাকাগুলোতে লকডাউন দেয়া হচ্ছে। সেটা বহাল রাখার সঙ্গে বেশি সংক্রমিত এলাকায় লকডাউন আরোপ করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে সার্বিক লকডাউন তুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তবে মাস্ক ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধিতে জোর থাকবে। আনুষ্ঠানিকভাবে লকডাউন না থাকলেও কিছু বিধিনিষেধ তো থাকবেই। তাই লকডাউনের মেয়াদ বাড়নো কিংবা না বাড়ানোর বিষয়ে এসব বিষয় বিবেচনায় নেয়া হচ্ছে।

ওই সচিব আরও বলেন, রোববার ফার্স্ট আওয়ারে (প্রথম ঘণ্টায়) একটি মিটিং হতে পারে। সেখানে হয়তো সবার মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হবে।

লকডাউন বা বিধিনিষেধ বাড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমি একটি মিটিংয়ে আছি। এখন কথা বলতে পারব না।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী’র অংশীদারিত্ব

ডেস্ক রিপোর্ট: রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপবিস্তারিত পড়ুন

সংসদ অধিবেশন শুরু, প্রধানমন্ত্রীসহ অন্য মন্ত্রীদের প্রতি ৯৪০ প্রশ্ন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে স্পিকার ড. শিরীনবিস্তারিত পড়ুন

মাধ্যমিক শনিবার, প্রাথমিক বিদ্যালয় রোববার খুলছে

পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতর এবং তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ থাকার পর আগামীবিস্তারিত পড়ুন

  • সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই
  • এলপি গ্যাসের দাম কমলো
  • বাংলাদেশের পুলিশ এখন আমেরিকার স্টাইলে আন্দোলন দমন করতে পারে: প্রধানমন্ত্রী
  • রাতের আঁধারে লাশ দাফন করতেন মিল্টন, বানিয়েছেন ৯০০ মৃত্যুসনদ
  • ‘সমুদ্র সৈকতে বিনিয়োগ করতে চাইলে থাইল্যান্ডকে জায়গা দেওয়া হবে’
  • আলোচিত মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এবার জাল মৃত্যুসনদের মামলা
  • গ্রামীণ টেলিকমের অর্থ আত্মসাৎ: আদালতে এসে আবার জামিন নিলেন ড. ইউনূস
  • ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণ করলো আরকান আর্মি
  • ‘আমার দুয়ার আপনাদের জন্য সব সময় খোলা’ : শ্রমিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
  • মাশরাফি ঝাঁপিয়ে পড়লেন মধুমতি নদীর পানিতে
  • আমাদের দেশ আমরা এগিয়ে নিয়ে যাবো : প্রধানমন্ত্রী
  • ‘ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কেউ রাখে না, রাখে একমাত্র বিএমডিসি’