শুক্রবার, মে ১৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঝিনাইদহে বিচারপ্রার্থী নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে

ঝিনাইদহে ইয়াবা ও গাঁজা সেবন করিয়ে এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে হরিশংকরপুর ইউপির চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ ও তার গাড়ির ড্রাইভার শাহীনের বিরুদ্ধে।

এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী চেয়ারম্যানকে প্রধান আসামি করে সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এর আগে, গত শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার হরিশংকরপুর গ্রামের নরহরিদ্রা গ্রামে ওই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারী বর্তমানে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

জানা যায়, কয়েক মাস আগে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাগলা কানাই ইউনিয়নের কোড়াপাড়া গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে মহসীনের সঙ্গে ভুক্তভোগী নারীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর প্রতারণার মাধ্যমে ওই নারীর কাছ থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন মহসীন। এ ছাড়া ২ মাস আগে তাদের বিয়ের বিষয়টিও অস্বীকার করেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মাতব্বরসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছে গেলেও কোনো সমাধান পাননি ওই নারী।

গত ১৫ এপ্রিল তিনি পার্শ্ববর্তী হরিশংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদের কাছে যান।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ, ঘটনার দিন বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ফরিদ চেয়ারম্যানের গ্রামের বাড়ি হরিশংকরপুর ইউনিয়নের নরহরিদ্রা গ্রামে যান তিনি। কেউ না থাকার সুযোগে ফরিদ তাকে বাড়ির ভেতর ডেকে নিয়ে যান। আর ব্যক্তিগত গাড়িচালক শাহীনকে বলেন, বাড়িতে যেন কেউ না প্রবেশ করে।

পরে তাকে ইয়াবা ও গাঁজা সেবনের জন্য চাপাচাপি শুরু করেন চেয়ারম্যান ও শাহীন। কিন্তু এতে রাজি না হলে ওই নারীকে মারধর ও জোর করে ইয়াবা ও গাঁজা সেবন করানোর চেষ্টা করা হয়। এক পর্যায়ে ফরিদ ও শাহীন তাকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের ফলে জ্ঞান হারান তিনি। পরদিন সকাল ১০টার দিকে কে বা কারা তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে রেখে যায়।
বর্তমানে হাসপাতালেই ভর্তি আছেন তিনি।

ভুক্তভোগী নারী বলেন, আমি তখন ভয়ে কিছু বলতে পারিনি। আমাকে নির্যাতন করা হয়েছে। এখন আমি ডাক্তারের কাছে বলেছি। ডাক্তার আমার আগের ভর্তি বাতিল করে নতুন করে ভর্তি করার কথা বলেছে। আমি ধর্ষক ফরিদ ও শাহীনের বিচার চাই।

অভিযুক্ত চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ বলেন, গত শুক্রবার বিকেলে মেয়েটি আমার কাছে বিচারের জন্য এসেছিল। আমি তার সঙ্গে কথা বলে বাড়িতে পাঠিয়ে দেই। মেয়েটি যখন আসে এবং চলে যায় তখন আমার বাড়িতে প্রায় ৫০ জন লোক ছিল। সবাই দেখেছে। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, তার কোনো সত্যতা নাই। আসলে আমার সম্মানহানির জন্য ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমি এই ষড়যন্ত্রের তদন্ত দাবি করছি।

এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ৫

ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে যাত্রীবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়লেবিস্তারিত পড়ুন

গ্রাহকের কেনা মিটার, বছরের পর বছর কেন সেটির ভাড়া দিতে হচ্ছে

দেশে সাধারণ জনগণের ভোগান্তির আরেক নাম বিদ্যুৎ মিটার। প্রিপেইড মিটারের দাম ধরাবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরা জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের ০৪ (চার) বছর মেয়াদী নির্বাচনের তপশীল ঘোষণা

সাতক্ষীরা জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের ০৪ (চার) বছর মেয়াদী নির্বাচনের তপশীল ঘোষণা, ভোটবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় যুবদের হুইসেল ব্লোয়ার হিসেবে অন্তর্ভুক্তিকরণ সভা অনুষ্ঠিত
  • সাতক্ষীরা জেলা জজের সাথে আইনজীবী সহকারীদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
  • দেশে প্রথম বারের মতো টেলকো বীমা দাবি নিষ্পত্তি করলো বাংলালিংক ও গার্ডিয়ান
  • বসুন্ধরা ফুড এর ট্রাক সেল কার্যক্রম শুরু
  • আশাশুনি নির্বাচনে পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি কর্তৃক সংগঠন পরিপন্থী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
  • শার্শা উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলীয় কোন্দলে প্রতিপক্ষের হামলায় সাবেক চেয়ারম্যান সহ ১০জন আহত
  • নড়াইল জেলা পুলিশের অপরাধ পর্যালোচনা সভা ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত
  • নড়াইলে প্রতারণা মামলার আসামি গ্রেফতার
  • সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন এমপি সেঁজুতি
  • সাতক্ষীরা পৌর ভূমি অফিসে নায়েবের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে গড়িমাসি
  • দেবহাটায় পুষ্টি সপ্তাহ উদ্যাপন
  • দেবহাটার সখিপুর ইউনিয়ন স্ট্যান্ডিং কমিটির সভা