রবিবার, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভারত মহাসাগরে মিলল ১৪ পায়ের নতুন প্রাণী! (ভিডিও)

তেলাপোকাও যে এমন অদ্ভুত চেহারা নিতে পারে তা না দেখলে বিশ্বাস করা মুশকিল। মহাসাগরের বুক থেকে উঠে এসেছে এই বিশালাকার তেলাপোকা।

ভারত মহাসাগরের একটি অংশে দীর্ঘদিন ধরে অনুসন্ধান চালিয়ে এমন নতুন প্রজাতির প্রাণিটিকে খুঁজে পেয়েছেন গবেষকেরা।

প্রথমে ২০১৮ সালে ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভা এলাকায় এই প্রাণিটিকে প্রথম পাওয়া গিয়েছিল।

দেখে প্রথমে মনে হয়েছিল, জীবটি যেন মাথায় হেলমেট পরে রয়েছে।

যেন স্টার ওয়ারের চরিত্র ডার্থ ভাদার।
এ মাসে প্রায় দু’বছরের গবেষণার পর সিঙ্গাপুরের গবেষকেরা এই প্রাণিটিকে একটি নতুন প্রাণির আবিষ্কার হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। নাম দেওয়া হয়েছে, ‘বাথিনোমাস রাক্ষস’।

একটি বিশালাকার সমুদ্র তেলাপোকা।
গত ৮ জুলাই বিজ্ঞানী-গবেষকেরা এই নতুন প্রজাতি সম্পর্কে তাদের রিপোর্ট পেশ করেছেন। বায়োডাইভারসিটি রিসার্চ জার্নাল ‘জুকিজ’-এ এটি প্রকাশিত হয়েছে। এই জার্নাল যে কেউ পড়তে পারেন। পেপারের লেখক কোন্নি এম সিদাবালক, হেলেন পি এস উওং এবং পিটার কে এল এনজি লিখেছেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার শব্দ রাক্ষস ব্যবহার করা হয়েছে এর রূপের জন্য।

‘ যারাই এই নতুন প্রজাতির তেলাপোকাটিকে দেখেছেন, তারাই একে রাতের ভয়ানক স্বপ্নের সঙ্গে তুলনা করেছেন।

কতটা ভয়ংকর এই সমুদ্র তেলাপোকা?

বাথিনোমাস রাক্ষসা এক ধরনের বিশালাকার জীব। বাথিনোমাস প্রজাতির এই জীবের শরীরে প্রায় ২০ ধরনের প্রজাতি রয়েছে। কাঁকড়া, লবস্টার এবং স্রিম্প জাতীয় প্রাণির সঙ্গে এর মিল রয়েছে। এগুলি এক ধরনের মাংসাশী জলের পোকা। খুব শীতল স্থানে মহাসাগরের বুকে এগুলির বাস। পাওয়া যায় প্রশান্ত, অ্যাটলান্টিক ও ভারত মহাসাগরে। এই সমুদ্র তেলাপোকার ১৪টি পা রয়েছে। সমুদ্রের গর্ভে এই পা চালিয়েই খাবারের খোঁজ চালায় এরা। তেলাপোকার মতোই এদের মাথায় হেলমেটের মতো বস্তু থাকে, সেখানেই থাকে একাধিক চোখ।

৫০ সেন্টিমিটার (১.৬ ফুট) আকারের এই সমুদ্র তেলাপোকা সাধারণত সবচেয়ে বেশি বড় হয় ৩৩ সেন্টিমিটার। একটা পায়ের পাতার মাপের। ৫০ সেন্টিমিটারেরগুলি বিশাল আকারের। সেগুলির পরিমাণ কম। পশ্চিম অ্যাটলান্টিক মহাসাগরে ৩৩ সেন্টিমিটারের সমুদ্র তেলাপোকা অসংখ্য রয়েছে।

এই গোটা প্রজেক্টটিতে কাজ করেছেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর, রিসার্চ সেন্টার ফৎ ওশানোগ্রাফি এবং ইন্দোনেশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সেসের গবেষকরা। দু-সপ্তাহ ধরে প্রায় ৬৩টি জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছেন তারা। ১২ হাজার নমুনা সংগ্রহ করেছেন। সমুদ্রের গভীরে গিয়ে জেলিফিশ, স্পঞ্জ, কেঁচো, শামুক, স্টারফিশ, কাঁকড়ার মতো অসংখ্য ৮০০ ধরনের প্রজাতি এনেছেন তারা। এর মধ্যে ১২ ধরনের প্রজাতি একেবারেই অজানা গবেষকদের কাছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

চীন সফরে ‘উইমেন ইন টেক’-এর ৩ বিজয়ী

আইটি ডেস্ক: প্রযুক্তি খাতের নারীদের জন্য আয়োজিত হুয়াওয়ের ফ্ল্যাগশিপ প্রতিযোগিতা ‘উইমেন ইনবিস্তারিত পড়ুন

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ প্রায় ৩১ হাজার অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান। চলমান এই অভিযানেবিস্তারিত পড়ুন

প্রেসিডেন্ট পুতিনকে গ্রেফতারের নির্দেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের

মঙ্গোলিয়া সফরের সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দিয়েছে সুইজারল্যান্ডেরবিস্তারিত পড়ুন

  • মোদির গদি টলমল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি মমতার
  • ড. ইউনূসকে ফোন করে যে আশ্বাস দিলেন এরদোগান
  • বাংলাদেশি পর্যটক কমে যাওয়ায় ভারতজুড়ে হাহাকার
  • বাইডেন-মোদির ফোনালাপ: হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে নেই বাংলাদেশ প্রসঙ্গ
  • ফারাক্কার গেট খোলায় বন্যার শঙ্কায় যেসব জেলা
  • ‘ঠিকানা’–তে যোগ দিলেন সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন
  • কাদের ও আসাদুজ্জামানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে ৬ কংগ্রেস সদস্যের চিঠি
  • বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে ভারতের আলোচনা
  • রাজধানীর ২৯ থানার কার্যক্রম শুরু, সহায়তায় সেনা সদস্যরা
  • ইউনূসকে যা বললেন নরেন্দ্র মোদি
  • বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করল পাকিস্তান
  • বাংলাদেশের মানুষের প্রাণরক্ষার সরকারের প্রতি আহবান জাতিসংঘের