রবিবার, জুন ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মন্দার দ্বারপ্রান্তে বিশ্ব, জাতিসংঘের সতর্কতা

বিশ্ব অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ে এবার সতর্কবার্তা উচ্চারণ করলো জাতিসংঘ। জাতিসংঘ বলছে, বিশ্ব ‘মন্দার দ্বারপ্রান্তে’ এবং এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলো মন্দার ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

বাণিজ্য ও উন্নয়নবিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলন (আঙ্কটাড) গত সোমবার বলেছে যে উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোর মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি, সুদের হার বৃদ্ধিসহ নানাবিধ কারণ বিশ্বকে একটি বৈশ্বিক মন্দা ও স্থবিরতার দিকে ঠেলে দিতে পারে।

গত সোমবার বাণিজ্য ও উন্নয়ন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আঙ্কটাড। এতে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যে ২০০৮ সালের অর্থনৈতিক সংকট এবং ২০২০ সালে করোনা মহামারি সংকট এবার আরও ঘনীভূত হতে পারে। এতে আরও বলা হয়েছে, সব অঞ্চল প্রভাবিত হবে, তবে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য সবচেয়ে বেশি বিপদের ঘণ্টা বাজছে, যার মধ্যে অনেকগুলো ঋণ খেলাপির কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে।

আঙ্কটাড-এর মহাসচিব রেবেকা গ্রিনস্প্যান এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আজ আমাদের সতর্ক করা দরকার যে আমরা একটি নীতি-প্ররোচিত বৈশ্বিক মন্দার দ্বারপ্রান্তে’। তিনি বলেন, ‘আমাদের এখনো মন্দার প্রান্ত থেকে ফিরে আসার সময় আছে। কিছুই অনিবার্য নয়। আমাদের অবশ্যই পথ পরিবর্তন করতে হবে’।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আরও বাস্তবসম্মত নীতির মিশ্রণের আহ্বান জানাই। তিনি বলেন, ‘আমি আবারও বলছি, আরও বাস্তবসম্মত নীতির মিশ্রণ, পণ্যমূল্যের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটাতে আমাদের আরও বেশি প্রচেষ্টা চালাতে হবে’।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ বছরের সুদের হার বৃদ্ধি চীন ব্যতীত উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আনুমানিক ৩৬০ বিলিয়ন ডলার আয় হ্রাস করবে বলেও জানায় সংস্থাটি।

উন্নত অর্থনীতিতে সুদের হার বৃদ্ধির কারণে প্রায় ৯০টি উন্নয়নশীল দেশের মুদ্রা এবছর ডলারের বিপরীতে দুর্বল হয়েছে। পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া মহামারির আগের পাঁচ বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধির হারে নিচে থাকবে বলেও পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।

আঙ্কটাড বলছে, পূর্ব এশিয়ায় এবার ৩ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে যা গতবছর ছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল আমদানি ও রপ্তানির জন্য বৈশ্বিক চাহিদা হ্রাসের পাশাপাশি চীনের মন্দাও এই অঞ্চলের অংশে আরও চাপ বাড়াবে।

দক্ষিণ এশিয়া ও পশ্চিম এশিয়ায় ঋণ সংকট বাড়ছে। এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কা খেলাপির মধ্যে পড়েছে। আফগানিস্তান ঋণের সংকটে রয়েছে এবং তুরস্ক ও পাকিস্তান ক্রমবর্ধমান সংকটের সম্মুখীন হয়েছে। পাকিস্তান বন্যার কবলে পড়েছে, এবং ঋণ বাড়ছে ও বৈদেশিক রিজার্ভ হ্রাস পাচ্ছে।

গ্রিনস্প্যান বলেছেন, মন্দার ঝুঁকি থেকে সরে আসার সময় আছে, যদি দেশগুলো তাদের কাছে থাকা কৌশলগুলোকে মুদ্রাস্ফীতি প্রশমিত করতে ও ঝুঁকিতে থাকা গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তার জন্য ব্যবহার করে।

সূত্র: রয়টার্স, সিএনবিসি নিউজ

একই রকম সংবাদ সমূহ

হজের খুতবায় যা বললেন মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব শায়খ ড. সালেহ ইবনে আব্দুল্লাহ

হজের খুতবায় মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব শায়খ ড. সালেহ ইবনে আব্দুল্লাহবিস্তারিত পড়ুন

হজের খুতবায় মুসলমানদের ঐক্য ও সংহতির আহবান

পবিত্র আরাফার দিবস আজ। এ দিবসে আরাফার ময়দানে সমাবেত হয়েছেন সারাবিশ্বের হাজিরা।বিস্তারিত পড়ুন

দেশে ফিরতে হবে কাদের ও কারা পাবেন স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, জানালো ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছে, অনুমোদিত ভ্রমণকাল শেষ হওয়ার পরও যদি কেউ যুক্তরাষ্ট্রেবিস্তারিত পড়ুন

  • যুক্তরাষ্ট্রে একদিনে রেকর্ড সংখ্যক অভিবাসী আটক
  • যে কারণে কুরবানি না করার আদেশ দিলো মরক্কো সরকার
  • এবারের বিশ্বসুন্দরী থাইল্যান্ডের ওপাল সুচাতা
  • পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করলো ভারত
  • শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যাশা তারেক রহমানের
  • বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানসহ ১৪ দেশের জন্য ওয়ার্ক ভিসা স্থগিত সৌদির
  • হজযাত্রীদের জন্য সৌদির হিট অ্যালার্ট
  • জাপান সফরে ‘ইউনূস-ম্যাজিক!’
  • এক লাখ শ্রমিক নেবে জাপান
  • অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
  • গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে: তারেক রহমান
  • আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক এজেন্ডা নিয়ে মালয়েশিয়ায় শুরু হলো আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন