মঙ্গলবার, আগস্ট ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সন্তান বুদ্ধিদীপ্ত হয় কার জিনে মায়ের না বাবার? জেনে নিন বৈজ্ঞানিক সত্য

বিশ্বের প্রতিটি বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের বুদ্ধিমত্তার নেপথ্যে কার অবদান থাকে? মা না বাবার? এ নিয়ে ঝগড়া-তর্ক-বিতর্ক চলতেই থাকে! কারও মত বাবার, কারও মায়ের, কেউ কেউ দু পক্ষেরই সঙ্গ দেন! কিন্তু আসল সত্যিটা কী? গবেষণা বলেছে, একজন শিশুর বুদ্ধিমত্তা নির্ভর করে তার মায়ের জিনের ওপর! সেখানে বাবার জিনের কোনও ভূমিকা নেই।

মায়ের জিন থেকেই শিশুর মস্তিষ্কে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ বিতর্ক ও সমীক্ষা শেষে এই রায় দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ডিম্বাণুতে তার উপস্থিতি একজোড়া। কিন্তু শুক্রাণুতে মাত্র একটি এক্স ক্রোমোজোম থাকে।

জিন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শুধুমাত্র এক্স ক্রোমোজোমই বহন করে বুদ্ধিদীপ্ত জিন। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, বাবার থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া জ্ঞান সম্পর্কীয় উন্নত আচরণ যুক্ত জিন নিজে থেকেই অকেজো হয়ে যায়। এই কারণে শিশুমনে বুদ্ধির বিকাশ ঘটার পিছনে একমাত্র প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করে তার মায়ের থেকে পাওয়া জিন।

পরীক্ষাগারে ইঁদুরের শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে মায়ের জিন প্রবেশ করিয়ে দেখা গেছে, মাথা ও মস্তিষ্কের আকারে বৃদ্ধি ঘটলেও তাদের শরীরের বাকি অংশ তুলনায় ছোট হয়। অন্যদিকে, বাবার জিনের পরিমাণ বেশি থাকলে শরীর বড় হলেও মাথা ও মগজ ছোট হয়।
১৪ থেকে ২২ বছর বয়সী ১২,৬৮৬ জন তরুণের ওপর করা সমীক্ষায় দেখা গেছে, মায়ের আইকিউ’র ওপরই নির্ভর করে সন্তানের বুদ্ধিমত্তার দৌড়। বিজ্ঞানীরা দেখেন, ইঁদুরের মস্তিষ্কের ছয়টি ভিন্ন ভিন্ন অংশে বাবা ও মায়ের জিন কার্যকর হয়। বাবার জিন দেহের লিম্বিক সিস্টেমে কাজ করে। এই অংশটি সেক্স, খাবার ও আগ্রাসী মানসিকতা তৈরিতে কাজ করে। বিজ্ঞানীরা সেলেব্রাল কর্টেক্সে বাবার কোনো জিন খুঁজে পাননি। এই অংশে কগনিটিভ ফাংশনের অধিকাংশটুকু কাজ করে। কারণ দর্শন, চিন্তাশক্তি, ভাষা এবং পরিকল্পনা তৈরির সঙ্গে যুক্ত। তবে গবেষণায় এটাও বলা হয়েছে, জিনতত্ত্বই মানুষের বুদ্ধিমত্তার একমাত্র নির্ধারক নয়। বুদ্ধিমত্তার ৪০-৬০ শতাংশ আসে বংশানুক্রমে। বাকিটুকু আসে পরিবেশ থেকে।

‘আন্ডারস্টছান্ডিং মাদারস জেনেটিকস’ নামের সমীক্ষায় দেখা যায়, মায়ের সঙ্গ, ছোঁয়া, আবেগও শিশুর আইকিউ উন্নত করে! মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০ জন শিশুর ওপর একটি পরীক্ষা করা হয়। সেখানে দেখা যায়, যে সন্তানেরা মায়ের বেশি ঘনিষ্ঠ, মায়ের সঙ্গে বেশি সময় কাটায় তারা মাত্র দু’বছর বয়সেই, বয়সের তুলনায় কঠিন ও জটিল কোনও খেলা যেমন ‘পাজল’-এর সমাধান খুব সহজেই করে ফেলছে!

ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় দেখা গেছে, মায়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা শিশুর মস্তিষ্ক উন্নত করে। পাশাপাশি মায়ের ঘনিষ্ঠ শিশুরা কম নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে।
সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউকে

একই রকম সংবাদ সমূহ

আহমাদুল্লাহর আবেগঘন পোস্ট

জনপ্রিয় আলেম ও ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ ফেসবুকে আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন। পোস্টেবিস্তারিত পড়ুন

পরিবেশগত হুমকির মুখে শহরগুলো

পরিবেশগত হুমকির মুখে শহরগুলো জোবায়ের ইসলাম জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব এবং প্রাকৃতিকবিস্তারিত পড়ুন

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে সরকারের মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের জন্য একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নে কাজ করছেবিস্তারিত পড়ুন

  • ৪৫ তলার সমান উঁচু থেকে বাঞ্জি জাম্পিং করলেন ড. জাকির নায়েক
  • যে শহরে থাকলেই মিলবে ৬০ লাখ টাকা! শুধু থাকতে হবে সেখানে
  • ভিসা ছাড়াই যেসব দেশে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
  • দুই ভাইয়ের এক বউ! পুরোনো প্রথার বিয়ে নিয়ে চাঞ্চল্য
  • বেঁচে যাওয়া টাকা ফেরত পাচ্ছেন ৪৯৭৮ হাজি : ধর্ম উপদেষ্টা
  • বৈশ্বিক গড় আয়ুর চেয়ে বেশি দিন বাঁচছেন বাংলাদেশিরা
  • আশুরার রোজা এক বছরের গুনাহ মাফের সুযোগ
  • বাংলাদেশে ব্যক্তিপর্যায়ে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের শর্ত কী?
  • পর্যটন ভিসা নিয়ে সন্তান জন্ম দেয়া : যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে দুঃসংবাদ
  • গরমকালে হজ হবে না আগামি ২৫ বছর
  • রাজধানীতে পোষা প্রাণীর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আবাসিক হোটেল!
  • ঈদুল আযহা ত্যাগ-উৎসর্গের অঙ্গীকার ও পশুত্বের কোরবানি