বুধবার, নভেম্বর ১৯, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘আ.লীগের সঙ্গে যৌথ আন্দোলন করে বিএনপি রাজনীতি শিখেছে’

বিএনপি কিছু রাজনীতি শিখেছে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যৌথ আন্দোলন করে- এমন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন রাখেন, তাছাড়া তাদের (বিএনপি) রাজনীতি আর কী ছিল?

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের পকেট থেকে অবৈধভাবে জন্ম হয়েছে বিএনপির। ক্যান্টনমেন্টে বসে গোয়েন্দাদের সহায়তায় এই বিএনপির জন্ম।

মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষও জিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়ে কথা বলেছিল। এখনো অনেকে আছে খালেদা জিয়া-তারেক জিয়ার সঙ্গে। মানিলন্ডারিং, অস্ত্র কারবারি ও ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলার আসামি তারেক। খালেদা এতিমের টাকা আত্মসাতের মামলার আসামি। এ অপরাধীদের সঙ্গে এখন অনেক জ্ঞানী-গুণীও গণতন্ত্রের কথা বলে। তারা বুদ্ধিজীবী না, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীজীবী। তারা খালেদা-তারেকের সঙ্গে গিয়ে মিলেছে।

তিনি বলেন, বিএনপির দুই নেতা আমার কাছে এসে বলেছে তারা নাকি টাকা না দিলে মনোনয়ন দেয় না। টাকা না দেওয়া তাদের মধ্য থেকে একজন মনোনয়ন পায়নি। ওইভাবে নির্বাচন করে নির্বাচনে জেতা যায় না। এটা হলো বাস্তবতা। সকালে একজনের নাম যায়, দুপুরে একজনের নাম যায়, বিকালে আরেকজনের নাম যায়। এইভাবেই তাদের ইলেকশন হয়। ফেলো কড়ি, মাখো তেল অর্থাৎ যে টাকা দেবে সে প্রার্থী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান হ্যাঁ-না ভোট দিয়ে কারচুপি শুরু করেছিল। এই কালচার কে নিয়ে এসেছে?এটা জিয়াউর রহমান শুরু করেছে। হ্যাঁ-না ভোটে না এর বাক্স পাওয়া যেত না। কেবল হ্যাঁ-এর বাক্স পাওয়া যেত।

শেখ হাসিনা এ সময় বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের সমালোচনা করে বলেন, ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার পেটুয়া বাহিনী সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দেয়। ঢাবিতে রাতের অন্ধকারে ভিসিকে সরিয়ে নতুন আরেকজনকে বসিয়ে দিয়ে ভিসির পদটাও দখল করে নেয়।

তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই শিক্ষকসহ বহু নেতাকর্মীকে হত্যা করে। তাদের অত্যাচার-নির্যাতনে সারা বাংলাদেশ ছিল নির্যাতিত। তারা শুধু ক্ষমতায় থাকলেই না, ক্ষমতার বাইরে থেকেও অগ্নিসন্ত্রাসের কথা সবার জানা। ২০১৩-১৪ সালে প্রায় তিন হাজার মানুষকে দগ্ধ করে তারা। বাস, লঞ্চ রেল কোনো কিছুই তাদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি।বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া বলেছিলেন- আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। এর প্রতিবাদে আমি ছাত্রলীগের হাতে বই খাতা কলম তুলে দিয়েছিলাম। বলেছিলাম- শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, গ্রামে গিয়ে নিরক্ষর মানুষকে শিক্ষা দেবে। তারা সেটিই করেছে। আমাকে রিপোর্টও দিয়েছে। আমাদের পেটুয়া বাহিনী লাগে না।আমাদের শক্তি জনগণ।

একই রকম সংবাদ সমূহ

তারেক রহমানের জন্মদিনে অনুষ্ঠান বা উৎসব পালনে নিষেধ বিএনপির

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে কোনো ধরনের আয়োজন না করতেবিস্তারিত পড়ুন

হাসিনার দীর্ঘ ৪৫ বছরের রাজনৈতিক জার্নি, যেভাবে উত্থান-পতন

শেখ হাসিনা বাংলাদেশের রাজনীতির একটি পরিচিত মুখ। ৪৫ বছরের রাজনৈতিক জীবনে তিনিবিস্তারিত পড়ুন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ খালেদা জিয়ার

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখবিস্তারিত পড়ুন

  • জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম এক না: ফজলুর রহমান
  • যেভাবে তিন দলের ‘মন রক্ষা’ করলেন ড. ইউনূস
  • ড. ইউনূসের ‘সমঝোতার রূপরেখা’ ভাষণে সন্তুষ্ট নয় কোনো দল
  • ইউনূসের ভাষণের পর স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
  • ড. ইউনূসের ভাষণে জুলাই সনদ লঙ্ঘিত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
  • একই দিন নির্বাচন-গণভোটে সংকট তৈরি হবে : পরওয়ার
  • ভোট হলে তোমাদের অস্তিত্ব থাকবে না: জামায়াতকে মির্জা ফখরুল
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না: জামায়াত আমির
  • এত কিছুর পরও এদেরকে আ.লীগের একটা অংশ কী করে সমর্থন করে: সোহেল তাজ
  • হাসিনাকে ফাঁ*সিতে না ঝোলানো পর্যন্ত তার নাম মাথায় ঘুরবে: মীর স্নিগ্ধ
  • রাতে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় বাবার অবস্থান নিয়ে মুখ খুললেন মির্জা ফখরুল