মঙ্গলবার, নভেম্বর ১৮, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

টেকনাফের দুর্গম পাহাড়ে অস্ত্র কারখানা সন্ধান র‍্যাবের, গ্রেপ্তার ৬

কক্সবাজারে দুর্গম পাহাড়ে অস্ত্র কারখানার সন্ধান পেয়েছে র‍্যাব। এসময় ছয় ডাকাতকে গ্রেপ্তার, বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার সন্ধ্যায় জেলার টেকনাফ উপজেলার হ্নীলার রঙ্গিখালী গহীন পাহাড়ে এই অভিযান চালায় র‍্যাব-১৫ এর একটি দল।

এসময় দুইটি একনলা বড় বন্দুক, চারটি এলজি, একটি অর্ধনির্মিত এলজি, সাত রাউন্ড শটগানের কার্তুজ, ১০ রাউন্ড রাইফেলের তাজা কার্তুজ, একটি ড্রিল মেশিনসহ অন্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন, হ্নীলা রঙ্গিখালী এলাকার ফয়সাল উদ্দিন ওরফে ফয়সাল (৪০), টেকনাফ পশ্চিম সাতঘরিয়া পাড়ার মো. বদি আলম ওরফে বদাইয়া (৩৫), একই এলাকার মো. সৈয়দ হোসেন (৩২), পূর্ব সাতঘরিয়া পাড়ার মো. দেলোয়ার হোসেন (৩৫), দক্ষিণ আলীখালীর মো. কবির আহাম্মদ (৪৩), উলুছামারি কুনারপাড়ার মো. মিজানুর রহমান (২৬)।

শনিবার (১৯ আগষ্ট) দুপুরে কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ সদর দপ্তরে এক প্রেস বিফ্রিংয়ে এসব তথ্য জানান র‍্যাব-১৫ এর উপ-অধিনায়ক মেজর সৈয়দ সাদিকুল হক।

তিনি জানান, ওই অঞ্চলের গহীন পাহাড়ে একাধিক ডাকাত চক্র দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয়। তারা এলাকাবাসী এবং পর্যটকদের নানাভাবে হয়রানিসহ খুন, অপহরণ ও ধর্ষণসহ নানা অপরাধ সংঘটিত করে আসছিল। তারা র‌্যাবের নজরদারিতে ছিল।

তিনি জানান, অভিযানে একটি অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পাওয়া যায়। এসময় ডাকাত দলের সদস্যরা র‌্যাবের ওপর গুলি চালিয়ে পালিয়ে যেতে থাকে। তখন ধাওয়া করে ফয়সাল বাহিনীর মূলহোতা ফয়সালকে আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে ফয়সাল ডাকাত দল চক্রের অন্য সহযোগীদের নাম জানায়। তার দেওয়া তথ্যে আরও পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মেজর সৈয়দ সাদিকুল হক আরও জানান, চক্রটি ফয়সাল ডাকাতের সরাসরি নেতৃত্বে ডাকাতি, অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়, ধর্ষণ, মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা এবং হত্যাসহ নানা অপরাধ করে আসছিল।

তিনি বলেন, দুর্গম পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় সেখানে তারা অস্ত্র তৈরির কারখানা গড়ে তুলেছিল। ফয়সাল বিভিন্ন সময়ে তার অন্য সহযোগীদের মাধ্যমে বিভিন্ন সন্ত্রাসী চক্রের কাছে অস্ত্র সরবরাহ ও অপরাধ চালিয়ে আসছিল। শেষে তারা আবারও গহীন পাহাড়ে আত্মগোপনে চলে যেতো।

তিনি জানান, ফয়সালের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। এছাড়া বদি আলম ওরফে বদাইয়ার বিরুদ্ধে ১৪টি, মো. কবির আহাম্মদের বিরুদ্ধে দুইটি, মো. সৈয়দ হোসেনের বিরুদ্ধে তিনটি, মো. দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে তিনটি এবং মো. মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে।

তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মুসলিমা খাতুন: গৃহিণী থেকে স্বাবলম্বী মাছচাষি

তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি : খুলনার কয়রা উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের মাদারবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দাবিস্তারিত পড়ুন

সম্মাননা পদক পেলেন মোস্তফা কামাল মাহ্দী

সম্মাননা পদক পেলেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক, সাংবাদিক, গবেষক, জাতীয় পত্রিকা দেশগ্রাম এর সম্পাদকবিস্তারিত পড়ুন

জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম এক না: ফজলুর রহমান

বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান বলেছেন, জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম একবিস্তারিত পড়ুন

  • আশরাফুল হত্যা নিয়ে র‌্যাব-পুলিশের দুই রকম তথ্য
  • পুলিশের গায়ে নতুন পোশাক
  • নির্বাচন ঘিরে মাঠে থাকবে ৯ দিনের বিশেষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • যেভাবে তিন দলের ‘মন রক্ষা’ করলেন ড. ইউনূস
  • ‘আমাদের কেন একজন গণহত্যাকারীর সত্যায়ন দরকার হলো?’
  • একদিনে ২৩ জেলায় ডিসি রদবদল
  • ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
  • দেশে বেড়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারের স্বাধীনতা
  • আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টা
  • নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলো ৪ সন্তানের জননী
  • দেশ-বিদেশের কোনো শক্তিই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: প্রেস সচিব
  • পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব