বুধবার, নভেম্বর ১৯, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বাংলাদেশেই যুদ্ধবিমান তৈরি করা হবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশেই যুদ্ধবিমান তৈরি করতে পারবো। কাজেই এর ওপর গবেষণা করা ও আকাশসীমা রক্ষা নিজেরাই যেন করতে পারি সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে আরও ১০ ধাপ এগিয়ে নিতে কাজ করছি। এক্ষেত্রেও সফল হবো বলে বিশ্বাস করি।

মঙ্গলবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রন ও ২১ স্কোয়াড্রনকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিমান বাহিনী প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা ও বিমান বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটা গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে। জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় বিমান বাহিনী। পাকিস্তানের অসংখ্য লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করেছে তারা। সীমিত শক্তি নিয়েও তারা যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে, জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা স্বপ্ন দেখেছেন, সবদিক থেকে বাংলাদেশ সমৃদ্ধ হবে। সেই স্বপ্ন থেকেই সীমিত সম্পদ দিয়ে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিলেন। বিশেষ করে আধুনিক বিমান গড়ে তুলেছিলেন তিনি। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতিমালা-১৯৭৪ করে দিয়ে যান। সে আলোকে আমরা সশস্ত্র বাহিনীকে গড়ে তুলছি। দেশের প্রতিরক্ষা খাত আধুনিকায়ন ও কয়েক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করছি। লালমনিরহাটে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ নানা কাজ করে যাচ্ছি। আজ বাংলাদেশ বিমান বাহিনী দেশ ও বিদেশে সম্মানজনক অবস্থান তৈরি করেছে।

জাতীয় পতাকা পাওয়া বিমান বাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় পতাকা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা গৌরব ও সম্মানের। এ পতাকার মান রক্ষা করা সবার দায়িত্ব। আমি মনে করি, আপনারা এই মর্যাদা রক্ষা ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, বিশ্বায়নের যুগে যেকোনো দেশের জন্য পেশাদার বিমান বাহিনী অপরিহার্য। আধুনিক ও যুগোপযোগী বাহিনী গড়তে আমরা ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নে কাজ করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারিতে আমাদের সব স্থবির হয়ে গেছে। অনেক কিছু করতে পারি না। তবে সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিটি মানুষকে গর দিচ্ছি। তাদের ঘর আলোকিত করছি। কেউ গৃহহীন থাকবে না। অন্ধকারে থাকবে না।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ করেছি। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ ও ডেল্টা প্ল্যান ১০০ করেছি। বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গঠন করবো।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ফুটবলে ২২ বছর পর ভারতকে হারালো বাংলাদেশ

একটি জয়ের জন্য কত অপেক্ষা! ২২ বছর আগে হারানোর পর এক একবিস্তারিত পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে ‘ওয়াজ-মাহফিল’ সংক্রান্ত নিউজ ভুয়া : প্রেস উইং

ওয়াজ-মাহফিলে রাজনৈতিক বক্তব্য বন্ধে পরামর্শ—প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে কিছু গণমাধ্যমের নিউজকে ‘ভুয়া’বিস্তারিত পড়ুন

পোস্টাল ভোটিং: প্রবাসীদের নিবন্ধনের সময় ৫ দিন, কোন দেশে কবে?

প্রবাসী এবং নির্বাচনি দায়িত্বে থাকা ব্যক্তির ভোটাধিকার নিশ্চিতে পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা থাকছেবিস্তারিত পড়ুন

  • আ.লীগের তিনটি ‘কারচুপির নির্বাচনে’ ভোট দিতে পারেনি জনগণ : ডাচ মন্ত্রীকে প্রধান উপদেষ্টা
  • আইনশৃঙ্খলা বিঘ্ন ঘটাতে চাইলে কঠোর হস্তে দমন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত শেখ হাসিনা-কামালকে ফেরত আনতে আইনি প্রক্রিয়া কী?
  • প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘গ্রেড’ নিয়ে সুখবর
  • এনসিপি ও সমাজতান্ত্রিক দল মার্ক্সবাদীকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
  • দেশে মোট ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৩ জন
  • ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯২০
  • কেনা হচ্ছে ১৭ হাজার শর্টগান, বাদ বডি অন ক্যামেরা
  • ‘এরা তো শিবির, নতুন ফোর্স লাগবে’-ডিসি মাসুদের ফোনালাপ ভাইরাল
  • আমার মায়ের কিছুই হবে না, ভারতে নিরাপদে আছেন : জয়
  • ভারতের কাছে হাসিনাকে ফেরত চাইল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
  • রায়কে ‘পক্ষপাতদুষ্ট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বললেন শেখ হাসিনা