মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভিসানীতির প্রয়োগ নিয়ে এবার মুখ খুললেন ডোনাল্ড লু

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে শুক্রবার থেকে পদক্ষেপ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এসব ব্যক্তিদের মধ্যে বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা, আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং ক্ষমতাসীন দল এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে জানানো হয়, এসব ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে প্রমাণিত হলে ভবিষ্যতে অন্যদের ওপরও এ নীতির অধীনে ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি হতে পারে।

এদিকে ভিসানীতি প্রয়োগের প্রক্রিয়াসহ নানা বিষয় নিয়ে একটি গণমাধ্যমকে সাক্ষাতকার দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু।

ডোনাল্ড লু বলেন, আমরা শুরু থেকেই বলেছি, এই নীতির আওতায় ভিসা নিষেধাজ্ঞা যাদের দেওয়া হবে, তাদের নাম আমরা প্রকাশ করব না। কাউকে ভিসা না দেওয়াসহ যেকোনো ভিসা রেকর্ড মার্কিন আইন অনুযায়ী গোপনীয় তথ্য।

‘আমি এটুকু বলতে পারি যে এই নীতি ঘোষণা করার পর থেকে সার্বিক ঘটনা খুব কাছ থেকে আমরা দেখেছি। সাক্ষ্য-প্রমাণ ভালোভাবে পর্যালোচনা করার পর আমরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছি।’

তিনি বলেন, ভিসানীতির উদ্দেশ্য হলো, সহিংসতা কমানো এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করে এমন যেকোনো কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ করার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের গঠনমূলক অংশীদার হওয়া।

কাদের ওপর ভিসানীতি প্রয়োগ করা হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে ডোনাল্ড লু বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচনকে ক্ষুণ্ণ করছেন, এমন যেকোনো ব্যক্তির ওপর এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে।

এছাড়া ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, সংগঠনের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা থেকে বিরত রাখতে সহিংসতা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বা মতামত প্রকাশ থেকে বিরত রাখতে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমের ওপর পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণের মতো কারণে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হতে পারে বলে জানান তিনি।

‘এই নীতি অনুযায়ী যাদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তাদের পরিবারের সদস্যরাও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন, যোগ করেন ডোনাল্ড লু।

তিনি আরও বলেন, এই নীতি শুধুমাত্র নির্বাচনের দিনের জন্য নয়, বরং সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার জন্য প্রযোজ্য। আমরা নির্বাচনের সঠিক তারিখ জানি না, তবে এটা স্পষ্ট যে নির্বাচনি প্রক্রিয়া পুরোদমে চলছে। বাংলাদেশিরা যা চায়, যুক্তরাষ্ট্রও তাই চায়। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে একটি শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নাহিদ ইসলাম

অন্তর্বর্তী সরকারের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক,বিস্তারিত পড়ুন

এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ ইসলাম

সরকারে থাকার চেয়ে এখন রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন সদ্যবিস্তারিত পড়ুন

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা নাহিদ

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন নাহিদ ইসলাম। ICT কোচিং সেন্টারবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিন নাহিদ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন: শফিকুল আলম
  • ডিসেম্বরের মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা: সেনাপ্রধান
  • ‘বিডিআর বিদ্রোহের অপরাধের সাথে যারা যুক্ত তাদের কোনো ছাড় নাই’ : সেনা প্রধান
  • আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারও গাফিলতি পেলে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ইন্টারনেট শাটডাউন চিরতরে বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব
  • চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা পুনর্বহালের নির্দেশ
  • সারাদেশে র‌্যাবের ২১৮ টহল দল মোতায়েন
  • শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ: মির্জা ফখরুল
  • জাতীয় শহীদ সেনা দিবস : সামরিক কবরস্থানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, তিন বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা
  • বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মা*রা গেছেন
  • পিলখানা হত্যার বিচার পেতে অপেক্ষায় আছেন স্বজনরা: প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতকেও সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক চায় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা