রবিবার, নভেম্বর ২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সুরুচিকর মর্যাদা কি হাসিনার প্রাপ্য, প্রশ্ন মারুফ কামালের

বইমেলায় ‘হাসিনা ডাস্টবিনে’ ময়লা ফেলা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এ বিষয়ে সমালোচনাকারীদের প্রশ্ন রেখে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদার জিয়ার সাবেক প্রেস সচিব প্রখ্যাত সাংবাদিক মারুফ কামাল খান বলেছেন, সুরুচিকর মর্যাদা কি হাসিনার প্রাপ্য? তিনি হাসিনা ডাস্টবিন নিয়ে প্রশ্ন তোলায় রুচির ব্যাপারীদেরও একহাত নিয়েছেন।

মারুফ কামাল খান নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে এক পোস্টে লিখেছেন, হাসিনার রেজিমের সময় তার ভাষা, মানুষের প্রতি মর্যাদাবোধ ও আচরণ আমরা দেখেছি ও শুনেছি। একই কথা প্রযোজ্য হাসিনার সমর্থক ও অনুগতদের বেলায়ও। রুচির এমন জঘন্য বিকৃতি নিয়ে প্রশ্ন তোলা কি তখন নিষিদ্ধ ছিল? নিষিদ্ধ না থাকলে রুচি ব্যাপারীদের তখন হাসিনা ও তার বান্দা-বান্দিদের পরিবেশ দূষণকারী বিকৃত রুচির বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবাদ জানাতে দেখা যায়নি কেন?

তিনি বলেন, এখন হয়ত সে নিষেধাজ্ঞা আর নেই বলে রুচি ব্যাপারীরা একুশের গ্রন্থমেলার ‘হাসিনা ডাস্টবিন’কে রুচির বিকৃতি বলে নিন্দেমন্দ করছেন। আচ্ছা, সুরুচিকর মর্যাদা কি হাসিনার প্রাপ্য?

সোমবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফাইড পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।

ওই পোস্টে তিনি আরও বলেন, দেশের বেশিরভাগ মানুষ হাসিনার অরুচিকর আচরণ, কুৎসিত ভাষা ও ঘৃণাবাদের দ্বারা আক্রান্ত, অপমানিত ও লাঞ্ছিত হয়েছে। খুন-খারাপি, জুলুম-অত্যাচারের বিচার আলাদা। অপমানিত নাগরিকেরা কি হাসিনার প্রাপ্য চুকিয়ে দেবে না? তাদেরকে সে অধিকার থেকে সুরুচির দোহাই দিয়ে কেন বঞ্চিত করা হবে?

আওয়ামী ফ্যাসিজমের অতীত অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি বলেন, অতীতে আওয়ামী ফ্যাসিবাদ হাজারো অন্যায় অপরাধ করেও তাদের মাস্তানি এবং কালচারাল কসমেটিক সার্জারির মাধ্যমে পার পেয়ে গেছে। ভদ্রলোকেরা ওদের মাস্তানির আশঙ্কায় তটস্থ থাকেন। আর সাধারণ মানুষ কসমেটিক সার্জারি দেখে বিভ্রান্ত হন। এটাই অতীতের অভিজ্ঞতা। যার যা প্রাপ্য তা কি এবারেও দেওয়া যাবে না?

সমাজে অপরাধের প্রাপ্য নজির স্থাপন করতে হবে উল্লেখ করে মারুফ কামাল বলেন, যারা সুরুচিকর সম্মান পেতে চান তারা রুচিহীন বর্বরদের ডিজৌন করে আসুন। একমাত্র আওয়ামী লীগই যে-কোনো অন্যায় করার অধিকার রাখে এবং এটা কখনো তাদের জন্য বুমেরাং হয়ে ফিরে আসবে না – এই বিশ্বাস পাল্টাতে হবে। অন্যায় এবং সেই অন্যায়ের প্রতিবিধানকে একই পাল্লায় মাপার শয়তানিকে খারিজ করে দিতে হবে। অপরাধের প্রাপ্য এই – আমাদের সমাজে সে নজির স্থাপন করতে হবে। তা না হলে সমাজে কখনোই সুরুচি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। এবিস্তারিত পড়ুন

বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন

দেশে অবৈধভাবে আমদানিকৃত ও নিবন্ধনবিহীন মোবাইল ফোনের ব্যবহার রোধে আগামী ১৬ ডিসেম্বরবিস্তারিত পড়ুন

গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব, যেসব সুবিধা পাবেন

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষজ্ঞদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • এসবই নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র: মির্জা ফখরুল
  • বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন
  • গণভোটের তারিখ ঘোষণায় যত দেরি হবে, জাতীয় নির্বাচন তত সংকটের মধ্যে পড়বে: গোলাম পরওয়ার
  • ড. ইউনূসের প্রতি যে আহবান জানালো এনসিপি
  • আহত না হয়েও ‘জুলাই যোদ্ধা’, বাতিল হলো ১২৮ জনের গেজেট
  • মাদ্রাসা শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান, আহত ১৫
  • দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়ায় যা যা রয়েছে
  • সংবিধান সংস্কারে গণভোট আয়োজনের পরামর্শ ঐকমত্য কমিশনের
  • সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
  • জুলাই সনদের সুপারিশ ২৭০ দিনের মধ্যে অটোমেটিক পাস হয়ে যাবে, এটা হাস্যকর : সালাউদ্দিন
  • জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু