বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে গেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ অর্ধযুগ পর সশরীরে কোনো কর্মসূচিতে যোগ দিলেন এই নেত্রী।

সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সিলেট সফর করেছিলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তিনি সেনাকুঞ্জে পৌঁছান। এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে তার গাড়িবহর সেনাকুঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা করে।

খালেদা জিয়ার গাড়িতে সঙ্গে ছিলেন তার কনিষ্ঠ পুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি এবং গৃহকর্মী ফাতেমা।
বহরে অন্য গাড়িতে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস ও একান্ত সচিব আব্দুস সাত্তার।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, গত মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লে. জেনারেল এএসএম কামরুল আহসান সস্ত্রীক সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এই আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।

খালেদা জিয়া সবশেষ ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। তখন তিনি বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন। এরপর আর কখনো তাকে সেনাকুঞ্জের এ আয়োজনে দেখা যায়নি। ২০১৮ সালে দুর্নীতি মামলায় কারাগারে যাওয়ার পর তাকে আর আমন্ত্রণও জানানো হয়নি।

সেনানিবাসের এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির মোট ২৬ জন নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

একসময় দেশের দুই বড় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা হিসেবে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া দুজনেই এ অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। রাজনীতির মাঠে বৈরিতা থাকলেও এ অনুষ্ঠান ঘিরে বছরে অন্তত একবার তাদের মুখোমুখি সাক্ষাতের সম্ভাবনা তৈরি হতো। তবে ২০১২ সালে দুই নেত্রীই অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও তাদের মধ্যে কথা হয়নি।

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় এবং শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। ফলে অনেক বছর পর আওয়ামী লীগ সভাপতিকে এবার সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে দেখা যাবে না।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রতিবছর দিনটি ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে বাংলাদেশ।

কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকেল ৪টায় সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান অতিথি থাকবেন।

অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, কূটনীতিক ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রবাসীরা যেকোনো সময় অনলাইনে ভোটার নিবন্ধন করতে পারবেন: ইসি

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে আগ্রহী প্রবাসীরা এখন থেকে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেইবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বের জনবহুল শহরের তালিকায় শীর্ষে জাকার্তা, দ্বিতীয় ঢাকা

জাতিসংঘের এক নতুন প্রতিবেদন অনুসারে, ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা এখন বিশ্বের জনবহুল শহরগুলোরবিস্তারিত পড়ুন

এসপি পদায়নের লটারি কিভাবে হয়েছে, জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

দেশের ৬৪ জেলায় পুলিশ সুপার পদায়ন করা হয়েছে। লটারি পদ্ধতিতে তাদের নির্বাচনবিস্তারিত পড়ুন

  • সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা প্রয়োজন, সবই করা হবে : সিইসি
  • পশ্চিমা চাপ নেই, দিল্লি ও ফ্রান্স নিয়ে মুখ খুললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • এবারই প্রথম ৬৪ জেলায় লটারির মাধ্যমে এসপি নিয়োগ, প্রজ্ঞাপন
  • ২৭৪ বিচারককে বদলির প্রজ্ঞাপন জারি
  • বাংলাদেশে অবাধ-অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় জার্মানি
  • ‘বিএনপি সরকারে এলে ব্যাংক ও বীমা খাতে বড় সংস্কার হবে’: আমীর খসরু
  • জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের জোর করে বোরকা পরাবে না: শফিকুর রহমান
  • ডিআইজি পদে পদোন্নতি পেলেন ৩৩ পুলিশ কর্মকর্তা
  • সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
  • কড়াইল বস্তিতে ১৫শ ঘর-বাড়ি আগুনে পুড়েছে : ফায়ার সার্ভিস
  • গণভোটের জন্য ব্যবহার করা হবে রঙিন ব্যালট: ইসি সচিব
  • তদন্ত বা অনুসন্ধান বাধাগ্রস্ত করতে কেউ চাপ দিলে তার নাম প্রকাশের হুঁশিয়ারি দুদক চেয়ারম্যানের