মঙ্গলবার, নভেম্বর ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সোনার পাহাড়ের সন্ধান, মাটি খুঁড়লেই মিলছে সোনা!

সোনার কেল্লা নয়, এ যেন আস্ত এক ‘সোনার পাহাড়’! সম্প্রতি সে পাহাড়ের খোঁজ পাওয়া গেছে সুদূর কঙ্গোয়। সে দেশের এক পাহাড়ের মধ্যেই নাকি রয়েছে সোনার উপাদান। তাই ওই পাহাড় খুঁড়ে সোনা বের করায় মেতেছে ৮ থেকে ৮০ বছর বয়সী কঙ্গোবাসী।

সত্যিই কি কঙ্গোর ওই পাহাড়ে সোনা রয়েছে? আসলে ওই পাহাড়ের পাথুরে মাটিতে নাকি প্রায় ৬০ থেকে ৯০ শতাংশই আকরিকই সোনা। এমনটাই দাবি উঠেছে কঙ্গোর এক পাহাড় ঘিরে।

মধ্য আফ্রিকার দেশে কঙ্গোর দক্ষিণ কিভু প্রদেশে রয়েছে সে পাহাড়। লুহিহি এলাকায় ওই পাহাড়ের কথা জানা গিয়েছিল ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে।

লুহিহির পাহাড়ের কথা শোনামাত্রই ওই এলাকায় ছুটে গেছেন হাজার হাজার মানুষ। পাহাড় খুঁড়ে সোনা খুঁজতে লেগেছেন সকলেই।

সোনা খোঁজার ভিডিও নেটমাধ্যমে শেয়ার করেছেন সাংবাদিক আহমেদ আলগোবারি। ২ মার্চ আহমেদের সেই ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। রোববার পর্যন্ত সাড়ে ২৭ হাজারেরও বেশি নেটিজেনরা সেই ভিডিও দেখে ফেলেছেন।

ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, ওই পাহাড় ঘিরে ভিড়ে ভিড়াক্কার। গাঁইতি-শাবল-বেলচা দিয়ে লুহিহির পাহাড়ের পাথুরে মাটি খুঁড়ে সোনা খুঁজছেন গ্রামবাসীরা।

অনেকে তো খালি হাতেই পাহাড়ের মাটি সংগ্রহ করতে লেগেছেন। এরপর সেই মাটি তুলে নিয়ে গিয়ে তাতে সোনা খুঁজছেন। ভিডিওর একজনকে দেখা গেছে, নিজের টি-শার্ট উল্টে তাতে মাটি ভরে নিয়ে যাচ্ছেন।

সোনার খোঁজে সবাই পাহাড়ের মাটি তুলে নিয়ে যাচ্ছেন। অবস্থা এমনই যে ওই পাহাড়ের গায়ে আস্ত একটা খাদের সমান গর্তই হয়ে গেছে।

আহমেদ জানিয়েছেন, পাথুরে মাটি থেকে সোনার উপাদান আলাদা করতে একটি পাত্রের পানিতে তা ধুয়ে নিচ্ছেন গ্রামবাসীরা। এভাবেই হাতের মুঠোয় উঠে আসছে সোনা!

সোনার খোঁজে সকলে এমনই মাতোয়ারা যে লুহিহির ওই গ্রাম ঘিরে পা রাখাই দায় হয়ে উঠেছিল। ফলে এলাকায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। বেগতিক দেখে গত সোমবার থেকে ওই এলাকায় খননকাজ নিষিদ্ধ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

দক্ষিণ কিভুর খনিমন্ত্রী বেনান্ত বুরুমে মুহিগিরওয়া জানিয়েছেন, ওই প্রদেশের রাজধানী শহর বুকাবুতে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে যে গ্রামে ওই পাহাড়টি রয়েছে, তাতে তিলধারণেরও স্থান নেই। আগামী নির্দেশিকা পর্যন্ত সেই নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।

রাষ্ট্রপুঞ্জের পক্ষ থেকে গত বছর একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, কঙ্গোতে সোনাসহ অন্যান্য মূল্যবান ধাতব পদার্থের যত পরিমাণ খনন হয়, তার বেশির ভাগই নথিবদ্ধ করা হয় না।

তবে কোথায় যায় ওই মূল্যবান পদার্থ? রাষ্ট্রপূঞ্জের দাবি, কঙ্গোর পূর্বপ্রান্তের দেশগুলোর মধ্যে দিয়ে সে সবই পাচার করা হয়।

সূত্র: আনন্দবাজার

একই রকম সংবাদ সমূহ

নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোনীত করবে জাপান

এশিয়া সফরের অংশ হিসেবে টোকিও গেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শহরটিতে পাবিস্তারিত পড়ুন

ক্ষমতায় গেলে মায়েদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ক্ষমতায় গেলে মায়েদের কর্মঘণ্টা ৮ ঘণ্টাবিস্তারিত পড়ুন

জাপানে ১ লাখ দক্ষ কর্মী নেয়ার প্রক্রিয়া জানালো প্রতিনিধি দল

বাংলাদেশ থেকে এক লাখ দক্ষ কর্মী নিয়োগের অগ্রগতি জানাতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপকবিস্তারিত পড়ুন

  • রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
  • আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
  • জাপানের ইতিহাসে প্রথমবার নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত
  • শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা মাচাদো
  • বিদ্যুতের বকেয়া ৪৬৪ মিলিয়ন ডলার পরিশোধে প্রধান উপদেষ্টাকে আদানির চিঠি
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর
  • চিকিৎসায় নোবেল পেলেন যুক্তরাষ্ট্র-জাপানের তিন গবেষক
  • গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের সমর্থনে রাস্তায় ইসরায়েলিদের ঢল
  • পাকিস্তানকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুঁশিয়ারি ভারতের সেনাপ্রধানের
  • পাকিস্তানের কোয়েটায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১০
  • এনআরবি কানেক্ট ডে’তে তারেক রহমানের বার্তা স্থান না পাওয়ায় প্রবাসীদের হতাশা
  • ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্ব নেতাদের পূর্ণ সমর্থন