রবিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

৭০ গুমের অভিযোগ জাতিসংঘ নিজে তদন্ত করে না কেন, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

বাংলাদেশে গুম নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অভিযোগ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অহেতুক মিথ্যা অপবাদ দেওয়া কখনো গ্রহণযোগ্য না।

শনিবার ভয়েস অব আমেরিকা সাক্ষাৎকারটি প্রচার করে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ভয়েস অব আমেরিকার সাংবাদিক শতরূপা বড়ুয়া।

বাংলাদেশের মানবাধিকার বিষয়ে আরেকটি উদ্বেগের কারণ হচ্ছে গুমের ঘটনা এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন বহুবার এটা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ বছরের জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদনের বাংলাদেশ অংশে বলা হয়েছে যে, বাংলাদেশ সরকারের কাছে ৮৮টি গুমের অভিযোগের প্রকৃত অবস্থা জানতে চাওয়া হয়েছিল এবং তার জবাবে পাঁচজন আটক ও ১০ জন মুক্ত অবস্থায় আছেন বলে বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছে। বাকি ৭০টি ঘটনার কোনো নিষ্পত্তি হয়নি, বলেছে জাতিসংঘ। এই ৭০টি ঘটনার ব্যাপারে আপনারা জাতিসংঘকে কিছু জানাচ্ছেন না কেন বা কবে নাগাদ জানাবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, এ রকম অভিযোগ অনেকে অনেক কিছু দেয় কিন্তু তার কোনো প্রমাণ দিতে পারেনি। কোনো নাম দিতে পারে না, কোনো কিছুই দিতে পারে না।

শেখ হাসিনা বলেন, অনেক সময় দেখা যায়, বলা হচ্ছে অমুক লোক নাই কিন্তু তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। সে ঠিকই জীবিত আছে। আবার কেউ অনেক সময় নিজেরাই পালায়। অনেক সময় ধার-কর্য করে নিজেরাই লুকিয়ে পড়ে; সে ধরনের ঘটনাও আছে। প্রত্যেকটা কিন্তু খোঁজ করে বের করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, যেখানে এতগুলো নাম দেওয়া হলো, তার মধ্যে কয়েকটা ঘটনাই পাওয়া গেছে সত্য। সেগুলোর সম্পর্কে ঠিকই রিপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। আর রিপোর্ট দেওয়া হলো না কেন নিজেরা তারা তদন্ত করে দেখুক। নিজেরা তদন্ত করে না কেন, সেটাই তো আমার প্রশ্ন। সেটা করুক।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা হত্যাকারী, খুনী বা বোমা হামলাকারী, গ্রেনেড হামলাকারী অগ্নিসন্ত্রাসী—কই তাদের ব্যাপারে তো কোনো কথা নেই! যখন এই বাংলাদেশে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে পুড়িয়ে মারতো, সে সময় তো এই মানবাধিকার সংস্থাগুলো তেমন কোনো সোচ্চার হয়নি! তিন হাজার ২২৫ জন মানুষকে পোড়ানো হয়েছে। ৫০০ এর মতো মানুষ শুধু পুড়েই মারা গেছে। তিন হাজার ৮০০ এর উপরে গাড়ি পোড়ানো হয়েছে। তখন এই মানবাধিকারের চেতনাটা ছিল কোথায়? সেটা আমার প্রশ্ন।

তিনি আরও বলেন, যখনই মানুষ খেয়ে পরে একটু ভালো থাকবে, তখনই এ ধরনের প্রশ্ন উঠবে; তো কাদের মানবাধিকার? যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীর মানবাধিকার নিয়েই তারা চিন্তিত। আমরা যারা আমাদের আপনজন হারিয়েছি, আমাদের মানবাধিকার নেই বা আমার মতো যারা আপনজন হারিয়েছে তাদের মানবাধিকার নেই? সে ব্যাপারে কথা নেই। একটা অদ্ভুত একেকটা রিপোর্ট তৈরি করে দিলেই তো হলো না! সত্যতা যাচাই করে নিক তারা, বের করুক।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ যেটা দিচ্ছে, ঠিক মতোনই দিচ্ছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যেটুকু রিপ্লাই দেওয়ার, আমরা দিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু অহেতুক মিথ্যা অপবাদ দেওয়াটা, এটা কখনো গ্রহণযোগ্য না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পুলিশের গায়ে নতুন পোশাক

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন ঘিরে মাঠে থাকবে ৯ দিনের বিশেষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আসন্ন জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

‘আমাদের কেন একজন গণহত্যাকারীর সত্যায়ন দরকার হলো?’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, অনেকেই এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেকবিস্তারিত পড়ুন

  • একদিনে ২৩ জেলায় ডিসি রদবদল
  • আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টা
  • গণভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত ‘হ্যাঁ’ হলে যা হবে
  • যে কারণে নির্বাচন ও গণভোট একসাথে, থাকবে ৪ প্রশ্ন
  • এখন আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : প্রধান উপদেষ্টা
  • দিল্লিতে বোমা হামলায় ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
  • ৩-৪ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সিদ্ধান্ত: আইন উপদেষ্টা
  • দেশ-বিদেশের কোনো শক্তিই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: প্রেস সচিব
  • পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব
  • দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতার নির্দেশ
  • নির্বাচনী প্রচারণায় পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা
  • একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের