খালেদা জিয়াসহ বিএনপির হেভিওয়েটদের আসনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী যারা


ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণ নিয়ে দেশের রাজনীতি অনিশ্চয়তার দিকে এগোচ্ছিল। লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকে তা অনেকটা কেটে গেছে। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে ঘোষণা আসে, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে আগামী বছরের রমজান মাসের আগে নির্বাচন হতে পারে।
এরপরই রাজনীতি নির্বাচনমুখী হয়ে উঠে। আর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জটিল সমীকরণে রূপ নিচ্ছে ভোটের রাজনীতি। দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন স্থগিত হওয়ার পর এখন দৃশ্যপটে নেই আওয়ামী লীগ। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর হিসাব-নিকাশও নতুনভাবে সাজানো হচ্ছে। আগামী ফেব্রুয়ারিকে ধরেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে দলগুলো।
২০১৮-এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, কুমিল্লা-২ আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ঢাকা-৯ আসনে মির্জা আব্বাস, ঢাকা-৩ আসনে বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নরসিংদী-২ আসনে ড. আব্দুল মঈন খান, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ভোলা-৩ আসনে মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ দলের হেভিওয়েটরা প্রার্থী হয়েছিলেন। আর খালেদা জিয়া ফেনী-১ আসনসহ তিন থেকে ৫টি আসনে বরাবরই প্রার্থী হয়ে থাকেন। জামায়াত ওইসব আসনগুলোতেও দলীয় সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে।
২০১৮ সালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশ নেয় বিএনপি। বছরের পর বছর ধরে জোটসঙ্গী হিসেবে তারা একসঙ্গে হেঁটেছে। আসছে নির্বাচনকে সামনে রেখে দুদলের ভোটের কৌশল কী হবে সেটি এখনও ঠিক হয়নি।
বিএনপির নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার চেষ্টায় থাকা জামায়াত ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে আগস্টের পর থেকেই। প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময় ধরেই সব আসনে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে তারা।
এরই অংশ হিসাবে অন্তত ২৯৬ আসনে প্রাথমিকভাবে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা প্রস্তুত করেছে দলটি। ধাপে ধাপে আসনভিত্তিক সম্ভাব্য এসব প্রার্থীর নাম অনানুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
জানা গেছে, জামায়াত ফেনী-১ আসনে এসএম কামাল উদ্দিন, ঠাকুরগাঁও-১ আসনে দেলাওয়ার হোসেন, ঢাকা-৩ আসনে অধ্যক্ষ শাহিনুল ইসলাম, নরসিংদী-২ আসনে আমজাদ হোসাইন, কুমিল্লা-২ আসনে নাজিম উদ্দিন মোল্লা ও সিরাজগঞ্জ-২ আসনে অধ্যাপক জাহিদুল ইসলামকে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তবে ঢাকা-৯ আসনে প্রার্থী ঘোষণার নাম বাদ রেখেছে।
আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করছেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা। নিজ নিজ এলাকায় নানা কৌশলে গণসংযোগ করছেন সম্ভাব্য প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় নেতারা। বিভিন্ন ইস্যুতে করছেন সভা-সমাবেশও। ভোটারদের আস্থা অর্জনে দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে কী কী উদ্যোগ নেবে সেটিও জানান দিচ্ছেন নেতারা। এছাড়া বিগত সরকারের আমলে দল ও দলটির নেতাকর্মীদের ওপর নানা দমন-পীড়নের বিষয়টিও জনগণের কাছে তুলে ধরা হচ্ছে। এছাড়া নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইসলামি দলগুলো নিয়ে জোট গঠনেরও প্রস্তুতি আছে জামায়াতের। সেক্ষেত্রে জোটের সঙ্গে আসন ভাগাভাগিও হতে পারে। দলটির কেন্দ্রীয় একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এসব তথ্য।
এদিকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকায় ২৯৬ জনের নাম হাতে এসেছে। ৪টি নির্বাচনি আসনে এখনো সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা করা হয়নি। এর মধ্যে রয়েছে রাজশাহী-২, মানিকগঞ্জ-২, ঢাকা-৯ ও কুমিল্লা-৭। তালিকায় এও দেখা গেছে, এক মাসে আগের তালিকায় থাকা বেশ কয়েকজন ব্যক্তির নামের পরিবর্তন এসেছে। দলটির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, সামনে আরও পরিবর্তন আসতে পারে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আসন সংখ্যাটি আমরা এখনো অফিশিয়ালি ঠিক করিনি। এটা (সম্ভাব্য আসন সংখ্যা) প্রাথমিক ঘোষণা। নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা বিষয়ে সমঝোতার বিষয় আছে। তাই এখনই এটা আমরা বলতে চাচ্ছি না। বিভিন্ন জায়গায় যারা আছেন, তারা কাজ করছেন। আমাদের যে কোনো সিদ্ধান্ত, যে কোনো সময় আমাদের প্রার্থীরা মানবেন, ইনশাআল্লাহ। নির্বাচনি প্রস্তুতি প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, জামায়াত নির্বাচনমুখী দল হিসাবে আমরা সব সময় প্রস্তুত। জাতীয় নির্বাচনসহ যে কোনো নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি আছে।
সূত্র জানায়, জামায়াত এককভাবেও নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। সে হিসাবে ৩০০ আসনেই প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। প্রাথমিকভাবে ২৯৬ জনের একটা তালিকা প্রস্তুত করেছে। কোনো কোনো আসনে একাধিক সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও রয়েছে। এই তালিকায় যাদের নাম এসেছে তাদের মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে বলা হয়েছে। নির্বাচনের জন্য তারা মাঠ প্রস্তুত করছেন। কোথাও কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে কি না সেটিও দেখা হচ্ছে। ’২৪-র গণ-অভ্যুত্থানের পরপরই জামায়াতের শীর্ষ নেতৃত্ব ও কেন্দ্রীয় নেতারা নিজ নিজ এলাকায় সাংগঠনিক তৎপরতা শুরু করেন। নির্বাচনি রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা উঠলে প্রস্তুতি শুরু করেন নেতাকর্মীরা। ঈদুল আজহায় প্রধান উপদেষ্টা তার ভাষণে জানান, এপ্রিলের প্রথমার্থে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ফলে ঈদকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রীয় নেতারা নিজ নিজ এলাকায় বিভিন্নভাবে নির্বাচনি গণসংযোগ চালিয়েছেন। ঈদ শেষেও কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই এলাকায় নানা কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ততা পার করছেন।
জামায়াতের দায়িত্বশীল একাধিক নেতা অভিন্ন তথ্য দিয়ে বলেন, এখন পর্যন্ত সম্ভাব্য প্রার্থীর যে তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে, সেটি পুরোপুরি চূড়ান্ত নয়। এই সময়ে মাঠের পরিস্থিতি ও অন্য দলের অবস্থান বুঝে আগস্ট-অক্টোবরের দিকে প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করা হবে।
২৯৬ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় যারা রয়েছেন, তারা হলেন-পঞ্চগড়-১ আসনে অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, পঞ্চগড়-২ আসনে মুহাম্মদ সফিউল্লাহ সুফি, ঠাকুরগাঁও-১ আসনে দেলাওয়ার হোসেন, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মাওলানা আব্দুল হাকিম, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মিজানুর রহমান। দিনাজপুর-১ আসনে মো. মতিউর রহমান, দিনাজপুর-২ আসনে অধ্যক্ষ মাওলানা একেএম আফজালুল আনাম, দিনাজপুর-৩ আসনে অ্যাডভোকেট ময়নুল আলম, দিনাজপুর-৪ আসনে মো. আফতাব উদ্দীন মোল্লা, দিনাজপুর-৫ আসনে মাওলানা আনোয়ার হোসেন, দিনাজপুর-৬ আসনে মো. আনোয়ারুল ইসলাম। নীলফামারী-১ আসনে মাওলানা আব্দুস সাত্তার, নীলফামারী-২ আসনে ড. খায়রুল আনাম, নীলফামারী-৩ আসনে ওবায়দুল্লাহ খান সালাফী, নীলফামারী-৪ আসনে হাফেজ আবদুল মোন্তাকিম। লালমনিরহাট-১ আসনে আনোয়ারুল ইসলাম রাজু, লালমনিরহাট-২ আসনে অ্যাডভোকেট ফিরোজ হায়দার লাভলু, লালমনিরহাট-৩ আসনে প্রভাষক হারুন অর রশিদ। রংপুর-১ আসনে অধ্যাপক রায়হান সিরাজী, রংপুর-২ আসনে এটিএম আজহারুল ইসলাম, রংপুর-৩ আসনে অধ্যাপক মাহবুবার রহমান বেলাল, রংপুর-৪ আসনে এটিএম আজম খান, রংপুর-৫ আসনে মো. গোলাম রব্বানী, রংপুর-৬ আসনে অধ্যাপক মাওলানা মো. নুরুল আমিন। কুড়িগ্রাম-১ আসনে অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-২ অ্যাডভোকেট ইয়াসিন আলী সরকার, কুড়িগ্রাম-৩ ব্যারিস্টার মাহবুব আলম সালেহী, কুড়িগ্রাম-৪ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক।
গাইবান্ধা-১ আসনে মো. মাজেদুর রহমান, গাইবান্ধা-২ আসনে মো. আব্দুল করিম সরকার, গাইবান্ধা-৩ আসনে মাওলানা নজরুল ইসলাম, গাইবান্ধা-৪ আসনে ডা. আব্দুর রহিম সরকার, গাইবান্ধা-৫ আসনে আব্দুল ওয়ারেছ।
জয়পুরহাট-১ আসনে ডা. ফজলুর রহমান সাঈদ, জয়পুরহাট-২ আসনে এসএম রাশেদুল আলম সবুজ। বগুড়া-১ আসনে অধ্যক্ষ সাহাবুদ্দিন, বগুড়া-২ আসনে মো. শাহাদাতুজ্জামান, বগুড়া-৩ আসনে নূর মোহাম্মদ আবু তাহের, বগুড়া-৪ আসনে অধ্যক্ষ মাওলানা তায়েব আলী, বগুড়া-৫ আসনে মো. দবিবুর রহমান, বগুড়া-৬ আসনে আবিদুর রহমান সোহেল, বগুড়া-৭ আসনে গোলাম রব্বানী। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে ড. মো. কেরামত আলী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে ড. মিজানুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে নুরুল ইসলাম বুলবুল।
নওগাঁ-১ আসনে অধ্যক্ষ মাহবুবুল হক, নওগাঁ-২ আসনে এনামুল হক, নওগাঁ-৩ মুহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, নওগাঁ-৪ খন্দকার মুহাম্মদ আব্দুর রাকিব, নওগাঁ-৫ আ স ম সায়েম, নওগাঁ-৬ মোহাম্মদ খবিরুল ইসলাম। রাজশাহী-১ অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, রাজশাহী-৩ আসনে অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী-৪ আসনে ডা. আবদুল বারী সরদার, রাজশাহী-৫ আসনে নুরুজ্জামান লিটন, রাজশাহী-৬ অধ্যাপক মুহাম্মদ নাজমুল হক।
নাটোর-১ আসনে মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, নাটোর-২ আসনে অধ্যাপক মো. ইউনুস আলী, নাটোর-৩ আসনে প্রফেসর সাইদুর রহমান, নাটোর-৪ আসনে মাওলানা আব্দুল হাকিম। সিরাজগঞ্জ-১ আসনে মাওলানা শাহীনুর আলম, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে অধ্যক্ষ আলী আলম, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে অধ্যাপক মিজানুর রহমান।
পাবনা-১ আসনে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমিন, পাবনা-২ আসনে অধ্যাপক কেএম হেসাব উদ্দিন, পাবনা-৩ আসনে মাওলানা আলী আজগর, পাবনা-৪ আসনে অধ্যাপক আবু তালেব মণ্ডল, পাবনা-৫ আসনে অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইকবাল হোসেন। মেহেরপুর-১ আসনে মাওলানা তাজউদ্দিন খান, মেহেরপুর-২ আসনে মো. নাজমুল হুদা। কুষ্টিয়া-১ উপাধ্যক্ষ মাওলানা বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ আসনে মো. আব্দুল গফুর, কুষ্টিয়া-৩ আসনে মুফতি আমির হামযা, কুষ্টিয়া-৪ আসনে আফজাল হোসাইন, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মাসুদ পারভেজ রাসেল, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে অ্যাডভোকেট মো. রুহুল আমিন। ঝিনাইদহ-১ আসনে এএসএম মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহ-২ আসনে অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর, ঝিনাইদহ-৩ আসনে অধ্যাপক মতিউর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ আসনে মাওলানা আবু তালেব। যশোর-১ আসনে মাওলানা আজিজুর রহমান, যশোর-২ আসনে ডা. মুসলেহ উদ্দিন ফরিদ, যশোর-৩ আসনে আব্দুল কাদের, যশোর-৪ আসনে অধ্যাপক গোলাম রসুল, যশোর-৫ আসনে গাজী এনামুল হক, যশোর-৬ আসনে অধ্যাপক মোক্তার আলী, মাগুরা-১ আসনে আব্দুল মতিন, মাগুরা-২ এএমবি বাকের। নড়াইল-১ আসনে মাওলানা ওবায়দুল্লাাহ কায়সার, নড়াইল-২ আসনে আতাউর রহমান বাচ্চু। বাগেরহাট-১ অধ্যক্ষ মাওলানা মশিউর রহমান খান, বাগেরহাট-২ শেখ মঞ্জুরুল হক রাহাদ, বাগেরহাট-৩ মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ সেখ, বাগেরহাট-৪ অধ্যক্ষ আব্দুল আলিম।
খুলনা-১ আসনে মাওলানা শেখ আবু ইউসুফ, খুলনা-২ অ্যাডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল, খুলনা-৩ অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, খুলনা-৪ অধ্যক্ষ মাওলানা কবিরুল ইসলাম, খুলনা-৫ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার (কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল), খুলনা-৬ মো. আবুল কালাম আজাদ।
সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ, সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, সাতক্ষীরা-৩ মুহাদ্দিস রবিউল বাশার, সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম।
বরগুনা-১ মাওলানা মহিবুল্লাহ হারুন, বরগুনা-২ ডা. সুলতান আহম্মেদ, পটুয়াখালী-১ অ্যাডভোকেট নাজমুল আহসান, পটুয়াখালী-২ ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, পটুয়াখালী-৩ অধ্যাপক শাহ আলম, পটুয়াখালী-৪ মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম।
ভোলা-১ অধ্যক্ষ মাওলানা মো. নজরুল ইসলাম, ভোলা-২ মাওলানা ফজলুল করিম, ভোলা-৩ নিজামুল হক নাইম, ভোলা-৪ মাওলানা মোস্তফা কামাল।
বরিশাল-১ মাওলানা কামরুল ইসলাম, বরিশাল-২ মাস্টার আব্দুল মান্নান, বরিশাল-৩ জহিরউদ্দিন মুহাম্মাদ বাবর, বরিশাল-৪ মাওলানা আবদুল জব্বার, বরিশাল-৫ অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, বরিশাল-৬ মাওলানা মাহমুদুন্নবী, ঝালকাঠি-১ অধ্যাপক ডা. মাও. হেমায়েত উদ্দিন, ঝালকাঠি-২ শেখ নেয়ামুল করিম, পিরোজপুর-১ মাসুদ সাঈদী, পিরোজপুর-২ শামীম সাঈদী, পিরোজপুর-৩ শরীফ আব্দুল জলিল। টাঙ্গাইল-১ মোন্তাজ আলী, টাঙ্গাইল-২ হুমায়ূন কবীর, টাঙ্গাইল-৩ হুসনে মোবারক বাবুল, টাঙ্গাইল-৪ প্রফেসর খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-৫ আহসান হাবীব মাসুদ, টাঙ্গাইল-৬ ডা. আব্দুল হামিদ, টাঙ্গাইল-৭ অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ তালুকদার, টাঙ্গাইল-৮ অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম খান। জামালপুর-১ নাজমুল হক সাঈদী, জামালপুর-২ ড. ছামিউল হক ফারুকী, জামালপুর-৩ মাওলানা মজিবুর রহমান আজাদী, জামালপুর-৪ অ্যাডভোকেট আব্দুল আউয়াল, জামালপুর-৫ মুহাম্মদ আব্দুস সাত্তার। শেরপুর-১ হাফেজ রাশেদুল ইসলাম, শেরপুর-২ মুহাম্মদ গোলাম কিবরিয়, শেরপুর-৩ আসনে নুরুজ্জামান বাদল, ময়মনসিংহ-১ মাহফুজুর রহমান মুক্তা, ময়মনসিংহ-২ মাহবুব মণ্ডল, ময়মনসিংহ-৩ মাওলানা বদরুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৪ কামরুল আহসান, ময়মনসিংহ-৫ মতিউর রহমান আকন্দ, ময়মনসিংহ-৬ কামরুল হাসান মিলন, ময়মনসিংহ-৭ আসাদুজ্জামান সোহেল, ময়মনসিংহ-৮ অধ্যক্ষ মঞ্জুরুল হক, ময়মনসিংহ-৯ অ্যাডভোকেট আনোয়রুল ইসলাম চাঁন, ময়মনসিংহ-১০ ইসমাইল হোসেন সোহেল, ময়মনসিংহ-১১ সাইফ উল্লাহ পাঠান। নেত্রকোনা-১ অধ্যাপক মাওলানা আবুল হাশেম, নেত্রকোনা-২ অধ্যাপক মাওলানা এনামূল হক, নেত্রকোনা-৩ দেলাওয়ার হোসেন সাইফুল, নেত্রকোনা-৪ অধ্যাপক আল হেলাল তালুকদার, নেত্রকোনা-৫ অধ্যাপক মাসুম মোস্তফা। কিশোরগঞ্জ-১ মোসাদ্দেক আলী ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জ-২ শফিকুল ইসলাম মোড়ল, কিশোরগঞ্জ-৩ কর্নেল (অব.) জিহাদ খান, কিশোরগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট রোকন রেজা, কিশোরগঞ্জ-৫ অধ্যাপক রমজান আলী, কিশোরগঞ্জ-৬ কবির হোসেন। মানিকগঞ্জ-১ ডা. আবু বকর সিদ্দিক, মানিকগঞ্জ-৩ অধ্যক্ষ মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন। মুন্সীগঞ্জ-১ একেএম ফখরুদ্দীন রাজী, মুন্সীগঞ্জ-২ অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করিম, মুন্সীগঞ্জ-৩ ডা. মুহাম্মদ সুজন শরীফ।
ঢাকা-১ ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম, ঢাকা-২ ইঞ্জিনিয়ার তৌফিক হাসান, ঢাকা-৩ অধ্যক্ষ শাহিনুল ইসলাম, ঢাকা-৪ সৈয়দ জয়নুল আবেদীন, ঢাকা-৫ মোহাম্মদ কামাল হোসেন, ঢাকা-৬ ড. আব্দুল মান্নান, ঢাকা-৭ হাজি হাফেজ মো. এনায়েতুল্লাহ, ঢাকা-৮ ড. অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন, ঢাকা-১০ অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা-১১ অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, ঢাকা-১২ সাইফুল আলম খান মিলন, ঢাকা-১৩ ডা. মুহাম্মদ মোবারক হোসাইন, ঢাকা-১৪ ব্যারিস্টার আরমান, ঢাকা-১৫ ডা. শফিকুর রহমান (কেন্দ্রীয় আমির), ঢাকা-১৬ আব্দুল বাতেন, ঢাকা-১৭ ডা. এসএম খালিদুজ্জামান, ঢাকা-১৮ অধ্যক্ষ আশরাফুল হক, ঢাকা-১৯ আফজাল হোসাইন, ঢাকা-২০ মাওলানা আব্দুর রউফ।
গাজীপুর-১ শাহ আলম বখশী, গাজীপুর-২ হোসেন আলী, গাজীপুর-৩ ড. জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর-৪ সালাহউদ্দিন আইয়ুবী, গাজীপুর-৫ খায়রুল হাসান, নরসিংদী-১ ইব্রাহিম ভূঁইয়া, নরসিংদী-২ আমজাদ হোসাইন, নরসিংদী-৩ মোস্তাফিজুর রহমান, নরসিংদী-৪ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, নরসিংদী-৫ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম। নারায়ণগঞ্জ-১ আনোয়ার হোসাইন মোল্লা, নারায়ণগঞ্জ-২ অধ্যাপক ইলিয়াস আলী মোল্লা, নারায়ণগঞ্জ-৩ অধ্যক্ষ ইকবাল হোসাইন, নারায়ণগঞ্জ-৪ মাওলানা আব্দুল জব্বার, নারায়ণগঞ্জ-৫ মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমেদ। রাজবাড়ী-১ অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম, রাজবাড়ী-২ হারুন অর রশীদ, ফরিদপুর-১ ড. ইলিয়াছ মোল্লা, ফরিদপুর-২ মাওলানা সোহরাব হোসেন, ফরিদপুর-৩ অধ্যাপক আব্দুত তাওয়াব, ফরিদপুর-৪ মাওলানা সরোয়ার হোসেন, গোপালগঞ্জ-১ মাওলানা আব্দুল হামিদ, গোপালগঞ্জ-২ অ্যাডভোকেট আজমল হোসাইন, গোপালগঞ্জ-৩ অধ্যাপক রেজাউল করিম। মাদারীপুর-১ মাওলানা সারোয়ার হোসেন, মাদারীপুর-২ আব্দুস সোবাহান খান, মাদারীপুর-৩ মো. অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম, শরীয়তপুর-১ ড. মোশাররফ হোসেন মাসুদ, শরীয়তপুর-২ অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হোসেন বকাউল, শরীয়তপুর-৩ মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম।
সুনামগঞ্জ-১ মাওলানা তোফায়েল আহমেদ খান, সুনামগঞ্জ-২ অ্যাডভোকেট শিশির মনির, সুনামগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট ইয়াছিন খান, সুনামগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট শামসউদ্দীন, সুনামগঞ্জ-৫ মাওলানা আব্দুস সালাম মাদানী।
সিলেট-১ মাওলানা হাবিবুর রহমান, সিলেট-২ অধ্যাপক আব্দুল হান্নান, সিলেট-৩ মাওলানা লোকমান আহমদ, সিলেট-৪ জয়নাল আবেদীন, সিলেট-৫ হাফেজ আনোয়ার হোসেন খান, সিলেট-৬ মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।
মৌলভীবাজার-১ মাওলানা আমিনুল ইসলাম, মৌলভীবাজার-২ ইঞ্জিনিয়ার শাহেদ আলী, মৌলভীবাজার-৩ আবদুল মান্নান, মৌলভীবাজার-৪ অ্যাডভোকেট আবদুর রব। হবিগঞ্জ-১ মো. শাহজাহান আলী, হবিগঞ্জ-২ অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান আজমী, হবিগঞ্জ-৩ কাজী মহসিন আহমেদ, হবিগঞ্জ-৪ মাওলানা মোখলেসুর রহমান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ অধ্যাপক মো. আমিনুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মাওলানা মুহাম্মদ মোবারক হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ জুনায়েদ হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আতাউর রহমান সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ অ্যাডভোকেট আব্দুল বাতেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ দেওয়ান নকিবুল হুদা।
কুমিল্লা-১ মনিরুজ্জামান বাহালুল, কুমিল্লা-২ নাজিম উদ্দিন মোল্লা, কুমিল্লা-৩ ইউসুফ হাকিম সোহেল, কুমিল্লা-৪ সাইফুল ইসলাম, কুমিল্লা-৫ ড. মোবারক হোসাইন, কুমিল্লা-৬ কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, কুমিল্লা-৮ অধ্যক্ষ শফিকুল আলম হেলাল, কুমিল্লা-৯ সৈয়দ একেএম সরওয়ার উদ্দিন সিদ্দিকী, কুমিল্লা-১০ মুহাম্মদ ইয়াসিন আরাফাত, কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের।
চাঁদপুর-১ মাওলানা আবু নসর আশরাফী, চাঁদপুর-২ ডা. আবদুল মবিন, চাঁদপুর-৩ অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া, চাঁদপুর-৪ মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজি, চাঁদপুর-৫ অধ্যাপক আবুল হোসাইন, ফেনী-১ এসএম কামাল উদ্দিন, ফেনী-২ অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, ফেনী-৩ ডা. মোহাম্মদ ফখরুদ্দিন, নোয়াখালী-১ মাওলানা মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ, নোয়াখালী-২ মাওলানা সাইয়েদ আহমেদ, নোয়াখালী-৩ বোরহান উদ্দিন, নোয়াখালী-৪ ইসহাক খন্দকার, নোয়াখালী-৫ বেলায়েত হোসাইন, নোয়াখালী-৬ অ্যাডভোকেট শাহ মুহাম্মদ মাহফুজুল হক। লক্ষ্মীপুর-১ নাজমুল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর-২ এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ রেজাউল করিম, লক্ষ্মীপুর-৪ আশরাফুর রহমান হাফিজউল্লা। চট্টগ্রাম-১ অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান, চট্টগ্রাম-২ অধ্যক্ষ নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-৩ আলাউদ্দিন শিকদার, চট্টগ্রাম-৪ আনোয়ার সিদ্দিকী চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৬ শাহজাহান মঞ্জু, চট্টগ্রাম-৭ অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান, চট্টগ্রাম-৮ ডা. আবু নাসের, চট্টগ্রাম-৯ ডা. ফজলুল হক, চট্টগ্রাম-১০ অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, চট্টগ্রাম-১১ মুহাম্মদ শফি, চট্টগ্রাম-১২ ইঞ্জি. লোকমান, চট্টগ্রাম-১৩ অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান, চট্টগ্রাম-১৪ ডা. শাহাদাত হোসাইন, চট্টগ্রাম-১৫ শাহজাহান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৬ মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। কক্সবাজার-১ আব্দুল্লাহ আল ফারুক, কক্সবাজার-২ মাওলানা এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ, কক্সবাজার-৩ শহিদুল আলম বাহাদুর, কক্সবাজার-৪ নুর আহম্মেদ আনোয়ারী, খাগড়াছড়ি- অ্যাডভোকেট এয়াকুব আলী চৌধুরী, রাঙ্গামাটি- অ্যাডভোকেট মোক্তার আহমেদ, বান্দরবান- অ্যাডভোকেট আবুল কালাম।

কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
