রবিবার, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গ্রেফতারি পরোয়ানার একদিন পর মামুনুল হকের জামিন

গ্রেফতারি পরোয়ানার একদিন পর জামিন পেলেন মামুনুল হক। আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন তিনি।

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করলে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এক হাজার টাকা বন্ডে তার জামিন মঞ্জুর করেন।

এর সত্যতা নিশ্চিত করে কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. আবদুর রশিদ বলেন, ২৫ জুন সাক্ষী গ্রহণের ধার্য তারিখে আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। সেই পরোয়ানার পরিপ্রেক্ষিতে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন তিনি। আদালত এক হাজার টাকা বন্ডে তার জামিন মঞ্জুর করেন।

আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, মামুনুল হক অসুস্থ থাকায় ডাক্তার তাকে বিশ্রামের কথা বলেছিলেন। যার কারণে জেরার ধার্য তারিখে তিনি আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। আমরা তার পক্ষে সময় আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের সময় নামঞ্জুর করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। সেই পরোয়ানার পরিপ্রেক্ষিতে আজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে এক হাজার টাকা বন্ডে মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেন।

আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, আসামিপক্ষ ইচ্ছা করেই মামলাটির বিচার কার্যক্রম বিলম্বিত করার চেষ্টা করছেন। রায় তাদের বিপক্ষে যাবে এজন্য দেরি করছেন। যার কারণে আসামি সময় মতো উপস্থিত থাকেন না। ২৫ জুন ধার্য তারিখে সাক্ষীরা আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। কিন্তু আসামি আসেননি। তাই আদালত মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। আজ তিনি আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর চালান ও তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে।

এরপর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মামুনুলকে। পরে এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

একই রকম সংবাদ সমূহ

এবার অপসারিত হতে পারে ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বাররা, চলবে প্রশাসক দিয়ে

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কর্মস্থান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংরক্ষিতবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটি বিলুুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা করেই রোডম্যাপ ঘোষণা: এম সাখাওয়াত

বস্ত্র ও পাট এবং নৌ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াতবিস্তারিত পড়ুন

  • আমার কথা বলে কেউ চাঁদাবাজি করলে ধরিয়ে দিন: আইন উপদেষ্টা
  • ঢাকার দখল হওয়া খাল উদ্ধারে প্রতি সপ্তাহে অভিযান: পরিবেশ উপদেষ্টা
  • আ.লীগ আগামী ৩টি নির্বাচন করতে পারবে না: বিএনপি নেতা হাবিব
  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদের সর্বশেষ সংখ্যা জানালো স্বাস্থ্য উপ-কমিটি
  • ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর ঠাঁই হবে না’, ভারতকে প্রতিশ্রুতি বিএনপির
  • ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ
  • বিএফইউজে সভাপতি রুহুল আমিন গাজী মারা গেছেন
  • কলারোয়ার আবু আসাদকে পাসপোর্টের অতি. ডিজি পদে পুনর্বহাল
  • ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন করতে সরকারকে সহায়তা করবো: সেনাপ্রধান
  • খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করলেন সাবেক এমপি হাবিব
  • ফোন নম্বর মুখস্থ থাকাই কাল হলো তোফাজ্জলের?
  • আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদর দপ্তর