রবিবার, জানুয়ারি ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘জনসভায় বক্তৃতা করলে একটু রস-কষ লাগে’

‘খেলা হবে’, ‘তলে তলে’ দুটি শব্দযুগল ব্যবহারের যুক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জনসভায় যখন বক্তৃতা করব, সেখানে একটু রস-কষ লাগে।

তিনি বলেন, ওখানে কথা-বার্তা তলে তলে আর ভেতরে ভেতরে—ওই তলে তলে কথাটা পাবলিক আবার খায় (পছন্দ করে)। খেলা হবে যে বলি, এটা কেন বলি? পাবলিক খায়। জনগণ যেটা চায় সেটাই বলব।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন।

বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ও ওই দেশগুলোর মধ্যে কনফ্লিক্টে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে কিনা সে বিষয়েও কথা বলেন সেতুমন্ত্রী। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের কনসার্ন চীন। আপনি বলছেন ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক আছে। সে ক্ষেত্রে কি চীনের সঙ্গে আপনারা দূরত্ব বজায় রাখছেন বা রাখবেন—প্রশ্ন করা হলে কাদের বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে দূরত্ব তো নেই। আমাদের অবকাঠামোগত উন্নয়নে চীনের ভূমিকা আছে। সেটাকে তো আমরা বাইপাস করতে পারব না। তাদের সাহায্য আমরা নিচ্ছি।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির পুনরুল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা কারো সঙ্গে শত্রুতা চাই না। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব; এটাই আমাদের নীতি। আর ফখরুল সাহেবরা যে অর্থে বলেন, সে অর্থে আমরা চিন্তা করিনি। এখানে ভারত আর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হওয়ার অর্থ এই নয় যে, তারা আমাদের ইলেকশনে এসে ইন্টারফেয়ার করবে। আমাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। এমন উদ্ভট কল্পনা আমরা করি না। আমাদের ক্ষমতায় বসাতে পারে আমাদের দেশের জনগণ, অন্য কোনো দেশ নয়।

বিএনপি পরিষ্কারভাবে বলেছে নির্বাচন হতে দেবে না। সাধারণ মানুষের প্রশ্ন নির্বাচন আদৌ হবে কি না—গণমাধ্যমকর্মীরা দৃষ্টি আকর্ষণ করতে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন সময় মতো হবে, সংবিধান অনুযায়ী। কারো স্বার্থে বশীভূত হয়ে নির্বাচনি প্রক্রিয়া আসবে না।’

তিনি বলেন, ‘ইলেকশনে আওয়ামী লীগ হেরে গেলে তখনই বিএনপির চোখে একমাত্র অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা হেরে গেলেই তাদের জন্য নির্বাচন ভালো। নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য। এখন আমরা সুইসাইড করব নাকি বিএনপির জন্য? তারা তো যে কোনো মূল্যে ইলেকশনে জিততে চায়, ওই সুবিধাগুলো চায়। এখন এই গ্যারান্টি তাদের কে দেবে? ইলেকশন কমিশন দেবে যে, ইলেকশনে তোমরাই জিতবে। এই গ্যারান্টি না দিলে তারা তো আসবে বলে মনে হয় না।

বিএনপির রাজনীতির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির বুলির বেলুন, ফাঁপানো বেলুন চুপসে যাবে। জনগণ ছাড়া তো কিছু হয় না। আন্দোলন করবেন, পাবলিক লাগবে। পাবলিক অংশগ্রহণ করেছে আন্দোলনে এমন কিছু দেখাতে পারেননি। নেতাকর্মীদের নিয়ে কিছু কর্মসূচি পালন করেছেন। এ দিয়ে বাংলাদেশে সরকারের ক্ষমতাচ্যুতি সম্ভব না।

আরেক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত আছি, অশান্তি করলে অশান্তির জবাব আছে। তারা প্রস্তুত আমরাও প্রস্তুত। তারা নির্বাচনে বাধা দিতে প্রস্তুত, আমরা নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে করতে প্রস্তুত।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

ঐক্যের মাঝে এ সরকারের জন্ম, একতাই শক্তি: ড. ইউনূস

ঐক্যের মাঝে অন্তর্বর্তী সরকারের জন্ম হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.বিস্তারিত পড়ুন

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সর্বদলীয় বৈঠক

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.বিস্তারিত পড়ুন

ওষুধ-পোশাকসহ নিত্যপণ্যের ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

ওষুধ, পোশাকসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ওপর যে বাড়তি ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে-বিস্তারিত পড়ুন

  • জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকীর কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
  • ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে ভারত কোনোভাবেই স্থির হতে পারছে না: রিজভী
  • ১৭ বছর পর কারামুক্ত বিএনপির লুৎফুজ্জামান বাবর
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের গেজেট প্রকাশ
  • এমপিদের সুবিধা কমানো, একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নয়
  • প্রধান উপদেষ্টার ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছে না বিএনপি
  • আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় ৯০ শতাংশ মানুষ : সংস্কার কমিশন
  • সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বৃদ্ধি
  • রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিশন গঠন
  • সংস্কার বাস্তবায়ন করতে চাই, নির্ভর করবে রাজনৈতিক দলের ঐক্যের ওপর : আসিফ নজরুল
  • ছাত্রীদের আবাসনের জন্য মাসে ৩ হাজার টাকা দেবে ঢাবি
  • সংস্কার প্রতিবেদন থেকে হবে নতুন বাংলাদেশ, তার ভিত্তিতেই সবকিছু: প্রধান উপদেষ্টা