বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঠান্ডা-গরম আবহাওয়ায় শিশুর যত্ন

ঠান্ডা ও গরমের এ সময় অনেক শিশুরাই অসুস্থ হয়ে পড়ছে! দিনের বেলা গরম আর রাতে ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শুধু শিশুরাই নয়, বড়রাও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন!

আবহাওয়ার ওঠা-নামার এ সময় সহজেই শিশুরা ঠান্ডা-জ্বর-কাশিতে আক্রান্ত হয়। তাই শিশুকে এ সময় সঠিক পরিচর্যার মধ্যে রাখতে হবে।

এ সময় শিশুদের ভাইরাস জ্বর হতে পারে। এমনটি হলে প্রচুর পানি ও ফলের রস খাওয়াতে হবে শিশুকে। জ্বরের মাত্রা ১০০ ডিগ্রীর বেশি হলে অবশ্যই শিশুকে হাসপাতালে নিতে হবে।

শীতের শেষের দিকে, শিশুর শরীরে চুলকানি ও র্যাশের মতো বিভিন্ন সমস্যাও দেখা দেয়। যা পরবর্তীতে মারাত্মক ফুসকুড়িওতে পরিণত হতে পারে। এ সময় অ্যালার্জি বেড়ে গিয়ে র‍্যাশ, ফুসকুড়ি বা চুলকানি হয়ে থাকে।

এজন্য যেসব শিশুর অ্যালার্জি আছে, তাদের ফুল থেকে দূরে রাখুন। আর বাইরে বের হওয়ার আগে অবশ্যই শিশুকে মাস্ক পরিয়ে নিন। বাইরে থেকে ফিরেই সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধুয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি নিয়মিত গোসল ও পরিষ্কার জামা-কাপড় পরতে হবে শিশুকে।

এ সময় আরও কিছু উপায়ে শিশুর যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। রইলো টিপস-

>> শীত কম থাকলেও রাতের শেষের দিকে আবহাওয়া বেশ ঠান্ডা থাকে। হয়তো ঘুমের মধ্যে শিশু শরীর থেকে লেপ বা কম্বলটি সরিয়ে ফেলে। এজন্য শেষ রাতের দিকে শিশুকে গরম কাপড়ে ঢেকে রাখুন।

>> শিশুকে একেবারেই পাতলা কাপড় পরিয়ে রাখবেন না। আবার বেশি ভারী কাপড় পরিয়ে রাখলেও শিশুর ঘাম হতে পারে। এতেও শিশুর ঠান্ডা লাগতে পারে। তাই দিন ও রাতের তাপমাত্রা বুঝে শিশুকে পোশাক পরান।

>> আবহাওয়া যেমনই হোক না কেন শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। শিশুর শরীর জীবাণুমুক্ত রাখতে গোসলের পানিতে অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড বা নিমের পাতা মিশিয়ে গোসল করাতে পারেন।

>> ছোটদের ত্বক অনেক কোমল ও সংবেদশীল হয়ে থাকে। তাই এ সময় জেনে-বুঝে শিশুর ত্বকের যত্ন নিন। শীতের শেষের দিকে ত্বক আরও খসখসে হয়ে যায়। তাই শিশুর শরীরে বডি লোশন বা অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

>> দিনের বেলায় হালকা গরম থাকার কারণে শিশুর শরীর অনেক সময় ভিজে যেতে পারে ঘামে। এজন্য শিশুর বগল বা কুচকিতে ফাঙ্গাল ইনফেকশন যাতে না হয় এজন্য নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন এবং টেলকম পাউডার ব্যবহার করুন।

>> শিশুর শরীর ঘামছে বলে জোরে ফ্যান চালাবেন না। যদি ফ্যান চালাতেই হয়, তবে হালকা করে ছেড়ে রাখুন। রাতে ফ্যান না চালানো উচিত। অনেক সময় শুধু ফ্যানের বাতাসের কারণেও শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে।

>> ঋতু পরিবর্তনে শিশুরা ডায়রিয়াতেও বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। তাই এ সময় শিশুর খাবারের প্রতি লক্ষ্য রাখুন। স্বাস্থ্যকর খাবার বেশি খেতে দিন। ফাস্টফুড কিংবা প্রকৃতিজাত কোনো খাবার শিশুকে খাওয়াবেন না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বিদায়ের পথে রমজান; প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা

বিদায়ের পথে রমজান; প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা মুহাঃ আসাদুজ্জামান ফারুকী এইতো ক্ষণিক কালবিস্তারিত পড়ুন

১০ দেশে অল্প খরচে পড়তে পারেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা

উন্নত ক্যারিয়ার গড়ার আশা থাকে সব শিক্ষার্থীরই। এ ক্ষেত্রে অনেকের ভাবনায় থাকেবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের নতুন তালিকা প্রকাশ করলো ফোর্বস

সারা বিশ্বে যখন অর্থনৈতিক সংকট চলছে, তখন বিশ্বের ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে।বিস্তারিত পড়ুন

  • দেশের বাজারে ইনফিনিক্সের নোট ৪০ সিরিজ
  • ইফতারের পর ধূমপানে যেসব ক্ষতি হচ্ছে শরীরের
  • ২২৬ ফুট উঁচু মিনারের মসজিদ, নামাজ পড়েন আড়াই হাজার মুসল্লি
  • প্রেস্টিজিয়াস ব্র্যান্ড অব এশিয়া’ অ্যাওয়ার্ড জিতল বসুন্ধরা টিস্যু
  • ফেসবুক উধাও নিয়ে যা বলছে পুলিশ
  • ব্লাড ক্যানসার কেন হয়? ভালো হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?
  • অনলাইনে যেসব বিষয় মেনে চললে বিপদ কম
  • শিশু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কি না কীভাবে বুঝবেন
  • দুধের সঙ্গে যে পাঁচটি খাবার মিশিয়ে খেলে হতে পারে বিপদ
  • মিয়ানমারে সংঘাতে ভীতিকর বাংলাদেশ সীমান্ত, সেন্টমার্টিনে জাহাজ চলাচল বন্ধ
  • অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা
  • বিয়ের আসর ছেড়ে পালালেন বর, তুলে এনে বিয়ে দিলো পুলিশ!