সোমবার, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে এবার বিস্ফোরক মন্তব্য কাদের মির্জার

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা বলেছেন, ‘সদ্য সমাপ্ত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়েও বেশি অনিয়ম হয়েছে, ভোটের অনিয়ম না, আমাদের নেতা-কর্মীদের অনিয়ম হয়েছে গত পার্লামেন্ট নির্বাচনে। ১০-১৫ জন, ২০ জন নারী এনে ৫০০ টাকা ৫০০ টাকা করে দিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। কোনো অফিসার কিংবা আমরা যখন যাই, সেখানে তখন তাঁদের দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভোট হয়েছে এই সিস্টেমে। মিথ্যা কথা বলেছি?…না। এবারের নির্বাচনে (উপজেলা পরিষদ) ওনারা (কাদের মির্জার প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী) অনিয়ম করেনি? চর কাঁকড়ার ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এক ছেলে আমাদের সাথে থেকে ১০০ ভোট একসঙ্গে মেরেছে দোয়াত-কলম প্রতীকে।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বলেন, ‘আমাদের সমাজ থেকে একটা জিনিস আমরা দূর করতে পারিনি। সেটা হলো দুর্নীতি। দুর্নীতি আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে। এই থেকে আমাদের সমাজকে রক্ষা করতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। যে শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি সম্মান করত দেশের মানুষ, সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আজকে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিতে ডুবে গেছে।’

শুক্রবার বিকালে বসুরহাট পৌরসভা মিলনায়তনে উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও দুই ভাইস চেয়ারম্যানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কাদের মির্জা ওই মন্তব্য করেন।

কাদের মির্জার বক্তব্যটি দলের নেতাকর্মীরা ফেসবুকে লাইভে প্রচার করেন।

কাদের মির্জা বলেন, ‘থানায় গিয়ে কারও ইজ্জত-সম্মান থাকে না। টাকা দেবেন, আপনি ভদ্রলোক। টাকা দেবেন না আপনি বের হয়ে যান। একটা সালিসও তারা শেষ করতে পারে না। থানায় ঘুরতে ঘুরতে মানুষের স্যান্ডেলের তলা ক্ষয় হয়ে গেছে। বিচার নাই। মানুষ আজকে বিচার পায় না। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হবে, এটার বিকল্প নেই। ন্যায় কথা বলতে গিয়ে নিজের পরিবারের বিরুদ্ধে যদি যায়, সে কথা বলতে হবে নবনির্বাচিত তিন জনপ্রতিনিধিকে।’

বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘অন্যায়কারী আপনাদের ভাই হলেও তাকে কোনো দিন প্রশ্রয় দেবেন না। আমি আমার ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইলেকশন করেছি, ওপরে আল্লাহ জানে। আমি করেছি মনেপ্রাণে। আমি করেছি ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বেয়াদবির জন্য। আমার সাথে বেয়াদবির জন্য। আমরা যখন যার জন্য কাজ করি ইমানদারির সঙ্গে করি।’

উল্লেখ্য, গত ২৯ মে তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কোম্পানীগঞ্জে ভোট হয়। এতে কাদের মির্জার ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেন। তবে কাদের মির্জা সমর্থন দেন গোলাম শরীফ চৌধুরীকে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুনে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করবে নেপাল

ত্রিপক্ষীয় এক চুক্তির আওতায় ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে রপ্তানি করবে নেপাল। জুনবিস্তারিত পড়ুন

পদত্যাগের গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন নাহিদ ইসলাম

রোববার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার বাসভবন যমুনায় গিয়ে সাক্ষাৎ করেন নাহিদবিস্তারিত পড়ুন

সবার সহযোগিতায় ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতে চাই: সিইসি

নির্বাচন কমিশন সকলকে নিয়ে ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতেবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘যখন কেউ সাহস করেনি, তখন বিএনপি ৩১ দফা দিয়েছিল’ : তারেক রহমান
  • ভোটার এলাকা স্থানান্তর কার্যক্রম চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত
  • ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব
  • ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা
  • স্থানীয় সরকারব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার প্রস্তাব
  • গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা
  • আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের ‘বিশেষ’ তালিকা করছে পুলিশ
  • বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন : সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যেসব সিদ্ধান্ত
  • আওয়ামী সরকারের উৎখাতের কারণ উঠে এলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে
  • ইংরেজি শিখলেই বাংলা ভুলে যেতে হবে, এমনটি নয় : প্রধান উপদেষ্টা
  • এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
  • অন্তর্বর্তী সরকার বিপন্ন ভাষা সংরক্ষণ ও বৈচিত্র্য নিশ্চিতে জোর দিচ্ছে: পররাষ্ট্র সচিব