শনিবার, ডিসেম্বর ২১, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বেঁচে থাকলে সব অঙ্গনে শেখ কামাল অবদান রাখতে পারতো : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শেখ কামাল যদি বেঁচে থাকতো তাহলে সমাজকে অনেক কিছু দিতে পারত। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিল শেখ কামাল। খেলাধুলা, সাংস্কৃতি চর্চা, রাজনীতি সব প্রতিভাই ছিল তার মধ্যে।

তিনি বলেন, যারা সেদিন কামালসহ পরিবারের সব সদস্যকে হত্যা করেছে তাদের মধ্যে এমন কেউ ছিল না যারা আমাদের বাড়িতে ভাত-নাস্তা খায়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র ক্রীড়া সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আয়োজিত দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভায় গণভবন থেকে যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। পুরোটা বক্তব্যজুড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অতীতের স্মৃতি মনে করে আবেগ-আপ্লুত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আর কামাল ছোটবেলায় যখন একসঙ্গে খেলাধুলা করতাম তখন আমাদের মধ্যে অনেক ঝগড়াঝাটি মারামারি হতো। তাৎক্ষণিক আবার আমরা ভাই-বোন মিশে যেতাম।

তিনি বলেন, কামাল ছোট ছিল সে বাবাকে অনেক সময় কাছে পেত না। তখন তো বাবা সব সময় জেল থাকতো। তাই অনেক সময় যখন আমরা খেলাধুলা করতাম এর ফাঁকে আমি যখন আব্বাকে আব্বা বলে ডাকতাম তখন কামাল আমাকে বলতো হাসু আপা ও আপা আমি তোমার আব্বাকে একটু আব্বা বলে ডাকি।

শেখ হাসিনা বলেন, মাকে প্রচণ্ডভাবে সহযোগিতা করতো কামাল। ছোটবেলা থেকেই সে অত্যন্ত দায়িত্বশীল ছিল। প্রত্যেকটা কাজে দায়িত্বের সঙ্গে পালন করতো। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমার বাবা যে সেনাবাহিনী গড়ে তুলেছিলেন সেই সেনাবাহিনীর কিছু সদস্য আমাদের পুরো পরিবারের সদস্যদের হত্যা করে। জানি না কী অপরাধ ছিল? বাবার তৈরি সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাতেই তার মৃত্যু হলো। একই সঙ্গে শেখ কামাল শেখ জামাল তারাও সেনাবাহিনীর সদস্য ছিলেন তাদেরকেও গুলি করে হত্যা করা হয়।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তিনি দেশকে যেভাবে গড়ে তুলছিলেন, বেঁচে থাকলে দেশকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারতেন। সারাটা জীবন তিনি দেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছেন। ত্যাগ স্বীকার করেছেন শেষ পর্যন্ত দেশের জন্য তিনি জীবন দিয়ে গেলেন। প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে আমার মা পাশে থেকে আব্বাকে সহযোগিতা করেছে।

তিনি বলেন, আমাদের সেনাবাহিনী যারা কখনোই প্রমোশন পেত না। মেজর জিয়াকে বঙ্গবন্ধু প্রমোশন দিয়ে ছিলেন। ১৫ আগস্ট একইসঙ্গে তিনটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তারা শেখ মনি এবং আমাদের অন্যান্য স্বজনদের হত্যা করে।

তিনি বলেন, আল্লার কাছে লাখও শুকরিয়া আদায় করি দেশের জনগণ আমাকে ক্ষমতায় এনেছিলেন। আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছিলেন যে কারণে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার পেয়েছিলাম। যারা এ দেশের রাষ্ট্রপতিসহ একটি পরিবারকে, পরিবারের সদস্যদের নিশংসভাবে হত্যা করেছে তাদের বিচার করার সুযোগ পেয়েছি। আল্লাহর কাছে এ জন্য শুকরিয়া আদায় করছি। না পারলে সারা জীবন জ্বলে পুড়ে মরতাম।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে তথ্যবিস্তারিত পড়ুন

উপদেষ্টা হাসান আরিফের দাফন সোমবার

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি, বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা এএফ হাসান আরিফের মরদেহ সোমবারবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুলিশের বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন

শেখ আমিনুর হোসেন, সাতক্ষীরা: আজ ১৬ ডিসেম্বর। ৫৪তম মহান বিজয় দিবস। বাঙালিবিস্তারিত পড়ুন

  • ২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ এর প্রথমার্ধে হতে পারে নির্বাচন
  • জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
  • ‘অমর গাঁথা মহান বিজয় দিবস’
  • নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আমরা সরে যাব: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মাথাপিছু জাতীয় আয়, ভারত-পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে
  • শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি
  • রাজনৈতিক বিরোধিতাকে ‌‘সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে চালিয়েছে আওয়ামী লীগ: মার্কিন প্রতিবেদন
  • যুক্তরাষ্ট্র অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে : হোয়াইট হাউসের প্রেস ব্রিফিং
  • তুরস্কের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি নেতারা
  • প্রকৃত গণতন্ত্রের চর্চা করতে হবে: তারেক রহমান
  • যাত্রা শুরু করলো ‘অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স’
  • টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌপথে সব ধরণে ট্রলার চলাচল বন্ধ