বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাজনৈতিক দলগুলোকে সহনশীল হতে বললেন প্রধান বিচারপতি

দেশের সব রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের একে অপরের প্রতি সহনশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি বলেন, রাজনৈতিক মতভেদ থাকতে পারে। কিন্তু প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে একে অপরের প্রতি সহনশীল হতে হবে।

শনিবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে ‘মানবাধিকার সুরক্ষায় প্যানেল আইনজীবীগণের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা। উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানী, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ সাইফুর রহমান প্রমুখ।

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের যেমন মানবাধিকার রয়েছে। তেমনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশেরও মানবাধিকার রয়েছে। রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ওপর অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করলে যেমন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়। ঠিক তেমনি পুলিশের ওপরও অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করলে মানবাধিকারের লঙ্ঘন হয়।

আসামিদের পায়ে ডান্ডাবেড়ি পরানোর বিষয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, শুধুমাত্র ভয়ংকর আসামিদের আদালতের অনুমতি নিয়ে ডান্ডাবেড়ি পরানোর কথা আমরা একটা রায়ে বলে দিয়েছি। কারণ, ডান্ডাবেড়ি পরানো না থাকার কারণে কিছুদিন আগে আদালত থেকে আসামিদের পালিয়ে যেতে দেখেছেন। প্রধান বিচারপতি সব মানুষের মানবাধিকার রক্ষায় প্যানেল আইনজীবীদের কাজ করার আহ্বান জানান।

প্রধান বিচারপতি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মানবাধিকারের লঙ্ঘন হয়েছিল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, জাতীয় ৪ নেতার হত্যা এবং এই হত্যাকাণ্ডের খুনিদের বিচারের আওতায় না আনার জন্য ইনডেমনিটি অ্যাক্ট পাশ করা।

তিনি বলেন, মৌলিক অধিকার আর মানবাধিকারের পার্থক্য রয়েছে। মৌলিক অধিকার একেক দেশে একেক রকম, কিন্তু, মানবাধিকার সারা বিশ্বে এক রকম। আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকে মানবাধিকারের ধারণা নানা মাত্রায় প্রকাশিত হয়েছে। মানবাধিকার প্রয়োগ হয় আইন প্রয়োগের মাধ্যমে। এজন্য আইন বিভাগ আছে আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে। আর বিচার বিভাগ আছে আইন প্রয়োগের প্রয়োজনে। আর সেই আইন প্রযুক্ত হয় আইনজীবীদের কর্মকুশলতায়। মানবাধিকারের সঙ্গে তাই আইনজীবীদের সম্পর্ক আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা। তাদের জন্য আয়োজিত আজকের এই কর্মশালা আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে।

কমিশনের প্যানেল আইনজীবীদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচার প্রার্থীদের পাশে দাঁড়ালে মনে রাখবেন আপনি মানবাধিকার কর্মী। নিজ পেশার প্রতি মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হোন।

তিনি মানবাধিকার কমিশনকে হাজতে থাকলে হাজতবাসীদের জন্য খাবারের বাজেট আছে কিনা; দীর্ঘদিন বিনা বিচারে কারাগারে যারা আছেন, পাবনা মানসিক হাসপাতালে মানসিক রোগী না হয়েও যারা আটক আছেন তাদের মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ায় বড় পরিবর্তন আসছে। আর থাকছে না নিবন্ধনবিস্তারিত পড়ুন

সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা

সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা আছে। কিন্তু আমরা তা এখনো পুরোপুরি আহরণবিস্তারিত পড়ুন

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের নতুন সচিব নিয়োগ পেয়েছেন জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • যারা পিআর দাবি করে তাদের উদ্দেশ্য সন্দেহজনক: রিজভী
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • জাতীয় পার্টি জিন্দা লা/শ: শেখ হাসিনা
  • চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ: ইসি সচিব
  • যিনি সম্মানের যোগ্য, তাকে সেই সম্মান দিতে হবে : জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে মাহফুজ
  • এবার সামনে এলো হাসিনা ও ইনুর চাঞ্চল্যকর অডিও রেকর্ড
  • জুলাই সনদ: ফিরছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আইনসভা ২ কক্ষের, প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রধান নয়
  • ‘না ভোট’ রাখার প্রস্তাব দেয়নি বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
  • প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • প্রধান উপদেষ্টা ক্লিয়ার করেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : রিজওয়ানা
  • রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই: রিজওয়ানা