মঙ্গলবার, নভেম্বর ৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাজনৈতিক দলগুলোকে সহনশীল হতে বললেন প্রধান বিচারপতি

দেশের সব রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের একে অপরের প্রতি সহনশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি বলেন, রাজনৈতিক মতভেদ থাকতে পারে। কিন্তু প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে একে অপরের প্রতি সহনশীল হতে হবে।

শনিবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে ‘মানবাধিকার সুরক্ষায় প্যানেল আইনজীবীগণের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা। উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানী, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ সাইফুর রহমান প্রমুখ।

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের যেমন মানবাধিকার রয়েছে। তেমনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশেরও মানবাধিকার রয়েছে। রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ওপর অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করলে যেমন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়। ঠিক তেমনি পুলিশের ওপরও অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করলে মানবাধিকারের লঙ্ঘন হয়।

আসামিদের পায়ে ডান্ডাবেড়ি পরানোর বিষয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, শুধুমাত্র ভয়ংকর আসামিদের আদালতের অনুমতি নিয়ে ডান্ডাবেড়ি পরানোর কথা আমরা একটা রায়ে বলে দিয়েছি। কারণ, ডান্ডাবেড়ি পরানো না থাকার কারণে কিছুদিন আগে আদালত থেকে আসামিদের পালিয়ে যেতে দেখেছেন। প্রধান বিচারপতি সব মানুষের মানবাধিকার রক্ষায় প্যানেল আইনজীবীদের কাজ করার আহ্বান জানান।

প্রধান বিচারপতি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মানবাধিকারের লঙ্ঘন হয়েছিল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, জাতীয় ৪ নেতার হত্যা এবং এই হত্যাকাণ্ডের খুনিদের বিচারের আওতায় না আনার জন্য ইনডেমনিটি অ্যাক্ট পাশ করা।

তিনি বলেন, মৌলিক অধিকার আর মানবাধিকারের পার্থক্য রয়েছে। মৌলিক অধিকার একেক দেশে একেক রকম, কিন্তু, মানবাধিকার সারা বিশ্বে এক রকম। আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকে মানবাধিকারের ধারণা নানা মাত্রায় প্রকাশিত হয়েছে। মানবাধিকার প্রয়োগ হয় আইন প্রয়োগের মাধ্যমে। এজন্য আইন বিভাগ আছে আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে। আর বিচার বিভাগ আছে আইন প্রয়োগের প্রয়োজনে। আর সেই আইন প্রযুক্ত হয় আইনজীবীদের কর্মকুশলতায়। মানবাধিকারের সঙ্গে তাই আইনজীবীদের সম্পর্ক আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা। তাদের জন্য আয়োজিত আজকের এই কর্মশালা আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে।

কমিশনের প্যানেল আইনজীবীদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচার প্রার্থীদের পাশে দাঁড়ালে মনে রাখবেন আপনি মানবাধিকার কর্মী। নিজ পেশার প্রতি মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হোন।

তিনি মানবাধিকার কমিশনকে হাজতে থাকলে হাজতবাসীদের জন্য খাবারের বাজেট আছে কিনা; দীর্ঘদিন বিনা বিচারে কারাগারে যারা আছেন, পাবনা মানসিক হাসপাতালে মানসিক রোগী না হয়েও যারা আটক আছেন তাদের মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। এবিস্তারিত পড়ুন

বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন

দেশে অবৈধভাবে আমদানিকৃত ও নিবন্ধনবিহীন মোবাইল ফোনের ব্যবহার রোধে আগামী ১৬ ডিসেম্বরবিস্তারিত পড়ুন

গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব, যেসব সুবিধা পাবেন

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষজ্ঞদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • এসবই নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র: মির্জা ফখরুল
  • বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন
  • গণভোটের তারিখ ঘোষণায় যত দেরি হবে, জাতীয় নির্বাচন তত সংকটের মধ্যে পড়বে: গোলাম পরওয়ার
  • ড. ইউনূসের প্রতি যে আহবান জানালো এনসিপি
  • আহত না হয়েও ‘জুলাই যোদ্ধা’, বাতিল হলো ১২৮ জনের গেজেট
  • মাদ্রাসা শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান, আহত ১৫
  • দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়ায় যা যা রয়েছে
  • সংবিধান সংস্কারে গণভোট আয়োজনের পরামর্শ ঐকমত্য কমিশনের
  • সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
  • জুলাই সনদের সুপারিশ ২৭০ দিনের মধ্যে অটোমেটিক পাস হয়ে যাবে, এটা হাস্যকর : সালাউদ্দিন
  • জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু