সোমবার, মার্চ ৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রিজার্ভ চুরিকেও হার মানিয়েছে বেক্সিমকো: শ্রম উপদেষ্টা

দেশের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপ। এর মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠানের নামেই ১১টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮ হাজার কোটি টাকার ওপরে ঋণ নেওয়া হয়েছে। অস্তিত্ববিহীন ১৬টি প্রতিষ্ঠানের নামে নেওয়া হয়েছে আরও ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ। সব মিলিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ রয়েছে বেক্সিমকোর।

উপযুক্ত জামানত ছাড়াই এসব ঋণ নেওয়া হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। বেক্সিমকো গ্রুপের এই ঋণ কেলেঙ্কারিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির থেকেও বড় কেলেঙ্কারি বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সাখাওয়াত হোসেন জানান, বেক্সিমকো টেক্সটাইলস অ্যান্ড অ্যাপারেলস লিমিটেডের নামে ১১টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮ হাজার ৫৪৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। সন্দেহ করা হচ্ছে উপযুক্ত জামানত ছাড়াই এই ঋণ নেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে সোনালী ব্যাংক থেকে ১ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা, অগ্রণী ব্যাংক থেকে ৪২০ কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংক থেকে ৯৮৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা, জনতা ব্যাংক থেকে ২৩ হাজার ২৮৫ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে ৩১৫ কোটি, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) থেকে ৩৩৩ কোটি, এবি ব্যাংক থেকে ৯৮৩ কোটি, এক্সিম ব্যাংক থেকে ৪৯৭ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ৬০ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে ৯৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ৭৮ কোটি ২২ লাখ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেড (বিআইএফএফএল) থেকে ৮৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে বলে জানান শ্রম উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, সম্পূর্ণ টাকা বেক্সিমকো টেক্সটাইলস অ্যান্ড অ্যাপারেলস লিমিটেডের ঋণ। মোট হচ্ছে ২৮ হাজার ৫৪৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। আগেই বলেছি ১৬টি অস্তিত্ববিহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এসব ঋণ ব্যাড ঋণ (খেলাপি ঋণ) কি না তা আমরা ব্যাংকের কাছে জিজ্ঞাসা করবো। এসব ব্যাংকের একটা খতিয়ান বা ইনকোয়ারি করা হবে। বিশেষ করে এই টাকাগুলো কীভাবে নেওয়া হয়েছে। আমরা যা দেখতে পারছি চর্মচক্ষে মনে হয় ব্যাংকে আমাদের প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার চুরি হয়েছিল (বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি) তার থেকে বড় কেলেঙ্কারি। এই টাকা আমাদের টাকা, আপনাদের টাকা, ট্যাক্সের টাকা ব্যাংকে রেখেছে লোকজন। সেখান থেকে এটা উজাড় হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী

নারী-পুরুষ সবার জন্যই প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নারী-পুরুষ সবার জন্যই প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে.বিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন দেরিতে করতে কূটকৌশল হচ্ছে: সালাহউদ্দিন

আগামী জাতীয় নির্বাচন দেরিতে করতে কিছু কিছু কূটকৌশল প্রণয়ন হচ্ছে বলে অভিযোগবিস্তারিত পড়ুন

স্বৈরশাসক হাসিনার নৃশংসতা নথিভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শাসক শেখ হাসিনার শাসনামলেবিস্তারিত পড়ুন

  • ওলামা মাশায়েখ ও এতিমদের সম্মানে বিএনপির ইফতার
  • স্কুলে ভর্তিতে ৫% কোটা পাবে অভ্যুত্থানে আহত-নিহতদের সন্তানরা
  • আমরা কারো এজেন্ডা বাস্তবায়নে আসিনি: সিইসি
  • ৩০ জুনের মধ্যে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন
  • সাবেক ডিজিএফআই প্রধান সাইফুলের বাসা থেকে আড়াই কোটি টাকা উদ্ধার
  • স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ জনেরও কম, পাবেন যোগ্যরা
  • মহাসড়কের হোটেল-রেস্তোরাঁয় ইএফডি বাধ্যতামূলক
  • তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে চার রিভিউয়ের শুনানি ৮ মে
  • খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে: প্রেস সচিব
  • রমজানে চলবে অলআউট অ্যাকশন, অপরাধীদের জন্য আতঙ্ক হতে চাই : ডিবিপ্রধান
  • চলতি মাসেই নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করুন: সালাহউদ্দিন
  • জাতীয় নাগরিক পার্টির কোনো রাজনৈতিক দর্শন পাইনি: রিজভী