বুধবার, মে ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সমালোচনাকারীরা আইনটি না পড়ে এসব বলছেন: আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে যারা সমালোচনা করছেন, তারা আইনটি না পড়েই এসব বলছেন।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী। এর আগে সচিবালয়ে তার সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস।

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করায় সন্তোষ প্রকাশ করেন জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি। তবে প্রস্তাবিত নতুন আইন সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত কিছু জানতে পারেননি বলেও উল্লেখ করেন গোয়েন লুইস।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, নতুন আইনে যা পরিবর্তন হয়েছে বলে জানা গেছে, তা যেন কার্যকর হয় সে ব্যাপারে আশাবাদী তারা। তবে প্রস্তাবিত নতুন আইন সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত তিনি জানতে পারেননি।

এ সময় আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি সংশোধনও না, রহিতও না; এটি পরিবর্তন করা হয়েছে। আইনটিতে এত বেশি পরিবর্তন হয়েছে যে, পুরনো নামটি রাখলে সংশোধনীই বলতে হতো। আর এতে করে মানুষ বিভ্রান্ত হতো। আইনের ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্যই নামটি রাখা হয়েছে সাইবার সিকিউরিটি আইন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাদের মামলা রয়েছে, সেগুলো চলমান আইনেই বিচার হবে। তবে বর্তমান আইনে যেহেতু সাজা কমানো হয়েছে, তাই আগের মামলাগুলো নতুন আইনে নেওয়া যায় কিনা তা ভাবছে সরকার।

অনেকেই প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনেরও সমালোচনা করছেন। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, যারা সমালোচনা করছেন, তারা আইনটি না পড়ে এসব বলছেন।

এই আইনে মানুষের হয়রানি কমছে না বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী শাহদীন মালিক। এ ছাড়া অনেক আইনজীবীও এর সমালোচনা করেছেন।

এ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘তারা (সমালোচনাকারী) সরকারের কোনো পদক্ষেপকেই ভালো মনে করেন না। কিন্তু সরকার দেশের জন্য যা ভালো তাই করে।’

এর আগে সোমবার মন্ত্রিসভা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংস্কার করে নতুন একটি আইন করার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়।

সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ নামটি পরিবর্তন করে তার বদলে নতুন নাম হবে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধিকাংশ ধারা নতুন আইনেও থাকবে। তবে বিতর্কিত বিভিন্ন ধারায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

যেসব ধারা নিয়ে বেশি বিতর্ক ছিল, কয়েকটি ক্ষেত্রে সেগুলোর সাজা কমিয়ে আনা হবে। যেমন- ‘জামিন অযোগ্য’ কয়েকটি ধারাকে করা হয়েছে ‘জামিন যোগ্য’।

এ ছাড়া মানহানি মামলায় কারাদণ্ডের বিধান বাদ দিয়ে রাখা হবে শুধু জরিমানার বিধান। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে কমানো হবে সাজা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে চিকিৎসকের সুখবর দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

চিকিৎসকদের পেশাগত মর্যাদা ও কর্মপরিবেশ উন্নয়নের অংশ হিসেবে ৭ হাজার চিকিৎসককে পদোন্নতিবিস্তারিত পড়ুন

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিবের ৬টি পদ সংরক্ষিত থাকবে, প্রজ্ঞাপন

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিবের ছয়টি পদ সংরক্ষিত থাকবে। এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারিবিস্তারিত পড়ুন

৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে ডা. জোবাইদা রহমানের আপিল

দুর্নীতি মামলায় ৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেছেন তারেক রহমানের স্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • সুন্দরবনের ১০ কিমির মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ
  • চিকিৎসাখাতে শৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
  • পুলিশের হাতে আর মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • ড. ইউনূসের কোনো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নেই: প্রেস সচিব
  • ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষমতা চান সিভিল সার্জনরা
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • নিষিদ্ধ হলো আওয়ামী লীগ
  • ভাঙ্গা থেকে পটুয়াখালী পর্যন্ত মহাসড়ক হবে ছয় লেনের : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
  • আইসিটি অ্যাক্টে আ’লীগ নিষিদ্ধের প্রস্তাবনা নিয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছে : প্রেস সচিব
  • স্যুট পরে এলে ছাইড়া দিও না, খেয়াল রাইখো : বিমানবন্দর পুলিশকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আটকের পরেও যে ফোনে আবদুল হামিদকে ছেড়ে দেয়া হয়..