মঙ্গলবার, অক্টোবর ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সমালোচনাকারীরা আইনটি না পড়ে এসব বলছেন: আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে যারা সমালোচনা করছেন, তারা আইনটি না পড়েই এসব বলছেন।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী। এর আগে সচিবালয়ে তার সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস।

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করায় সন্তোষ প্রকাশ করেন জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি। তবে প্রস্তাবিত নতুন আইন সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত কিছু জানতে পারেননি বলেও উল্লেখ করেন গোয়েন লুইস।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, নতুন আইনে যা পরিবর্তন হয়েছে বলে জানা গেছে, তা যেন কার্যকর হয় সে ব্যাপারে আশাবাদী তারা। তবে প্রস্তাবিত নতুন আইন সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত তিনি জানতে পারেননি।

এ সময় আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি সংশোধনও না, রহিতও না; এটি পরিবর্তন করা হয়েছে। আইনটিতে এত বেশি পরিবর্তন হয়েছে যে, পুরনো নামটি রাখলে সংশোধনীই বলতে হতো। আর এতে করে মানুষ বিভ্রান্ত হতো। আইনের ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্যই নামটি রাখা হয়েছে সাইবার সিকিউরিটি আইন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাদের মামলা রয়েছে, সেগুলো চলমান আইনেই বিচার হবে। তবে বর্তমান আইনে যেহেতু সাজা কমানো হয়েছে, তাই আগের মামলাগুলো নতুন আইনে নেওয়া যায় কিনা তা ভাবছে সরকার।

অনেকেই প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনেরও সমালোচনা করছেন। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, যারা সমালোচনা করছেন, তারা আইনটি না পড়ে এসব বলছেন।

এই আইনে মানুষের হয়রানি কমছে না বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী শাহদীন মালিক। এ ছাড়া অনেক আইনজীবীও এর সমালোচনা করেছেন।

এ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘তারা (সমালোচনাকারী) সরকারের কোনো পদক্ষেপকেই ভালো মনে করেন না। কিন্তু সরকার দেশের জন্য যা ভালো তাই করে।’

এর আগে সোমবার মন্ত্রিসভা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংস্কার করে নতুন একটি আইন করার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়।

সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ নামটি পরিবর্তন করে তার বদলে নতুন নাম হবে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধিকাংশ ধারা নতুন আইনেও থাকবে। তবে বিতর্কিত বিভিন্ন ধারায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

যেসব ধারা নিয়ে বেশি বিতর্ক ছিল, কয়েকটি ক্ষেত্রে সেগুলোর সাজা কমিয়ে আনা হবে। যেমন- ‘জামিন অযোগ্য’ কয়েকটি ধারাকে করা হয়েছে ‘জামিন যোগ্য’।

এ ছাড়া মানহানি মামলায় কারাদণ্ডের বিধান বাদ দিয়ে রাখা হবে শুধু জরিমানার বিধান। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে কমানো হবে সাজা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর

বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে সাধারণ কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিকবিস্তারিত পড়ুন

সেপ্টেম্বরে প্রবাসীরা পাঠালেন ৩৩ হাজার কোটি টাকা

প্রবাসীরা সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ৩৩ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য নভেম্বরেই গণভোট চায় জামায়াত

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আইনি ভিত্তি তৈরি করতে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেবিস্তারিত পড়ুন

  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া নিয়ে সুখবর দিল অর্থ মন্ত্রণালয়
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তার সাক্ষাৎ
  • সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে প্রধান শিক্ষকদের ১ দিনের প্রশিক্ষণ
  • হজ প্যাকেজ ঘোষণা: সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
  • ২৭ দিনে প্রবাসী আয় এল সাড়ে ২৮ হাজার কোটি টাকা
  • গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, এখন নিজেরাই খেলব: প্রধান উপদেষ্টা
  • বর্তমান সিইসিকে সাবেক সিইসিদের পরিণতি স্মরণ করালেন সুশীলরা
  • নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায়-বেআইনি নির্দেশনা দেবো না: সিইসি
  • জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন: ইসি সানাউল্লাহ
  • ‘ডট বাংলা’ ও ‘ডট বিডি’ ডোমেইন নিয়ে সুখবর
  • ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্ব নেতাদের পূর্ণ সমর্থন
  • জাতিসংঘে ড. ইউনূসের ভাষণ : জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে, চলমান থাকবে সংস্কারও