বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে: ইসি

সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে বা পরে হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি আরও বলেন, দল ও প্রার্থী নির্বাচনি প্রচার বিধিমালা এবং ভোটকেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা নিয়ে বৈঠক করেছি। দুটোই বিশদভাবে আলোচনা হয়েছে। তবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আমরা কোনো মতামত দিতে চাই না।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বুধবার দুপুরে কমিশন সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার এসব কথা বলেন।

খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন হয়েছে উল্লেখ করে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, সংশ্লিষ্ট কমিটি এ নিয়ে কাজ করে কমিশনের কাছে উপস্থাপন করবে। তবে সংস্কার উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে। অপরাপর সংশোধনীর বিষয় আছে।

ততদিন পর্যন্ত হয়তো আমাদের অপেক্ষা করা লাগতে পারে এ জিনিসগুলো চূড়ান্ত করার জন্য। তবে নীতিগত অনুমোদন হয়েছে নীতিমালার খসড়া। আচরণ বিধিমালার সঙ্গে সংস্কার কার্যক্রম জড়িত। সেটা হলেই এটা চূড়ান্ত করা হবে।

এনসিপির আন্দোলন নিয়ে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আমরা কোনো মতামত দিতে চাই না।

স্থানীয় নির্বাচন তারা আগে চাচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের সিক্যুয়েন্স কোনটা আগে হবে, কোনটা পরে হবে এটা পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশনের হাতে নাই। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে বা পরে হবে। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।

কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে এনসিপির তোলা প্রশ্নের প্রেক্ষিতে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, কোনো রাজনৈতিক বক্তব্যের ওপর মন্তব্য করতে চাই না। নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করছে এবং করে যাবে। আমরা কোনো আইনের বলে কাজ করেছি।

তিনি বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের অনুচ্ছেদ ৫০, স্থানীয় নির্বাচন (সিটি করপোরেশন) আইনের ৫৪ ধারা। পৌরসভা নির্বাচনের বিধি ৫৪, উপজেলা নির্বাচন বিধিমালার ৫৬, ইউপি নির্বাচনের বিধি ৫৪। এ সবগুলোতে বলা আছে, নির্বাচন দরখাস্তে কাদের পক্ষভুক্ত করা যাবে।

সেখানে নির্বাচন কমিশনকে পক্ষভুক্ত করার কোনো আইন নাই। কিন্তু আমাদের দেশে যেটা হয়ে থাকে, যদি কেউ দরখাস্ত করে থাকেন, নির্বাচন কমিশনকেও একটি পক্ষ বানান। কিন্তু আইনে যেহেতু নাই, আমরা স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত, ফাইল ঘেঁটে দেখার চেষ্টা করেছি যে কখনো নির্বাচন কমিশন স্বপ্রণোদিত হয়ে পক্ষভুক্ত হয়েছে কিনা বা আপিল করেছে কি না। আমরা এমন কোনো নজির পাইনি। সুতরাং আমাদের পক্ষভুক্ত হওয়ার বা আপিল করার সুযোগ আইন আমাদের দেয়নি।

প্রচার ইসির তত্ত্বাবধানে আনার বিষয়ে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, এটাও অনুমোদন হয়েছে। নীতিগতভাবে অনুমোদন হয়েছে। চূড়ান্ত করতে আরেকটু সময় লাগবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ায় বড় পরিবর্তন আসছে। আর থাকছে না নিবন্ধনবিস্তারিত পড়ুন

সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা

সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা আছে। কিন্তু আমরা তা এখনো পুরোপুরি আহরণবিস্তারিত পড়ুন

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের নতুন সচিব নিয়োগ পেয়েছেন জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

  • বিভিন্ন বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ: ইসি সচিব
  • সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপের বিষ প্রতিষেধক ভ্যাকসিন রাখার নির্দেশ
  • যিনি সম্মানের যোগ্য, তাকে সেই সম্মান দিতে হবে : জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে মাহফুজ
  • যে নীতিতে সরানো হলো রাষ্ট্রপতির ছবি
  • জুলাই সনদ: ফিরছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আইনসভা ২ কক্ষের, প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রধান নয়
  • ‘না ভোট’ রাখার প্রস্তাব দেয়নি বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
  • প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • প্রধান উপদেষ্টা ক্লিয়ার করেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : রিজওয়ানা
  • রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই: রিজওয়ানা