রবিবার, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাত বছরের সাজা: আত্মসমর্পণের পর কারাগারে মাহমুদুর রহমান

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে করা মামলায় ‘দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার’ ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।

২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত মাহমুদুর রহমান ও সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের পৃথক দুই ধারায় এ কারাদণ্ড দেন।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের দিকে এ মামলায় আত্মসমর্পণ করতে আদালতে আসেন তিনি। এসময় তার পক্ষে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন আইনজীবীরা। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।

একই সঙ্গে তাকে কারাগারে ডিভিশন দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাকে আদালত প্রাঙ্গণ থেকে প্রিজন ভ্যানে করে কারাগারের দিকে নেয়া হয়।

জানা গেছে, সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় গত বছরের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত মাহমুদুর রহমান ও সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁজজনের পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন-জাসাস নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ, রিজভী আহমেদ সিজার ও মিজানুর রহমান ভুঁইয়া।

আসামিদের দণ্ডবিধির ৩৬৫ ধারায় (অপহরণ) পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। জরিমানার টাকা অনাদায়ে তাদের আরও একমাসের কারাভোগ করতে হবে। এ ছাড়া একই আইনে ১২০-খ ধারায় (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র) দুই বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে–আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।

মামলার অভিযোগ বলা হয়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যে কোনো সময় থেকে এপর্যন্ত বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে, আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার আসামিরা একত্রিত হয়ে যোগসাজশে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন। ওই ঘটনায় ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় মামলাটি করেন। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে তুরস্ক থেকে দেশে ফিরেছেন মাহমুদুর রহমান। এক সময় বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় বিএনপি সরকারে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এসব দায়িত্ব পালন শেষে মাহমুদুর রহমান সাংবাদিকতায় নিজেকে যুক্ত করেন। দৈনিক আমার দেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। বিগত সরকারের ফ্যাসিবাদী আচরণের বিরুদ্ধে— আমার দেশ পত্রিকায় লেখনির কারণে মাহমুদুর রহমানকে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে নির্মম নির্যাতন করা হয়। তিনি বিগত সরকারের সব অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে বরাবরই সোচ্চার ও আপোষহীন ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

এবার অপসারিত হতে পারে ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বাররা, চলবে প্রশাসক দিয়ে

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কর্মস্থান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংরক্ষিতবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটি বিলুুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা করেই রোডম্যাপ ঘোষণা: এম সাখাওয়াত

বস্ত্র ও পাট এবং নৌ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াতবিস্তারিত পড়ুন

  • আমার কথা বলে কেউ চাঁদাবাজি করলে ধরিয়ে দিন: আইন উপদেষ্টা
  • ঢাকার দখল হওয়া খাল উদ্ধারে প্রতি সপ্তাহে অভিযান: পরিবেশ উপদেষ্টা
  • আ.লীগ আগামী ৩টি নির্বাচন করতে পারবে না: বিএনপি নেতা হাবিব
  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদের সর্বশেষ সংখ্যা জানালো স্বাস্থ্য উপ-কমিটি
  • ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর ঠাঁই হবে না’, ভারতকে প্রতিশ্রুতি বিএনপির
  • ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ
  • বিএফইউজে সভাপতি রুহুল আমিন গাজী মারা গেছেন
  • কলারোয়ার আবু আসাদকে পাসপোর্টের অতি. ডিজি পদে পুনর্বহাল
  • ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন করতে সরকারকে সহায়তা করবো: সেনাপ্রধান
  • খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করলেন সাবেক এমপি হাবিব
  • ফোন নম্বর মুখস্থ থাকাই কাল হলো তোফাজ্জলের?