বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে গেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ অর্ধযুগ পর সশরীরে কোনো কর্মসূচিতে যোগ দিলেন এই নেত্রী।

সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সিলেট সফর করেছিলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তিনি সেনাকুঞ্জে পৌঁছান। এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে তার গাড়িবহর সেনাকুঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা করে।

খালেদা জিয়ার গাড়িতে সঙ্গে ছিলেন তার কনিষ্ঠ পুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি এবং গৃহকর্মী ফাতেমা।
বহরে অন্য গাড়িতে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস ও একান্ত সচিব আব্দুস সাত্তার।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, গত মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লে. জেনারেল এএসএম কামরুল আহসান সস্ত্রীক সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এই আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।

খালেদা জিয়া সবশেষ ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। তখন তিনি বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন। এরপর আর কখনো তাকে সেনাকুঞ্জের এ আয়োজনে দেখা যায়নি। ২০১৮ সালে দুর্নীতি মামলায় কারাগারে যাওয়ার পর তাকে আর আমন্ত্রণও জানানো হয়নি।

সেনানিবাসের এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির মোট ২৬ জন নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

একসময় দেশের দুই বড় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা হিসেবে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া দুজনেই এ অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। রাজনীতির মাঠে বৈরিতা থাকলেও এ অনুষ্ঠান ঘিরে বছরে অন্তত একবার তাদের মুখোমুখি সাক্ষাতের সম্ভাবনা তৈরি হতো। তবে ২০১২ সালে দুই নেত্রীই অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও তাদের মধ্যে কথা হয়নি।

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় এবং শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। ফলে অনেক বছর পর আওয়ামী লীগ সভাপতিকে এবার সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে দেখা যাবে না।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রতিবছর দিনটি ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে বাংলাদেশ।

কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকেল ৪টায় সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান অতিথি থাকবেন।

অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, কূটনীতিক ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গার্মেন্টসের দ্বিতীয় তলা থেকে ৯ জনের লাশ উদ্ধার

রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গুদামে আগুনে ৯ জন নিহতবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায়-বেআইনি নির্দেশনা দেবো না: সিইসি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায় বা বেআইনিভাবে নির্দেশনা দেওয়া হবেবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন: ইসি সানাউল্লাহ

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, জুলাইবিস্তারিত পড়ুন

  • জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দাবি আদায়ে কাউকে রাস্তায় নামতে হবে না : শফিকুর রহমান
  • রাজনীতিতে এখন ভিশন থাকতে হবে, দূরদৃষ্টি থাকতে হবে : আমীর খসরু
  • পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
  • নির্বাচনে কোনো বিশেষ দলকে জিতিয়ে দিতে চাইলে জনগণ ছেড়ে দেবে না: রিজভী
  • সরকার হজ নিয়ে কোন ব্যবসা করে না: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সরকার গঠনে সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা বিএনপির : ইনোভেশনের জরিপ
  • ‘এই সময়’-এ প্রকাশিত ফখরুলের সাক্ষাৎকার নিয়ে বিএনপির বিবৃতি
  • ‘আমি পোড়াতে বলেছি কী, ওরা পুড়িয়ে দিয়েছে সেতু ভবন’
  • নিউইয়র্কে মির্জা ফখরুলকে কেউ লাঞ্ছিত করেনি : রিজভী
  • ফার্মগেট থেকে প্রায় অর্ধশত আ.লীগ নেতাকর্মী আটক
  • মেট্রোরেলে যুক্ত হচ্ছে ১০ ট্রেন, চলবে রাত ১০টার পরেও
  • দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা উচিত: নাহিদ ইসলাম