রবিবার, জুলাই ৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘জনসভায় বক্তৃতা করলে একটু রস-কষ লাগে’

‘খেলা হবে’, ‘তলে তলে’ দুটি শব্দযুগল ব্যবহারের যুক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জনসভায় যখন বক্তৃতা করব, সেখানে একটু রস-কষ লাগে।

তিনি বলেন, ওখানে কথা-বার্তা তলে তলে আর ভেতরে ভেতরে—ওই তলে তলে কথাটা পাবলিক আবার খায় (পছন্দ করে)। খেলা হবে যে বলি, এটা কেন বলি? পাবলিক খায়। জনগণ যেটা চায় সেটাই বলব।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন।

বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ও ওই দেশগুলোর মধ্যে কনফ্লিক্টে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে কিনা সে বিষয়েও কথা বলেন সেতুমন্ত্রী। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের কনসার্ন চীন। আপনি বলছেন ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক আছে। সে ক্ষেত্রে কি চীনের সঙ্গে আপনারা দূরত্ব বজায় রাখছেন বা রাখবেন—প্রশ্ন করা হলে কাদের বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে দূরত্ব তো নেই। আমাদের অবকাঠামোগত উন্নয়নে চীনের ভূমিকা আছে। সেটাকে তো আমরা বাইপাস করতে পারব না। তাদের সাহায্য আমরা নিচ্ছি।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির পুনরুল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা কারো সঙ্গে শত্রুতা চাই না। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব; এটাই আমাদের নীতি। আর ফখরুল সাহেবরা যে অর্থে বলেন, সে অর্থে আমরা চিন্তা করিনি। এখানে ভারত আর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হওয়ার অর্থ এই নয় যে, তারা আমাদের ইলেকশনে এসে ইন্টারফেয়ার করবে। আমাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। এমন উদ্ভট কল্পনা আমরা করি না। আমাদের ক্ষমতায় বসাতে পারে আমাদের দেশের জনগণ, অন্য কোনো দেশ নয়।

বিএনপি পরিষ্কারভাবে বলেছে নির্বাচন হতে দেবে না। সাধারণ মানুষের প্রশ্ন নির্বাচন আদৌ হবে কি না—গণমাধ্যমকর্মীরা দৃষ্টি আকর্ষণ করতে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন সময় মতো হবে, সংবিধান অনুযায়ী। কারো স্বার্থে বশীভূত হয়ে নির্বাচনি প্রক্রিয়া আসবে না।’

তিনি বলেন, ‘ইলেকশনে আওয়ামী লীগ হেরে গেলে তখনই বিএনপির চোখে একমাত্র অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা হেরে গেলেই তাদের জন্য নির্বাচন ভালো। নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য। এখন আমরা সুইসাইড করব নাকি বিএনপির জন্য? তারা তো যে কোনো মূল্যে ইলেকশনে জিততে চায়, ওই সুবিধাগুলো চায়। এখন এই গ্যারান্টি তাদের কে দেবে? ইলেকশন কমিশন দেবে যে, ইলেকশনে তোমরাই জিতবে। এই গ্যারান্টি না দিলে তারা তো আসবে বলে মনে হয় না।

বিএনপির রাজনীতির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির বুলির বেলুন, ফাঁপানো বেলুন চুপসে যাবে। জনগণ ছাড়া তো কিছু হয় না। আন্দোলন করবেন, পাবলিক লাগবে। পাবলিক অংশগ্রহণ করেছে আন্দোলনে এমন কিছু দেখাতে পারেননি। নেতাকর্মীদের নিয়ে কিছু কর্মসূচি পালন করেছেন। এ দিয়ে বাংলাদেশে সরকারের ক্ষমতাচ্যুতি সম্ভব না।

আরেক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত আছি, অশান্তি করলে অশান্তির জবাব আছে। তারা প্রস্তুত আমরাও প্রস্তুত। তারা নির্বাচনে বাধা দিতে প্রস্তুত, আমরা নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে করতে প্রস্তুত।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে ২০ থেকে ২২ সমঝোতা সই হবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফরে ২০ থেকে ২২টি সমঝোতা সই হবে বলেবিস্তারিত পড়ুন

এক দফা দাবিতে ফের ‘ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষণা

চার দফা দাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে এক দফা দাবিতে নামিয়ে এনে ফেরবিস্তারিত পড়ুন

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাখ্যান কোটা আন্দোলনকারীদের

চলমান কোটা আন্দোলন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।বিস্তারিত পড়ুন

  • কোটাবিরোধীদের অবরোধে বিভিন্নস্থানে যানজট
  • আমরা সৎ থাকলে দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ কম: ওবায়দুল কাদের
  • ঢাকাসহ চার মহানগরে বিএনপির নতুন কমিটি
  • ১৭ জুলাই পবিত্র আশুরা, থাকে সরকারি ছুটি
  • ছাত্র ও শিক্ষকদের আন্দোলনে সমর্থন দিলো বিএনপি
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের বন্ধু : ওবায়দুল কাদের
  • কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
  • নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশিক্ষণ জরুরি: রাষ্ট্রপতি
  • বন্যাক্রান্ত ১৫ জেলা, ক্ষতিগ্রস্ত ২০ লাখ মানুষ
  • বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
  • বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে : চীন
  • চলতি মাসেই নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি সই