শুক্রবার, মে ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সমালোচনাকারীরা আইনটি না পড়ে এসব বলছেন: আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে যারা সমালোচনা করছেন, তারা আইনটি না পড়েই এসব বলছেন।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী। এর আগে সচিবালয়ে তার সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস।

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করায় সন্তোষ প্রকাশ করেন জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি। তবে প্রস্তাবিত নতুন আইন সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত কিছু জানতে পারেননি বলেও উল্লেখ করেন গোয়েন লুইস।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, নতুন আইনে যা পরিবর্তন হয়েছে বলে জানা গেছে, তা যেন কার্যকর হয় সে ব্যাপারে আশাবাদী তারা। তবে প্রস্তাবিত নতুন আইন সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত তিনি জানতে পারেননি।

এ সময় আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি সংশোধনও না, রহিতও না; এটি পরিবর্তন করা হয়েছে। আইনটিতে এত বেশি পরিবর্তন হয়েছে যে, পুরনো নামটি রাখলে সংশোধনীই বলতে হতো। আর এতে করে মানুষ বিভ্রান্ত হতো। আইনের ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্যই নামটি রাখা হয়েছে সাইবার সিকিউরিটি আইন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাদের মামলা রয়েছে, সেগুলো চলমান আইনেই বিচার হবে। তবে বর্তমান আইনে যেহেতু সাজা কমানো হয়েছে, তাই আগের মামলাগুলো নতুন আইনে নেওয়া যায় কিনা তা ভাবছে সরকার।

অনেকেই প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনেরও সমালোচনা করছেন। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, যারা সমালোচনা করছেন, তারা আইনটি না পড়ে এসব বলছেন।

এই আইনে মানুষের হয়রানি কমছে না বলে মন্তব্য করেছেন আইনজীবী শাহদীন মালিক। এ ছাড়া অনেক আইনজীবীও এর সমালোচনা করেছেন।

এ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘তারা (সমালোচনাকারী) সরকারের কোনো পদক্ষেপকেই ভালো মনে করেন না। কিন্তু সরকার দেশের জন্য যা ভালো তাই করে।’

এর আগে সোমবার মন্ত্রিসভা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংস্কার করে নতুন একটি আইন করার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়।

সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ নামটি পরিবর্তন করে তার বদলে নতুন নাম হবে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধিকাংশ ধারা নতুন আইনেও থাকবে। তবে বিতর্কিত বিভিন্ন ধারায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

যেসব ধারা নিয়ে বেশি বিতর্ক ছিল, কয়েকটি ক্ষেত্রে সেগুলোর সাজা কমিয়ে আনা হবে। যেমন- ‘জামিন অযোগ্য’ কয়েকটি ধারাকে করা হয়েছে ‘জামিন যোগ্য’।

এ ছাড়া মানহানি মামলায় কারাদণ্ডের বিধান বাদ দিয়ে রাখা হবে শুধু জরিমানার বিধান। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে কমানো হবে সাজা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কয়েক মাসে দেড় লাখ শ্রমিক নেবে মালয়েশিয়া, শ্রম বাজার খুলতে ৩ শর্ত

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আগামী কয়েকবিস্তারিত পড়ুন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

রাজধানীতে প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টেরবিস্তারিত পড়ুন

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সুখবর দিলেন আসিফ নজরুল

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাশুসন ইসমাইল ও মানবসম্পদমন্ত্রী স্টিভেন সিম চি কেওয়ের সঙ্গেবিস্তারিত পড়ুন

  • গণমাধ্যমের ওপর সরকার হস্তক্ষেপ করছে না: ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে মাহফুজ
  • সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দেয়া হবে শিগগিরই : প্রেস সচিব
  • সরকারি চাকরিজীবীদের মহার্ঘ ভাতা: গ্রেডভিত্তিক ১০ থেকে ২০ শতাংশ ভাতার সুপারিশ
  • দুই উপদেষ্টার সাবেক এপিএস, পিও ও এনসিপি নেতাকে দুদকে তলব
  • রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি
  • ইন্টারনেটের দাম না কমালে সরকার কঠোর অবস্থানে যাবে: ফয়েজ আহমদ
  • বিডিআর বিদ্রোহ: কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ২৭ জন
  • চট্টগ্রাম বন্দরকে আধুনিক ও শক্তিশালী করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘জোবাইদা রহমানকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেয়া হয়েছিল’ : খোকন
  • সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদা রহমানের জামিন
  • ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা : সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ করতে ৭ সিদ্ধান্ত
  • ফেসবুক-ইউটিউবসহ আ. লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি